āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧧⧝ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4262

অবশেষে সফলতা
লেখক:-Hosain Ahmed
(অভিমানি ছেলে)

আমি:-ইরা তোমাকে একটু জরিয়ে ধরি।
ইরা:-ধরো।
আমি ইরাকে জরিয়ে ধরতে যাচ্ছি কিন্তু কে জেনো আনাকে বাঁধা দিচ্ছে।হঠাৎ ঘুমটা ভেঙ্গে গেলো।পাশে তাঁকিয়ে দেখি আমার রুমমেট ডাকছে।
আমি:-দিলিতো আমার স্বপ্নটা ভেঙ্গে।তোর ভাবিকে নিয়ে খুব সু্ন্দর একটা স্বপ্ন দেখছিলাম।
রুমমেট:-ভাই আপনাকে কলেজের দারোয়ান ডাকছে।
দারোয়ানের কথা শুনে আমার মনে কিছুটা ভয়ে ঢুকে গেলো।তবে কী ইরা ওর বাবাকে সব বলে দিলো।কিন্তু ইরাতো বলেছিলো ও ভেবে দেখবে।এসব ভাবতে ভাবতে ওঠে দারোয়ানের কাছে গেলাম।ওনি বললেন ফ্রেশ হয়ে ওনার সাথে কলেজে যেতে।
;-
-
আমি এখন বসে আছি ইরার বাবার সামনে।মানে আমাদের কলেজের হেডস্যারের সামনে।আমার সমস্ত শরীল ভয়ে কাঁপছে।মনে মনে শুধু একটা কথাই ভাবছি আমাকে যত ইচ্ছা মারুক কিন্তু টিচি যেনো না দেয়।ইচ্ছা করছে দৌঁড়ে পালিয়ে যাই কিন্তু আমার পিছনে দারোয়ান দাঁড়িয়ে আছে।আরো কিছুক্ষন বসে থাকার পরে দেখলাম ইরা আসলো(হেডস্যারের মেয়ে)।
এসে  আমার সামনের চেয়ারে বসলো।হেডস্যার আমাকে লক্ষ্য করে বললেন তুমি নাকি ইরাকে প্রপোজ করেছো?আমি ভয়ে কিছু বলতে পারছিনা।তিনি আবার একই কথা জিঙ্গেস করলেন তবে এবার একটু ধমক দিয়ে।
আমি:-করেছিলাম।(আমতা আমতা করে)
হেডস্যার;-তুমিকী জানো আমি তোমার কী অবস্থা করতে পারি।
আমি:-স্যার আমার ভুল হয়ে গেছে আমাকে মাফ করে দেন।আর কখনোই এমন হবেনা।
হেডস্যার:-ঠিক আছে এবারের মত মাফ করে দিলাম।কিন্তু এরপর তোমাকে যদি ইরার আশেপাশে দেখি তাহলে তোমার খবর আছে।এখন যেতে পারো।
ইরার দিকে একবার তাঁকালাম দেখলাম ও মিটিমিটি হাঁসছে।আমি ওখানে আর না দাঁড়িয়ে সোজা মেসে চলে এলাম।মেসে এসে    ইরাকে যেদিন প্রথম দেখেছিলাম সেদিনের কথা ভাবছি।কলেজ গেট দিয়ে ঢুকতেই একটা মেয়েকে দেখে থমকে গেলাম।মনে হচ্ছে কোন পরী আঁকাশ থেকে নেমে এসেছে।সবথেকে সুন্দর মেয়েটার হাঁসি।পরে বন্ধুদের থেকে মেয়েটার ব্যাপারে খোঁজখবর নিই।জানতে পারি মেয়েটা এবার আমাদের কলেজে ইন্টার ফাষ্ট ইয়ারে ভর্তি হয়েছে।আমাদের হেডস্যারের মেয়ে।বন্ধুরা সবাই বললো ওর পিছে না ঘুরতে কিন্ত মনতো সেটা মানেনা।যাকে একবার ভালো লেগে যাই তাঁকে কখনো ভুলা যাইনা।এরপর থেকে প্রতিদিন ইরার পিছু নিতাম।দেখতে দেখতে তিনটি মাস কেটে যাই কিন্ত ইরার দিক থেকে কোন সারা শব্দ পাচ্ছিলাম না তাই  সাহস কালকে ওকে প্রপোজ করি।কিন্ত আজ যে ঘটনা ঘটলো তাঁতে করে ইরার পিছে আর না যাওয়াই ভালো।আমার পরিবারের আমি বড় ছেলে।পরিবারের কথা চিন্তা করে ভালবাসাটাকে নিজের মধ্যেই মেরে ফেললাম।
~ আজ ১ সপ্তাহ হলো ইরার পিছে পিছে যাইনা কিন্তু দুর থেকে ওকে ঠিকই দেখি।
২.
বিকেলে কলেজ মাঠে বসে আছি এমন সময় অচেনা একটা নাম্বার থেকে ফোন আসলো।ফোনটা রিচিভ করে-
আমি:-হ্যালো কে বলছেন?
একটা মেয়েলি কন্ঠ:+আমি ইরা।তুমি এখনি লেকের ধারে আসো।
ইরা আমাকে ফোন করেছে এটা খুবই অবাক করা ব্যাপার।যাইহোক এতোকিছু ভেবে কাজ নেই এখন লেকের ধারে যেতে হবে।কলেজ থেকে থেকে লেকের ধারে যেতে ৫ মিনিট সময় লাগে তাই হেঁটেই রওনা দিলাম। লেকের ধারে গিয়ে দেখি ইরা বসে আছে।আমি গিয়ে ওর পাশে বসলাম।
ইরা:-আজ এক সপ্তাহ তুমি আমার পিছে আসোনা কেনো।প্রথম প্রথম তুমি যখন আমার পিছে আসতে তখন বিরক্ত হতাম।সেদিন তুমি আমাকে যখন প্রপোজ করলে তখনো তোমার ভালবাসাটা বুঝতে পারিনি তাই বাবাকে তোমার কথা বলে দিয়েছিলাম।তাঁরপর থেকে প্রথমদিন তোমাকে আমার পিছে আসতে না দেখে অনেক খুঁশি হয়েছিলাম।১ম দিন ভালভাবেই কেটেছিলো।কিন্তু ২য় দিন থেকে তোমাকে মিস করতে শুরু করি।তোমাক সবসময় মনে মনে খুজতাম কিন্ত পেতাম না।তাঁরপর তোমার বন্ধুর কাছ থেকে নাম্বার নিয়ে তোমাকে ফোন দিলাম।এতটুকুই বলে ইরা থামলো।
আমি:-আমার পরিবারের বড় ছেলে। পুরো পরিবার আমার দিকে চেয়ে আছে।আমি তাই পরিবারের কথা চিন্তা করে তোমার পিছু নেওয়া বাদ দিই কিন্তু লুকিয়ে লুকিয়ে তোমাকে ঠিকই দেখতাম।
ইরা:-আমাকে তুমি সত্যিই অনেক ভালবাসো?
আমি:-হ্যাঁ
ইরা:-আমাকে ছেড়ে যাবেনাতো।
আমি:-ছেড়ে যাবার জন্যতো ভালবাসিনি।
ইরা আর কিছু না বলে আমার কাঁধে মাথা রাখলো।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ