সত্যিকারের ভালবাসা
লেখক:-Hosain Ahmed(অভিমানি ছেলে)
-
-
রুনী:-তুমি আমার আইডিতে গিয়েছিলে।
রাসেল:-গিয়েছিলাম।
রুনী:-তোমাকে না বলেছি আমার আইডিতে এসে কারো
সাথে চ্যাট করবেনা তবুও করলে কেনো।আর মেসেজগুলো
ডিলেট করেছো কেনো। এত চালাক কেনো তুমি।
নিজেকে বেশি চালাক ভাবো
রাসেল:-আমি বেশি কিছু বলিনি।শুধু বলেছি আমরা কবে
দিয়ে করবো।
রুনী:-তুমিআমার আইডিতে গিয়ে চ্যাট করলে কেনো।
তোমাকে আর কতবার বলবো আমাকে এত প্যারা দিবে
না।আমি আর পারছিনা।আমাকে মুক্তি দাও।
রাসেল:-প্লিজ আরেকটা সুযোগ দাও আর এমন হবেনা।
এবার সত্যিই আমি ভালো হয়ে যাবো।
রুনী:-আর কতবার এই কথাটা বলবে?আমাকে কী পাগল
বানিয়ে ছারবে।আমি আর এই সম্পর্ক রাখতে পারবো না।
তোমার জন্য আমি আমার লাইফটা নষ্ট করতে পারবো না।
তোমার মত ছেলের সাথে কেউ কোনদিন সম্পর্ক করবে
না।বাজে মনের মানুষ একটা।
রাসেল:-বললামতো আর এমন হবেনা।প্লিজ এবারের মত
ক্ষমা করে দাও।
রনী:-আমি ক্ষমা করার কেউ না।শুধু এতটুকুই বলবো ভালো
হয়ে যাও।
টুট টুট। ফোনটা কেটে দিলো রুনী।
এত সময় কথা হচ্ছিলো রুনী আর রাসেলের মধ্যে।ওরা দুজন
দুজনাকে খুব ভালবাসে।তাঁদের ঝগড়ার ব্যাপরটা ছিলো
খুবই সামান্য।রাসেল সকালে রুনীর ফেসবুক আইডিতে
গিয়ে দেখে রুনীর এক ফ্রেন্ড রুনীকে মেসেজ করেছে
রাসেল রুনী সেজে মেসেজের রিপ্লাই দেয়
সাকিব:-রাসেলের সাথে তোমার কথা হয়।
রুনী:-কথা হয়।
সাকিব:-ভালো।তা তোমরা কবে বিয়ে করবে।
রুনী:- পড়ালেখা শেষ হলেই।
সাকিব:-তোমাদের বিয়েতে কী আমাকে দাওয়াত দেবে।
রুনী:-অব্যশই দিবো।
এতটুকু বলেই রাসেল রুনীর আইডি থেকে চলে আসে।
আসার আগে সাকিবের সাথে করা মেসেজগুলো কেটে
দেয়।সে ভাবে রুনী দেখলে রাগ করবে।কিন্তু কথায়
আছেনা যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই সন্ধে হয়।
রাসেলের ক্ষেএেও তাই হলো।রাসেল রুনীর আইডি
থেকে বেরুনোর সাথে সাথে রুনী তাঁর আইডিতে ঢোকে।
গিয়ে দেখতে পাই সাকিব মেসেজ দিয়েছে।মেসেজটা
ছিলো এরকম
সাকিব:-তোমাদের সম্পর্ক কতদিনের।
রুনী:-তোমাকে তো বলছিই আমার এখন রিলেশন নেই।
সাকিব:-একটু আগেতো বললে আছে।
রুনী বুঝতে পারে রাসেলতাঁর আইডিতে এসেছিলো।সে
রাসেল কে ফোন দিয়ে উপরের কথাগুলো বলে।
রাসেল ঘরের দরজা জানালা সব বন্ধ করে দেয়।শুয়ে
ভাবতে থাকে সে কী করবে।সামান্য একটা ব্যপার নিয়ে
রুনী তাঁকে এতবড় একটা কথা বলতে পারলো।সে সিদ্ধান্ত
নেয় রুনীকে আর কখনো বিরক্ত করবেনা।সে রুনীর সাথে
কথা না বলে থাকতে পারবেনা তাই সে সিদ্ধান্ত নিয়ে
নেই সে আত্মহত্যা করবে কারণ তাঁর বেঁচে থাকার জন্য
রুনীকে চাই চাই।রুনী সুখে থাক সেটাই সে চাই।ড্রয়ার
থেকে একটা নতুন ব্লেড বের করে হাতের রগ বরাবর
সজোরে চালিয়ে দিলো। হাতটা অনেকটা বেশিই
কাটলো।ফোটায় রক্ত গড়িয়ে পড়ছে।
অপরদিকে রুনী মনে মনে ভাবছে সে শুধু শুধু কেনো
রাসেলকে ভুল বুঝলো।সামান্য একটা ছেলের জন্য সে
কেনো নিজের ভালবাসার মানুষটির ওপর রাগ করলো।সে
কাজটা মোটেই ঠিক করেনি।সে সিদ্ধান্ত নেয় এখনি
রাসেলকে ফোন দিয়ে ক্ষমা চাইবে।রুনী রাসেলকে ফোন
দেয়।রাসেল ফোনটা রিচিভ করে
রুনী:-আমার ভুল হয়ে গিছে আমাকে ক্ষমা করে দাও।
(কেঁদে কেঁদে)
রাসেল:-তুমি ক্ষমা চাইছো কেনো।ভুলতো করেছি আমি
যা শাস্তি পাবার আমিই পাবো।তোমাকে আর বিরক্ত
করবোনা ভালো থেকো।(রাসেলও কাঁদছে)
রুনী:-বললামতো সরি।প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও।
রাসেল:-তুমি অনেক ভালো মেয়ে অনেক ভালো ছেলে
তুমি পাবে।আর আমি একটা খারাপ ছেলে আমার সাথে
সম্পর্ক রাখলে তোমার লাইফটা শেষ হয়ে যাবে।তাই
বলছি আবার ফিরে এসে ভুল করোনা।
রুনী:-প্লিজ আমাকে এবারের মত ক্ষমা করে দাও।
রাসেল কী করবে বুঝতে পারছেনা।রুনীকে তাঁর চাই চাই
তাই সে রুনীকে ক্ষমা করে দেয়।
রাসেল:-আমাকে আবার ছেড়ে চলে যাবে নাতো।
রুনী:-আর কখনোই যাবোনা।
রাসেলের হাত দিয়ে প্রচুর পরিমানে রক্ত ঝড়ছে। সে
ভাবে রুনীকে কথাটা বলবে কীনা।আবার ভাবে রুনীকে
বললে রুনী টেনশন করবে এমনকি রুনী নিজেও হাত কাটতে
পারে। তাই রুনীকে কথাটা বলেনা।
রাসেল:-আমার এখন একটা কাজ আছে কাজটা শেষ করে
এসে ফোন দিই তোমাকে।
রুনী:-ঠিক আছে।
দুজনের মনেই এখন শান্তি বিরাজ করছে।কারণ তাঁরা
আবার আগের মত দুজন দুজনাকে ভালবাসতে পারবে।
রাসেল ফোনটা রেখে তাঁড়াতাড়ি ডাক্তারের কাছে
যাই।ডাক্তারের কাছে গিয়ে ব্যান্ডেস করে আসে।
বাড়িতে এসে আবার রুনীতে ফোন দেয়।আবার শুরু হয়
তাঁদের সম্পর্ক।
সত্যিকারের ভালবাসাগুলো এমনি হয়।তাঁদের মাঝে যতই
ঝগড়া হোক সেটা ১ ঘন্টার বেশি স্থায়ী হয়না।বেঁচে
থাকুক সত্যিকারের ভালবাসাগুলো।
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧧⧝ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž
4256
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§:ā§Ēā§Ē AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ