āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧧⧝ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4254

শুধুই ভালবাসা
লেখক:-Hosain Ahmed (অভিমানি ছেলে)
-

একা একা বসে কাঁদছে আদনান।আজ তাঁর একটু বেশিই কান্না পাচ্ছে।কিছুক্ষণ আগে যা ঘটে গেলো সেটা ভেবেই আরো বেশি কাঁন্না করছে।কিছুক্ষণ আগের ঘটনা-----
আদনান:-কখন আসলে(পার্কের বেন্চে বসতে বসতে কথাটা বললো আদনান)
শীলা:-এইতো ১০ মিনিটের মত হবে।
আদনান:-কী জন্য এত জরুরি তলব।
শীলা:-দেখো আদনান তুমি কথাটা কীভাবে নেবে আমি জানিনা তবুও কথাগুলো তোমাকে বলা দরকার।তুমি আমার উপর বেশি অধিকার দেখাচ্ছো।তোমাকে আমি ভালবাসি ঠিক আছে কিন্তু আমার সবকিছুতে অধিকার দেখানোর দায়িত্ব তোমাকে দিইনি।
আদনান:-আমি কোথায় তোমার সব ব্যাপারে বাঁধা দিলাম তোমাকে শুধু একটা ব্যাপারেই আমি শাসন করি সেটা হলো কোন ছেলের সাথে প্রয়োজন ছাড়া কথা বলবেনা।
শীলা:-আমি কী এখনো ছোট আছি। আমি অনার্সে পড়ি।আমার ছেলে ফ্রেন্ড থাকতেই পারে।
আদনান:-আমিতো বলিনি তোমার কোন ছেলে ফ্রেন্ড থাকবেনা শুধু বলেছি প্রয়োজন ছাড়া কারো সাথে কথা বলবেনা
শীলা:-তুমি আমার কোন কিছু বাঁধা দিতে আসবেনা। আর আমি সব ছেলেদের সাথে কথা বলবো এটা তুমি মেনে নিতে না পারলে আমার সাথে কথা বলোনা।
আদনান:-আমি চলে গেলে তুমি খুব সুখে থাকবে তাইনা।
শীলা:-দেখো আমাকে ইমোশনাল ব্লাকমেল করবেনা।আমার জীবনের সবথেকে বড় ভুল তোমার সাথে রিলেশন করা।তোমার জন্যই আমি ঠিকমত পড়তে পারিনা।আমার মাথা পুরোটাই নষ্ট করে দিয়েছো তুমি।আজকের পর থেকে তুমি আর কখনো আমার সাথে যোগাযোগ করবে না।যদি যোগাযোগ করার চেষ্টা করো তাহলে খুব খারাপ হবে।এই কথাগুলো বলেই হনহন করে পার্ক থেকে বেড়িয়ে গেলো শীলা।
রাস্তা দিয়ে হাঁটছে শীলা আর মনে মনে ভাবছে সে কী কাজটা ঠিক করলো নাকি ভুল করলো।আদনানতো শুধু ছেলেদের সাথে বেশি কথা বলা ছাড়া অন্যকোন ব্যাপারে তাঁকে  কখনো রাগারাগি করেনা।শুধু এই একটা ব্যাপার নিয়ে ছেলেটাকে শুধু শুধু ভুল বুঝলো সে।ছেলে ফ্রেন্ড না থাকলে কী হবে।আদনানইতো সবসময় সব ব্যাপারে তাঁকে সাজেশন দেয় তাহলে  ছেলে ফ্রেন্ড দিয়ে কী হবে।আদনানতো তাঁকে ছাড়া বাঁচতেও পারবেনা।ছেলেটা ছোটবেলা থেকে শুধুই কষ্ট পেয়েছে এখন যদি আমিও ওকে ছেড়ে চলে যাই তাহলেতো ছেলেটা মরেই যাবে।আর আমিওতো তাঁকে অনেক বেশি ভালবাসি এসব মনে মনে ভাবছে শীলা।শীলার মনটা আদনানের জন্য কেমন করে ওঠে সে আবার ঘুরে পার্কের দিকে দৌঁড়াতে থাকে।রাস্তার লোকগুলো হা করে শীলার দৌঁড়ানো দেখছে কিন্তু  সেই দিকে শীলার কোন খেয়াল নেই তাঁর মাথায় এখন একটাই চিন্তা যত তাঁড়াতাড়ি পার্কে পৌছানো যাই।শীলা পার্কের মধ্যে ঢুকে দেখে আদনান আগের জায়গাতেই মাথা নিচু করে বসে আছে।সে দৌঁড়ে গিয়ে আদনানকে জরিয়ে ধরে হু হু করে কাঁদতে থাকে।আর বলতে থাকে আদনান প্লিজ তখনকার ব্যবহারের জন্য আমাকে ক্ষমা করে দাও।আজ থেকে তুমি যা বলবে আমি তাই শুনবো প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও।
আদনান শীলাকে ছাড়িয়ে বলতে থাকে---
আদনান:-তুমি চলে যাও।আমি একটা খারাপ ছেলে বাজে ছেলে।আমাকে ভালবেসে তুমি কখনোই সুখি হতে পারবেনা।ভালো থেকো।এই বলেই আদনান ওঠে চলে যেতে থাকে।শীলা পিছন থেকে আদনানের হাত ধরে আবার বসিয়ে দেই।
শীলা:-প্লিজ আমাকে মাফ করে দাও।আর কখনোই তোমার কথার অবাধ্য হবোনা।এই দেখো কান ধরছি।শীলার কান ধরা দেখে আদনান হেঁসে ফেলে।আদনানের হাঁসি দেখে শীলাও হাঁসে।শীলা আবার আদনানের বুঁকে ঝাঁপিয়ে পড়ে
আদনানও শীলাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে বলতে থাকে পাগলি তোমার কথায় আমি কিছু মনে করিনি।
এভাবেই বেঁচে থাকে সত্যিকারেরর ভালবাসাগুলো।
আমাদের সবার উচিত ভালবাসার মানুষটির কথাগুলো মেনে চলা। কারণ ভালবাসার মানুষটি কখন চাইনা সে যাকে ভালবাসে তাঁর কোন ক্ষতি হোক।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ