অসমাপ্ত ভালবাসার গল্প
লেখক:-হুসাইন আহম্মেদ
-
জারা:-আমি আর তোমার সাথে রিলেশন রাখতে পারবো না।
জয়:-আমার অপরাধটা কী?
জারা:-আমি একা থাকতে চাই।আমার নিজের স্বাধীনতা মত আমি চলতে চাই।তোমার সাথে রিলেশন হবার পর থেকে আমাকে তুমি কোন স্বাধীনতা দাওনি।।
জয়:-আমিতো তোমার কোন স্বাধীনতায় বাঁধা দেয়নি শুধু কোন ছেলের সাথে কথা বলতে মানা করছি।
জারা:-আমার পক্ষে তোমার সাথে রিলেশন রাখা অসম্ভব।তোমার মন মানসিকতা একদম নিচু।তোমার মত নিচু মন মানসিকতার মানুষের সাথে আমি কেনো এই পৃথিবীর কেউ রিলেশন রাখবে না।
জয়:-শুধু ছেলেদের সাথে কথা বলতে নিষেধ করি বলেই আমি খারাপ তাইনা।
জারা:-সেটাই।আমি ছেলেদের সাথে কথা বলবো এতে তোমার এত বাঁধে কেনো।আমার যার সাথে ইচ্ছা তাঁরসাথে কথা বলবো তাঁতে তোমার কী।
জয়:-আচ্ছা রিলেশন রাখতে হবেনা।ভালো থেকো।বাই।এই বলেই জয় জারার কাছ থেকে ওঠে চলে এলো।জয় রাস্তা দিয়ে হাঁটছে আর ভাবছে তাঁর জীবনটা কেনো এমন।।অন্য আর দশটা মানুষের মত কেনো সে বাঁচতে পারেনা।ছোট বেলা থেকেই সে অবহেলিত সবার কাছে।সে যখন ক্লাস থ্রিতে পড়ে তখন তাঁর বাবা আরেকটা বিয়ে করে।তাঁদের দেখাশুনা করতো না তাঁর বাবা।ছোটবেলার এক ঈদের দিনের কাহিনী +--
জয়:-মা ও মা সবাই নতুন পোশাক পড়ে ঈদে যাচ্ছে আমার নতুন পোশাক কই।আমি ঈদে যাবো।
জয়ের মা কী বলবে বুঝতে পারেনা।সে আচলে মুখ লুকিয়ে কাঁদছে।তাঁর কাছে অতিরিক্ত কোন টাকা নেই যা দিয়ে সে তাঁর ছেলেকে নতুন পোশাক কিনে দেবে।তিনি দৌড়ে ঘরের মধ্যে চলে গিয়ে অঝোরে কাঁদতে লাগলেন আর আল্লাহর কাছে বলতে লাগলেন হে আল্লাহ কেনো আমার এই ছোট ছেলেটার জীবনে এই রকম অভাব এনে দিলে।কী দোষ করেছিলাম আমরা।জয় তাঁর আম্মার কাছে গিয়ে দেখে তাঁর আম্মু কাঁদছে।জয় ছোট হলেও বুঝতে পারে তাঁর আম্মা কেনো কাঁদছে।সে তাঁর আম্মাকে জরিয়ে ধরে আর কেঁদে কেঁদে বলতে থাকে আম্মু তুমি কেঁদোনা আমার নতুন জামা লাগবে না আম্মু তুমি কেঁদোনা।জয়ের আম্মাও তাঁকে জরিয়ে ধরে আরো বেশি কাঁদতে থাকে।অভাব অনটনের মধ্যেদিয়ে বড় হতে থাকে সে।স্কুল জীবন পার করে সে ভর্তি হয় কলেজে।কলেজের একটা মেয়েকে দেখে তাঁর খুব ভালো লেগে যাই।বন্ধুদের সাহায্য মেয়েটার সব খোঁজ খবর জোগার করে।তাঁরপর থেকে প্রতিদিন সে মেয়েটাকে ফলো করতো।এভাবে কেটে যাই দুইটি মাস।জয় সিদ্ধান্ত নেয় তাঁর ভালবাসার কথাটি মেয়েটাকে বলে দেবে।পরেরদিন কলেজে গিয়ে মেয়েটাকে মেয়েটাকে সে প্রপোজ করে মেয়েটাও রাজি হয়ে যাই।এরপর থেকে শুরু হয় তাঁদের নতুন পথ চলা।একে একে চলে যাই তিনটি বছর।
""এইযে ভাই রাস্তা দিয়ে দেখেশুনে হেঁটে যান।"'
জয় লোকটির কথাশুনে বাস্তবে ফেরে।অতীতের কথাগুলো ভাবতে ভাবতে সে রাস্তার মাঝখানে চলে এসেছে বুঝতেই পারি।সে দ্রুত হাঁটতে থাকে।বাড়িতে এসে রুমের দরজা লাগিয়ে অঝোরে কাঁদতে থাকে আর বলতে থাকে হে আল্লাহ আমার জীবনে কী কোনদিন সুখ আসবেনা।আমার জীবনটা কেনো এমন করে নষ্ট করে দিলে।কী অপরাধ করেছিলাম আমি।এসব বলতে থাকে আর কাঁদতে থাকে।সে মনে মনে সিদ্ধান্ত নেয় আজ আত্মহত্যা করবে কিন্তু পরোক্ষণেই মনে পড়ে আত্মহত্যা মহাপাপ তাই এটা করার সিদ্ধান্ত বাদ দিয়ে দেয়।সে দোকান থেকে অনেকগুলো সিগারেট কিনে এনে খাওয়া শুরু করে।এভাবেই সে আস্তে আস্তে খারাপ পথে পাঁ বাড়িয়ে দেয়।
আর জারা সে অনেক সুখেই আছে।তাঁর সব ছেলে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে দিতেই তাঁর সময় কেঁটে যাই।
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧧⧝ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž
4252
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§:ā§Ē⧍ AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ