āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧧⧝ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4251

অতঃপর শুরু
লেখক:-হুসাইন আহম্মেদ
-
পএিকার রাশিফলে চোখ বুলাতেই মেজাসটা খারাপ হয়ে গেলো আবিরের।রাশিফলে লেখা ছিলো"""আকষ্কিক অর্থপ্রাপ্তির সম্ভাবনা ও প্রেমের ঝড়ো বাতাস মনে নাড়া দিতে পারে।রাশিফল জিনিসটাই আবিরের কাছে বরাবর হাস্যকর লাগে।পকেটে মাএ ৬০টাকা। এখনো মাসের তিনদিন বাকি।দুদিন আগে বাসা থেকে বাড়তি টাকাও নিয়েছে তাই বাড়ি থেকে আর টাকা পাওয়ার কোন আশাও নেই।আর প্রেমের ব্যাপারটা খুবই হতাশা জনক।কয়েকদিন হলো নীরার সাথে বন্ধুত্ব হয়েছে।তাঁদের পরিচয় ফেসবুকের নীল সাদার দুনিয়ায়।এই কয়দিনে তাঁরা অনেক ক্লোজ হয়ে ওঠেছে।দুজন দুজনাকে তুই করে বলে।তাঁরা এখনো কেউ কাউকে দেখেনি।কেউ কাউকে দেখেনি বললে ভুল হবে কারণ নীরা আবিরের ছবি দেখেছে।আবির অনেকবার নীরার কাছে ছবি চেয়েছে কিন্তু ও দেয়নি।আবির নীরাকে ভালবাসে ফেলেছে কিন্তু বলতে পারেনা।আবির মনে মনে ঠিক করেছে বছরের প্রথম দিন খুব ভোরে তাঁরা দেখা করবে।দুজন একসঙ্গে নতুন বছরের ভোরের সুর্যদয় দেখবে।হঠাৎ নীরার ফোন---
নীরা:-কই তুই?
আবির:-রুমে।
নীরা:-আজ দেখা করতে পারবি কালতো হবেনা পরশু থেকে তোর পরীক্ষা।
আবির:-আজই দেখা করতে হবে।
নীরা:-হ্যাঁ।আজ বিকেল চারটায় পার্কে আসবি ওকে।
আবির:-ওকে।আচ্ছা আমি তোকে চিনবো কী করে।
নীরা:-তোকে চিনতে হবেনা আমিই চিনে নিবো। এখন বাই।
আবির:-বাই
ফোনটা রেখে আবির ভাবছে এখন সে কী করবে।নীরার সাথে এই প্রথম সে দেখা করবে যদি কোন গিফট না দেয় তাহলে কেমন দেখাবে।আবির তাঁর ফ্রেন্ড রাফিকে ফোন দিলো।রাফি আবিরের বেষ্ট ফ্রেন্ড
আবির:-রাফি তোর কাছে কিছু টাকা হবে।
রাফি:-কত টাকা।
আবির:-১০০০।
রাফি:-এত টাকা আমার কাছে নেই।
আবির:-দোস প্লিজ না করিস না।তুইনা আমার জানের দোস।
রাফি:-থাক আর পাম দিতে হবেনা এসে টাকাটা নিয়ে যা।
আবির:-এইতো আমার জানের দোস।ইচ্ছা করছে তোকে একটা পাপ্পি দিই।আচ্ছা দোস এখন রাখি পরে কথা হবে।
ফোনটা রেখে আবির স্বস্থির নিঃশাস ফেললো।

এখন ৩ টা বাজে।আবির আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে বারবার দেখছে।সে কী পড়ে যাবে ভেবেই পাচ্ছেনা।অবশেষে পান্জাবি পড়ে বের হলো।প্রথমে গেলো রাফির কাছে।রাফির কাছ থেকে টাকা নিয়ে বেড়িয়ে পড়লো পার্কের দিকে।রিক্সায় বসে আবির ভাবছে নীরা দেখতে কেমন হবে।তাঁর স্বপ্নের রাজকুমারীর মত হবেতো।রিক্সা যত পার্কের দিকে এগোচ্ছে তত আবিরের হাটবিট বাড়ছে।

আবির এখন পার্কে বসে আছে।অনেক সময় হয়ে গেলো কিন্তু নীরার কোন পাতাও নেই।নীরার ফোনটাও বন্ধ। আবিরের অনেক টেনশন হচ্ছে।হঠাৎ পিছন থেকে কে যেনো তাঁর চোখ আটকে ধরলো।আবির তাঁর চোখ থেকে হাতটা সরিয়ে পিছনের দিকে তাঁকিয়েই থমকে গেলো।এ পরী না মানুষ সে বুঝতে পারছেনা।তাঁর মনে হচ্ছে কোন পরী ভুল করে মাটিতে নেমে এসেছে।
"""""মুখটা বন্ধ কর না হলে মুখে মাছি ঢুকবে""""
মেয়েটির কথায় আবির বাস্তবে ফিরলো।মেয়েটির কন্ঠ শুনে আবির বুঝতে পারলো এটাই নীরা।নীরা আবিরের পাশে বসে পড়লো।তাঁরপর কিছুক্ষণ নিরবতা।নীরা নিরবতা ভেঙ্গে বললো
নীরা:-এভাবে চুপ করে থাকবি না কিছু বলবি।
আবির:-হুম।
নীরা:-হুম কী।কিছু না বললে আমি কিন্তু চলে যাবো।
আবির:-বলবোতো।
নীরা:-বল।
আবির হঠাৎ করে নীরার সামনে হাঁটু গেরে বসে পড়লো আর বলতে শুরু করলো ""তুই কী আমার বাবুর আম্মু হবি""""
নীরা:-ওই তুই কী এর আগে একবার বিয়ে করেছিস।বিয়ে না করলে তোর বাবু কোথা হতে আসলো।এই বলে হিহিহি করে হাসতে থাকে সে।আবির মুগ্ধ নয়নে নীরাকে দেখতে থাকে।
নীরা:-এভাবে কেউ প্রপোজ করে।ফুল কোথাই আর ভালবাসার মানুষকে কেউ তুই করে বলে।
আবির:-ফুল আনতে ভুলে গেছি।
নীরা তাঁর ব্যাগ থেকে একটা প্লাষ্টিকের ফুল বের করে বললো এটা দিয়ে প্রপোজ কর।
আবির নীরার হাত থেকে ফুলটা নিয়ে নীরার দিকে বাড়িয়ে বলতে শুরু করলো-আই লাভ ইউ নীরা।
নীরা:-আই লাভ ইউ টু।
শুরু হলো আরেকটি ভালবাসার গল্প।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ