āĻŽāĻ™্āĻ—āϞāĻŦাāϰ, ā§§ā§Š āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4177

অহনা: আমি বসলে কি তোর সমস্যা হচ্ছে? 
অহনা উঠে দাঁড়াল। সন্ধ্যা হয়ে আসছে। ক্যাম্পাস প্রায় খালিই বলা যায়। এই সময় সবাই ঘরে ফিরে। ওরও ফেরা দরকার। কতক্ষণ পর বাসা থেকে ফোনও আসা শুরু করবে। কিন্তু এই মানুষটাকে রেখে যেতে ইচ্ছে করছে না। যদিও সে নিজেই চাচ্ছে না যে ও থাকুক, তাহলে থেকেই বা কী করবে? 
শুভ্র রাগী রাগী একটা মুখ নিয়ে তাকাল। অহনা আর কিছু বলার খুঁজে পেল না। এ মুহুর্তে চলে যাওয়াই শ্রেয়। "আচ্ছা যাচ্ছি, এত রাগার কিছু হয় নাই! " বলেই সামনে এগোল অহনা।
আজকের দিনটি সকাল থেকেই মেঘাচ্ছন্ন। বৃষ্টি হবে হবে করেও হচ্ছে না। হলে হয়তো ভালো হতো। অহনা সামনে এগোতে এগোতে ভাবল, অইতো মানুষটা উঠে দাঁড়িয়েছে। এখনি হয়তো চিৎকার করে বলবে, দাঁড়া, আমিও আসছি। নয়তো দৌড়ে এসে হঠাৎ করে হাতটা ধরে ফেলবে, আর বলবে, 'রাগ করে বসে আছি। ভাঙাতেও পারিস না?'
পিছনে তাকাল অহনা। না, মানুষটা এখনো ওখানেই বসে আছে। হাসি পেল এতক্ষণের কল্পনাগুলোর কথা মনে করে। যাই হোক ওর কল্পনা করতেই কেন জানি ভালো লাগে। অনেক দূর যেতে হবে। তার ওপর আবার সন্ধ্যা হয়ে গেছে। মেইন রাস্তা এসে পড়েছে, একটা রিকশা নেওয়া দরকার। রিকশা ঠিক করতেই উঠে পড়ল ও। ভাঙা রাস্তার উপর দিয়েও প্রায় হাওয়ার বেগে ছুটে চলছে রিকশা। বৃষ্টি আসি আসি ভাবটা এখনো। যদিও কয়দিন ধরেই এমন চলছে, কিন্তু আসার নাম নাই। আসলে ভালো হতো, কিন্তু এখনকার ঠান্ডা হাওয়াটাও ভালো লাগছে। চোখ বন্ধ করে বসে থাকলে মনে হয় ঠান্ডা বাতাস এসে মুখ ভিজিয়ে দিচ্ছে!
হঠাৎ ঝাঁকি দিয়ে রিকশা টা থেমে যেতেই ভয়ে চোখ খুলে ফেলল অহনা। পাশে তাকাতেই, শুভ্র: এই সরে বস, আমি উঠি! অহনা মুচকি হাসি দিয়ে সরে বসল। শুভ্র উঠে বসতেই রিকশা আবার চলা শুরু করল। দুজনেই চুপ করে বসে রইল অনেকক্ষণ!
অহনা: অইটা তো অনেকদিন থেকেই মনে হচ্ছে।
অহনা: কারণ আজকে আমার মনটা অনেক ভালো।
অহনা হেসে তাকাল। শুভ্রও হেসে দিল। এই মানুষটার হাসিটাও এতো সুন্দর। অন্ধকার রাস্তায় একটা রিকশা ছুটে যাচ্ছে। আকাশে বিজলি চমকাচ্ছে। যে কোন সময় বৃষ্টি নামতে পারে। অহনার কেন জানি ইচ্ছা করল, বৃষ্টিটা এখনি নামুক। করুনাধারার বৃষ্টি। মনটা ভিজিয়ে দিয়ে যাক। এই মানুষটাকে পাশে নিয়ে বৃষ্টি দেখারও একটা আনন্দ আছে...।

করুণাধারা | মালিহা মরিয়ম মুনা

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ