āϰāĻŦিāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

3990

গল্প(): ডায়েরী!!
লেখক: শেখ আলী(আফরান)

টেবিলের উপরে থাকা ডায়েরীটায় ধুলোময়লা জমে আছে। অনেকদিন হল ডায়েরী খোলে লেখা হয়না।
পশ্চিমা বারান্দায় ডায়েরী নিয়ে বসে আছি।
ডায়েরীটা খোলে পড়তে শুরু করেছি?

→না বলা কিছু কথোপকথন!
.....লেখক:শেখ আলী।

নামটা শুনে হঠাৎ করেই বুকের ভেতরটা মুচড় দিয়ে উঠল। আমার তো অনেক কথাই না বলা। কখনও বলতে পারব কি না, তাও জানি না।বলবই বা কিভাবে খোঁজে তো পাইনি থাকে।
ডায়েরীতে আবার মনযোগ দিলাম,তাতে লেখা..........

→ক্ষীণ দৃষ্টিতে চেয়ে আছি টেবিলে ধুলোয় জমে থাকা ডায়েরীর উপর,যেখানে জমা আছে আমার 'না বলা কিছু কথোপকথন। যা আমি কখনও বলতে পারিনি।
.
কি একটা অজানা অনুভব হচ্ছে।মনে হচ্ছে কাউকে কিছু বলতে চেয়েছিলাম,পারিনি।কিন্তু কি বলতে চেয়েছিলাম।

ডায়েরীতে মনযোগ দিলাম.....
যেখানে কবিতার কয়েকটা লাইন ছিল...

অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে মনে পরে,
তুমি সেই বিকেল পরীক।
যাদুটা তোমার রুপের,
নয় কিন্তু যৌবনের।

ডায়েরীটা বন্ধ করে কল্পনায় চলে গেলাম, যেখানে শেখ আলী সাহেবের সাথে শেষ কথোপকথনের চিত্রটা চোখের সামনে ভেসে উঠছিল।

--লেখক সাহেব?
--জ্বি!
--কিছু কথা ছিল?
--বলেন?
--আমি আপনার কল্পনার আনিকা হতে চাই?
--(নিশ্চুপ)
--কথা বলছেন না যে!
--নিশ্চুপতাই আমার ভাষা।
--মানে?
--সম্ভব না।
--(অসহায় দৃষ্টিতে বলেছিলাম) কেন?
--জানি না,
--কেন জানেন না।
--কেন জানি না, তাও জানি না।তবে....
--তবে কি?
--আপনার প্রশ্নের উত্তর মনে হয় এই ডায়েরী দিয়ে দিবে(একটা কালো ডায়েরী এগিয়ে দিয়ে)
--ওহ,আচ্ছা ডায়েরীটার কালো রঙ কেন?
--ওখানে আমি অভিশপ্তের কিছু কথা আছে। আর অভিশপ্ত হওয়ার জন্য ওটা কালো রংয়েই মানায়।
--ওহ,
--আসি!
--আমাদের কি আর দেখা হবে না?(অভিমানী সুরে)
--পৃথিবীটা গোল,দেখা হতেই পারে।
--সেটা তো অনিশ্চিত!
--অনিশ্চিত কে ঘিরেই তো আমার বসবাস।
--তাহলে আমি অনিশ্চিত ভাবেই অপেক্ষা করব!
--(নিশ্চুপ)
--আপনার অপেক্ষায় থাকব,
--আসি!
--ভাল থাকবেন!
--আপনিও

শেখ আলীর চলে যাওয়ার দিকে চেয়ে আছি। চোখ দুটো ভিজে আছে জলে, যার ফলে ঝাপসা দেখিতেছিলাম তার চলে যাওয়া।

কথা গুলা মনে হতেই কল্পনাটা ভেঙ্গে গেল।
মুহূর্তেই মনে হল,আমার জানি নার উত্তর এই ডায়েরীতে আছে। কি কারণে আমার ভালবাসাটা গ্রহণ করল না তা জানতে হবে।

পাশে থাকা ডায়েরীটা নিয়ে চলে গেলাম এর শেষ পৃষ্ঠায় যেখানে লেখা ছিল!!

→কলিংবেল চাপ দিতেই অনিক এসে দরজা খোলে দিল,আমাকে দেখেই জড়িয়ে ধরে কেঁদে কেঁদে শেষ হয়ে যাচ্ছে।
--কি হয়েছে অনিক!
--আপু,
--আনিকার কি হয়েছে!
--আপু আর নেই ভাইয়া!
--মানে?
--আজ যখন জানতে পারল আপনার বই বের হচ্ছে, তখন দৌড়ে গিয়েছিল আপনাকে বলার জন্য।
--তারপর....
--পথে এক্সিডেন্ট করেছে!
--কি?(শেখ আলী অজ্ঞান হয়ে যায়)

, আমার নিজেরই চোখ দুটো ভিজে ঝাপসা হয়ে আসছিল। যার কারনে ডায়েরীর কথা গুলো আর পড়তে পারিনি। আমি মুগ্ধ হয়েছি এরকম একটা
ভালবাসা দেখে।
এখনও আমি তার অপেক্ষায় আছি,কিন্তু আমি তো জানি সে আসবে না,তবুও অপেক্ষায় থাকব চিরজীবন অনিশ্চিত ভাবে।

.........সমাপ্তি।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ