āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧧⧝ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4276

--হায়,কি করো?
(প্রেমা)
--কিছুনা। তুমি? (শুভ)
--বসে আছি। খাইছো?
(প্রেমা)
--হ্যাঁ, তুমি? (শুভ)
--হুম। স্টুপিড।
(প্রেমা)
--কে?(শুভ)
--তুমি। (প্রেমা)
--বায়,আর মেসেজ
দিবেনা আমাকে।
(শুভ)
--আরে আরে,,,আমিতো
মজা করছিলাম। ওকে
সরি। (প্রেমা)
(নো রিপ্লাই)
--ঐই সরি
বললামতো,সত্যি আর
হবেনা। (প্রেমা)
(নো রিপ্লাই)
--প্লিজজজজজ রাগ
করেনা বাবুটা। এই
কান ধরছি,আর
হবেনা,প্রমিজ।
(প্রেমা)
(নো রিপ্লাই)
_
★শুভ ও প্রেমা। খুবই
ভালো বন্ধু।
ফেইছবুকে তাদের
পরিচয়। শুভ'র
রাগটা একটু বেশীই।
সাধারন একটা
ব্যাপার নিয়ে রাগ
করে ফেলে সে।
কিন্তু তার রাগের
সময়টা খুব কম।
উর্ধে হলে ১০-১৫
মিনিট। তারপর যার
সাথে রাগ করছে
তাকেই উলটু Sorry
বলে সে। আসলেই সে
একটা স্টুপিড। এটা
প্রেমার দেওয়া
নাম।
_
১০ মিনিট পর,
--হায়। (শুভ)
--কি সাহেব,,,,,,রাগ
ভাঙ্গছে? (প্রেমা)
--হুম। সরি।
--হুম,,,খাইছো?
--না,তুমি?
--হা।।।। কখন খাবে?
--খাবোনা।
--কেনো?
--এমনি।
--এমনি মানে? যাও
তাড়াতাড়ি খেতে
যাও।
--না খাবো না।
--ওকে আমি আর
ফেইছবুকে আসবোনা।
বায়। ভালো থেকো।
--ঐইইই,কোথায় যাও?
--যেখানে
খুশি,তাতে তোমার
কি?
--ওকে বাবা,খাচ্ছি।
--এইতো লক্ষী ছেলে।
তাড়াতাড়ি খেয়ে
নাও।
_
এভাবেই শুভকে
শাসন করে প্রেমা।
শুভ যেই হারে রাগ
করে,অন্য কেউ হলে
এতোদিন শুভকে
ছেড়ে চলেই যেতো।
কিন্তু প্রেমা শুভকে
বুঝে। আসলে শুভ খুব
রাগী হলেও,ওর
মনটা খুব কোমল।
এটা কেউ না
বুঝলেও প্রেমা
ঠিকই বুঝেছে শুভকে।
,
--হায়। (প্রেমা)
--হ্যালো। (শুভ)
--কি করো?
--আগুনের তাপ
নিচ্ছি। তুমি?
--মানে?
--মানে আগুন
জালিয়ে ওটার তাপ
নিচ্ছি।
--আজব,এই গরমে কেউ
আগুনের তাপ নেয়?
--আমিতো মঙ্গল
গ্রহে আছি,এখানে
খুব ঠান্ডা।
--মানে কি?
--কচু।
--উফফফ,,,,ঐই তুমি
এতো দুষ্টুমি
করবানা।
--কেন?
--দুষ্টুমি করলে
মেয়েরা তোমার
প্রেমে পরে যাবে।
--তাতে তোমার কি?
--আমার কি মানে?
--হুম,তোমার কি?
--আমার অনেক কিছু।
--কেন?
--জানিনা। বায়।
--ওকে বায়।
_
★এভাবেই একটু
শাসন,একটু দুষ্টুমি
ও একটু একটু
অভিমান নিয়ে
কাটতে থাকে
তাদের দিন। হয়তো
একে অপরকে ভালোও
বাসতো, তবে সেটা
দুজনেরই অজান্তে।
খুবই ভালো
যাচ্ছিলো তাদের
দিনগুলো।
হঠাৎ একদিন,
,
--হায়। (প্রেমা)
--হ্যালো (শুভ)
--কি করো?
--কিছুনা,তুমি?
--কিছুনা। তোমার
সাথে আমার কিছু
কথা আছে।
--হুম বলো,,,,,,
--প্লিজ তুমি রাগ
করোনা।
--আচ্ছা, বলো।
--দেখো,,জানি--দেখো,,জানিনা
তুমি আমাকে ফ্রেন্ড
থেকে বেশী কিছু
ভাব কিনা। বাট
যদিও অন্য কিছু
ভেবে থাকো তাহলে
ভুলে যাও।। কারণ
আমি একজনকে
ভালোবাসি।
--ওহহহহ,,গুড নিওজ।।।
congratulations.
--তুমি খুশি হয়েছো?
--আজবতো,আমার
ফ্রেন্ড প্রেম
করে,এর চেয়ে
খুশির খবর আমার
জন্য আর কি হতে
পারে? আমি খুব খুশি।
--সত্যি?
--হুম। ওকে এখন বায়।
--ওকে।
,
★আসলে এই
ছেলেটার মনে যে
কি আছে কেউ বলতে
পারেনা। এর মন
বুঝা খুব কঠিন।
হয়তো প্রেমা'কে সে
খুব ভালবাসতো,
কিন্তু এখনো কাউকে
সেটা বুঝতে দেয়নি।
,
৩-৪ ঘন্টা পর
প্রেমা ফেইছবুকে
ঢুকে। ঢুকে দেখে শুভ
একটা মেসেজ করে
রেখেছে "অামি
খুবই লাকি, যে
আমার জীবনে
তোমার মতো একটা
বন্ধু পেয়েছি। কিন্তু
কখন যে তোমাকে
ভালবেসে
ফেলেছিলাম
বুঝতেই পারিনি। আর
যখন বুঝতে পারি
তখন সেটা বলার
পরিস্থিতি
ছিলনা,কারণ এখন
তুমি অন্যের। আমি
তোমার জীবনে
কাটা হয়ে থাকতে
চাইনি,তাই অনেক
দূরে চলে গেলাম।
আসলে আমি কারো
ভালোবাসা
পাওয়ার যোগ্যই না।
আমি আসলেই একটা
স্টুপিড। জানো,
ঐদিন অনেক
কেদেছিলাম।
তোমাকে খুব মিস
করবো।তবুও থাকতে
হবে,কারণ আমি শুধু
তোমার সুখ
চাই,বায়,ভালো
থেকো। অনেক
ভালোবাসতাম"।
,
★মেসেজটা পড়তে
পড়তে প্রেমার চোখ
থেকে অনেক ফোটা
পানি গড়িয়ে যায়।
ছেলেটা হয়তো
পাগলের মতো
ভালবাসতো ওকে।
,
★এখন শুভ'র আইডি
ডিয়েক্টিভ
করা,ফোন সুইচট
অফ,কোনো খুজ নেই
ওর। প্রেমা অস্থির
হয়ে গেছে,কি
করবে বুঝতে
পারছেনা।
,
★এদিকে শুভ খানা-
পিনা বন্ধ করে
দিয়েছে। সারাক্ষণ
শুধু দরজা বন্ধ করে
রাখে। একদম শুকিয়ে
গেছে
ছেলেটা,চোখগুলো
ভিতরের দিকে চলে
গেছে,চোখের নিচে
কালচে দাগ। ওর মা
সারাক্ষণ ওর জন্য
কাদে। সারা বাড়ি
মাতিয়ে রাখতো
ছেলেটা,আর এখন
সেই চুপচাপ থাকে।
'
★৪ দিন পর,
অনেক কষ্টে শুভ'র
বন্ধুদের কাছ থেকে
ওর বাসার ঠিকানা
জোগাড় করে প্রেমা।
এখন বাসায় এসে
দরজা নক করছে
প্রেমা। শুভ'র মা
দরজা খুলে দেয়,
--আচ্ছালামুআলাইকুম
আন্টি। (প্রেমা)
--ওয়ালাইকুম
আচ্ছালাম। কে তুমি
মা? (শুভ'র মা)
--আমি শুভ'র
ফ্রেন্ড,শুভ কোথায়?
--শুভ সারাক্ষণ ওর
রোমে দরজা বন্ধ
করে থাকে,৪ দিন
যাবৎ কিচ্ছু খায়নি
ছেলেটা। আমার
খোকাটার কিযে
হয়েছে। (কেদে দেয়
শুভ'র মা)
--এখন কোথায় শুভ?
(প্রেমা)
--ওর রোমেই।
,
প্রেমা দৌড়ে শুভ'র
রোমের কাছে চায়।
দরজা বন্ধ। অনেক্ষন
ধরে ডাকছে প্রেমা।
ভিতর থেকে কোনো
সারা নেই। শুভ'র
মাও এসে ডাকছে।
কিন্তু কোনো সারা
নেই। ১০ মিনিটের
মতো হয়ে গেছে।
অবশেষে বাড়ির
চাকর বাকররা এসে
দরজা ভেঙ্গে সবাই
ভিতরে ঢুকে।
,
শুভ ফ্লটে পরে আছে।
একদম চেনা
যাচ্ছেনা
ওকে,একদম শুকিয়ে
গেছে ছেলেটা। ওর
মা ওকে দেখে আর
ঠিক থাকতে
পারেনি,সেন্স
হারিয়ে ফেলে।
প্রেমা শুভ'র মাথা
ধরে নাড়ছে আর
কাদতে কাদতে
ডাকছে "এই
শুভ,শুভ,উঠোনা,আমি
চলে এসেছি
শুভ,প্লিজ ওঠো,আর
কখনো তোমাকে
ছেড়ে
যাবোনা,প্লিজ ওঠো
শুভ,প্লিজ,,,,"" এগুলো
বলতে বলতে
কান্নায় ভেঙে পরে
প্রেমা। কিন্তু শুভ
চোখ খুলছে না।
,
অবশেষে শুভকে
হাসপাতালে নিয়ে
যাওয়া হয়।প্রেমা
সহ বাড়ির চাকর
বাকররা বাহিরে
দাড়িয়ে। ভিতরে
ডাক্তার শুভ'র
ট্রেটমেন্ট করছে।
অনেক্ষন পর
ডাক্তার বেড়িয়ে
আসছে,প্রেমা
এগিয়ে গিয়ে,
--শুভ'র কি হয়েছে
ডাক্তার'? (প্রেমা)
--এই যাত্রায় বেচে
গেছে,এখন
বিপদমুক্ত, আরেকটু
দেরি হলে হয়তো
বাচানো সম্ভব
হতোনা। (ডাক্তার)
--থ্যাংকস ডক্তর,
এখন ওর সাথে
দেখা করা যাবে?
--জ্বী, দেখা করতে
পারেন।
,
প্রেমা দৌড়ে যায়।
শুভ শুয়ে আছে।
প্রেমা শুভ'র পাশে
বসে,
,
--এই স্টুপিড, তুমি
এমন করলে কেনো?
(প্রেমা)
--কি করবো?
তোমাকে ছাড়া আমি
থাকতে পারতাম
না,তাই। (শুভ)
--আমিতো তোমাকে
পরীক্ষা করার জন্য
ঐগুলা
বলেছিলাম,আমার
কারো সাথে
রিলেশন নেই। আমি
শুধু তোমাকে
ভালোবাসি।
--আগে বলনি কেন?
--তুমিওতো বলোনি।
--হুম।
--কি হুমমমমম?
--কচু।
--ঐ,,,একদম মজা
করবেনা। আচ্ছা তুমি
আমাকে ছেড়ে আর
কোথাও যাবেনাতো?
--যাবো।
--কোথায় যাবে?
--মঙ্গল গ্রহে।
--ইউউউউউ,,,,,,,,,
,
প্রেমা শুভ'র বুকে
গিয়ে মারতে শুরু
করে।
"আহ,লাগছেতো"।।।।।
বুকে টেনে নেয় শুভ।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ