āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧧⧝ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4209

পাগলী বউ
-এই শুনছো
-হুম।।
-এবার উঠো ঘুম থেকে।
-কেন এতো রাতে উঠবো???
-উঠতে বলছি উঠবা।
-আচ্ছা উঠলাম।বলো কি হয়েছে??
-যাও আমার জন্যে আইসক্রিম আর চকোলেট নিয়ে আসো।
-অ্যাঁ। এখন রাত ১ টা।দোকান তো সব বন্ধ।
-ঐটা আমি জানিনা। আনতে বলছি আনবা। নাহলে আমি কেঁদে দিব।
-এই তো শুরু করে দিলা ব্ল্যাকমেল।জানো ভালো করে যে তোমার কান্না আমি সহ্য করতে পারিনা।
-হিহিহিহি। যাও এবার। আর হ্যাঁ সব চকোলেট ফ্লেবার।
অতঃপর বের হলাম আইসক্রিম আর চকোলেটের খোঁজে।
এর মাঝে আমার আর আমার পাগলী বউটার পরিচয় দিয়ে নিই। আমি ধ্রুব । CSE নিয়ে পড়ে জব করছি একটা ভালো কম্পানিতে। আর আমার বউটার নাম হলো নবনিতা। ও English এ পড়াশোনা করে SCHOLASTICA SCHOOL এ জব করে। আমাদের পরিচয়টা কলেজে। কলেজ বললে ভুল হবে। প্রথমে ফেসবুক এরপর কলেজ। আমার বেস্ট ফ্রেন্ড হয়েছিলো। আমাকে খুব শাসন করত এবং আমার অতীত ভুলিয়ে দিয়ে আমাকে বদলে দিছিলো।মেয়েটা আমার সাথে পাগলামী করত খুব তখন থেকে। আর অজান্তে আমি ওর প্রেমে পড়ে যাই কিন্তু বলিনি বন্ধুত্ব নষ্ট হওয়ার ভয়ে। এভাবে কেটে যায় কলেজের ২ বছর। পড়ে আমি চান্স পেলাম JNU তে আর ও পেল  DU তে। এভাবে কিছুটা মন খারাপ হয় কিন্তু আমি ঠিক করে ফেলি যে আমি ওকে প্রপোজ করবো তাও অন্যভাবে। যেমন ভাবা তেমন কাজ। আমি ওর বাসা চিনতাম। তাই ২৫ জানুয়ারি রাত ১২ টায় ফানুস এর নিচে কাগজে  I LOVE YOU   লিখে নিয়ে গেলাম। পরে ওকে মেসেজ দিলাম বারান্দায় আসতে। ও আসলো আর তখনই ফানুসটা উড়িয়ে দিলাম। ও তখন খুব অবাক হয়েছিলো। তখন নিচে নামে নাই কিন্তু মেসেজ দিলো কাল জবাব দিবো। সকালে আমাকে পিক আপ করতে এসো এখন যাও আর ঘুম দাও। আমি চলে গেলাম। পরের দিন সকালে ওকে নিতে আসলাম আর এরপরের মুহূর্তটা ছিল স্মরণীয়। কথোকপনটা ছিল এরকম
-এই কথাটা বলতে এত সময় লাগলো???
-বলিনি যদি হারিয়ে ফেলি।।
-কিভাবে ভাবলে তুমি আমাকে হারাবে।। তোমাকে এত শাসন করে গুছিয়ে তুলছি হারিয়ে ফেলার জন্যে।
-তখন আমি খুশিতে ওকে জরিয়ে ধরি আর বলি ভালোবাসি তোকে পাগলী। খুব ভালোবাসি।
-আমিও ভালোবাসি আমার এই পাগলটাকে।
এরপর থেকে শুরু হলো আমাদের ভালোবাসার জীবন। আমরা খুব ঘুরতাম। ওর আর আমার মা বাবা খুব ভালো তারা আমাদের এই রিলেশন মেনে নেন। আমি পড়াশোনা শেষ করেই জব পেয়ে যাই। আর বিয়েটা সেরে ফেলি পাগলীটার সাথে। পাগলীটার খুব রাগ আর সবার রাগ আমার উপর দিয়ে যায়। কিন্তু এগুলা আমার খুব ভালো লাগে। আমার দিনটা ওর শাসন ছাড়া শুরু হলে ভালো লাগে।ভালো লাগে পাগলীর রাগ ভাঙাতে। পাগলামি গুলো আমার এখন বেঁচে থাকার কারণ। পাগলীটা আমার মা বাবাকে নিজের মা বাবার মতো দেখে। আমার মা বাবা ওকে খুব ভালোবাসে। এতোই ভালোবাসে যে ও একটু মন খারাপ করলে আমাকে বকে।
অহ ঐযে একটা দোকান খুলা। ভালো এইসব দোকান রাতে খুলা থাকে নাহলে তো আমি শেষ হয়ে যেতাম খুঁজতে খুঁজতে। আইসক্রিম আর চকোলেট নিয়ে গেলাম। ও খুশি হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরলো আর ঠোঁটে এঁকে দিল আলপনা। এরপর বলল চলো ছাদে গিয়ে খাই, অতঃপর আমি গেলাম এবং আইসক্রিম আর চকোলেট ভাগ করে খেলাম। রাতের চাঁদের আলোয় ওকে দেখলাম।। কিযে অপরূপ দেখাচ্ছিলো ওকে। আমি আবার হারিয়ে গেলাম ওর মাঝে। ও খেয়াল করলো আর বলল কি দেখছো।
আমি বললাম আমার পাগলীকে। হারিয়ে গিয়েছি তোমার মাঝে পাগলী।
আর বললাম পাগলী তোমার মাঝে প্রতিদিন আমি হারাতে চাই এভাবে।
ও বলল,আচ্ছা প্রতিদিন রাত ১ টায় আমরা ছাদে উঠবো আর চাঁদ দেখবো।
আমি বললাম,আচ্ছা পাগলী।
এভাবে চলতে থাকলো আমাদের বৈবাহিক জীবন।
লেখাঃ ছায়ামেঘ ( অদ্ভুত সেই লেভেলের পাগল একটা ছেলে )

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ