āϰāĻŦিāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

3979

#অণুগল্প: পথশিশু!
লেখক: শেখ আলী

মানিব্যাগে চিরুনি তল্লাশি দিয়ে ৮০টাকা অবশিষ্ট পেলাম। তার মধ্যে বিশটাকার ছেঁড়া নোটটাও রয়েছে ।
মানিব্যাগটা পকেটে ভরে শামীমাবাদ, বাগবাড়ী থেকে
হাটা ধরলাম..সিলেট জেলা স্টেডিয়ামের উদ্দেশ্যে।
সেখানেই ফুচকাওয়ালা বসে,যার কাছে রোজ ফুচকা খেতে যেতে হয়।
প্রায় ৩০ মিনিট হাটার পর আমি আমার লক্ষ্যে পৌছালাম।
তবে আজকের উদ্দেশ্যটা কিন্তু একটু অন্যরকম।
সেদিন তিনটা পথশিশু কে রিক্সা থেকে দেখলাম,
ফুচকাওয়ালার সামনে ভিড় করে আছে কিছু খাওয়ার জন্য। আর তাই আজ ওদের সাথেই ফুচকা খাব বলে ঠিক করে এসেছি।
যার ফলে পকেট ফাকা থাকার কারণে সারাটা রাস্তা হেটে আসতে হল।
ফুচকাওয়ালার দোকানের সামনে গিয়ে চারটা ঠোল আলাদা করে একটা ঠোলে আমি বসে পড়লাম।
--কি মামা আজ গেস্ট আসবে না কি?(ফুচকাওয়ালা)
--হ্যা মামা,চারটা ফুচকা বানিয়ে নাও।
--আচ্ছা মামা।

ঠিক ১০মিনিট পর সেই তিন পথশিশুর আগমণ।
ওরা আসতেই, আমি ডেকে নিলাম।
--বলেন?
--ওই ঠোলে বস!
--কেন?(একজন বলল)
--আরে বস না,আজ আমরা চারজনে মিলে ফুচকা খাব।
--কি?? আমাদের ফুচকা খাওয়াবেন?
--হ্যা! এবার বস।
ওদের অবস্তা দেখে মনে হচ্ছে চাঁদ হাতে পেয়ে গেছে।
ফুচকাওয়ালা মামাটাও আমার দিকে চেয়ে আছে!

--মামা,হল!
--এই তো শেষ।
--তাহলে ওদের দিয়ে দিন।
--আচ্ছা দিচ্ছি।
তখনই তিনজনের মধ্যে একজন বলল...
--আমার টকে ঝাল বেশি দিয়েন,
--আরেকজন বলল, আমাকে টক দিয়েন না।
--অন্যজন বলল, ফুচকায় ঝাল দিয়েন!

কেমন আলাদা একটা অনুভব হচ্ছে। একটু খাদ্যের জন্য এরা কত কিছুই না করে।
ফুচকার প্লেটটা সামনে রেখে আমি মুগ্ধ নয়নে ওদের খাওয়ার দৃশ্য দেখছিলাম।
নিজের খাওয়ার তৃপ্তি পেয়েছিলাম, ওদের খাওয়া দেখে। শেষমেশ নিজের প্লেটটাও ওদের সামনে দিয়ে দিলাম।
খাওয়া শেষে পকেটে ঝেড়ে যা ছিল তাই দিয়ে দিলাম
ফুচকাওয়ালা কে।

--এখন কি করবেন?(ওদের মাঝে একজন বলল)
--চল,রাস্তায় হাটি তোদের সাথে!
--চলেন........
চারজনে মিলে রাস্তার পাশ দিয়ে হাটছি,
--তোদের নাম কি?(আমি বললাম)
--তিনজনে একসাথে বলে উঠল, পথশিশু!!
হ্যা, সবাই এই নামেই চিনে।

....সমাপ্তি।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ