āϰāĻŦিāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

3973

"মি.আনরোমান্টিক "
®Tou Hid

"পাঞ্জাবি টায় আপনাকে দারুণ লাগছে"

জুমার নামাজ পড়ে বাসাত ফিরছিলান।পরনে ছিল নীল রঙের একটা সুতি পাঞ্জাবি।
হঠ্যাৎ মধু মিশ্রিত একটি নারী কণ্ঠে উপরের কথা টা শুনে সেই রমণীর মুখ খানা দেখার জন্য মাথা ঘুরালাম।
ঘুরাতেই দেখি সাদা ড্রেস পরিহিতা একটি মায়াবী মুখের অধিকারী মেয়ে।
আমি মেয়েটির দিকে একবার তাকিয়ে আবার আমার নিজ পথে রওনা দিতে লাগলাম।

"মা-বাবা বোধহয় আদবকায়দা কিছুই শেখায় নি!"(মেয়েটি)

কথা টা শুনে মাথাটা গরম পানির মতো টগবগ করে ফুটতে শুরু করলো।
তবে কিছু না বলে আবার ও হাটতে শুরু করলাম।

"এই মি. হেন্ডসাম আপনাকে বলছি!!কানে বোধহয় একটু কম শুনেন?"(আবার ও মেয়েটি)

এবার আর কথা না বলে থাকতে পারলাম না।
"জ্বী না কানে আমি একটু বেশী ই শুনি।
আর আদবকায়দা শিখিয়েছে বলেই অচেনা মেয়ের সাথে কথা বলছি না।"

"তা ঠিক টাংকি মারছেন না।তবে একটা ধন্যবাদ বলা তো উচিত ছিলো"

"আপনি আমায় কোন সাহায্য টা করলেন যে আপনাকে আমি ধন্যবাদ বলবো"

"ওই যে আপনাকে সুন্দর লাগছে বললাম"

"অহ তার জন্য কি ধন্যবাদ দিতে হবে!!"
মেয়েটি আর কিছু না বলে গাল ফুলিয়ে চলে গেলো।
আমি ও রীতিমতো বাসায় চলে এলাম।
.
পরদিন সকালে ভার্সিটির জন্য বাসে উঠলাম।এখনো ভর্তি  হই নি তাই লোকাল বাসে ই উঠেছি।
কিছুদূর যাওয়ার পর বাসে কিছু যাত্রী উঠলো।সবাই দাড়িয়ে আছি। আমি মাঝখানের দিকে একটা সীটে বসে আছি।
আমার পাশে বোরখা পরা একটা মেয়ে এসে বললো,
"আমাকে যদি জায়গাটা দিতেন!"

"কেন আপনাকে জায়গা দেবো কেনো!"

"আমি মেয়ে মানুষ তাই "

"আপনি মেয়ে মানুষ তো আমি কি করবো"
আমাদের কথা শুনে আমার পাশে বসা ছেলেটি উঠে জায়গা দিয়ে দিলো।
বসেই মেয়ে তার নেকাব খুলে ফেললো।
আমি তো অবাক এতো সেই মেয়ে যার সাথে আমার কালকে দেখা হয়েছিলো।

আরো কিছুক্ষণ যাওয়ার পর মেয়েটা,
"আমি অনামিকা ইয়ারিন অণু "
বলে হাত টা বাড়ালো।

"আমি হাত না তুলেই আমি তৌহিদুর রহমান "

"কোন ইয়ার"

"ফার্স্ট "

"আমিও "
বাসে আর কথা হয় নি। সে ও কথা বলে নি আমি ও বলি নি।
.
বিকেলবেলা আমি বসে বসে টিভি দেখছিলাম।
ক্রিং ক্রিং ক্রিং কলিং বেলটা বেজে উঠলো।
আমি দরজা খোলে অবাক এতো সেই মেয়ে।
-ইয়ারিন আপনি!!!(আমি)
-এটা আপনার বাসা?(ইয়ারিন)
-কোন সন্দেহ!
-নাহ
আরে অণু মা তুমি বলে মা ইয়ারিনকে ঘরে নিয়ে গেলেন।
আমার মাথায় ঠাডা পড়লো।মা মেয়েটাকে  চেনে।
কিছুক্ষণের মধ্যেই  মা আর ইয়ারিন মিলে একটা জম্পেশ আড্ডা  শুরু করে দিলেন।
.
আমি আমার মতো করে টিভি দেখছি প্রায় তিন ঘন্টা হয়েছে ইয়ারিন আমাদের বাসায় এসেছে।জাওয়ার কোনো নাম নিশানা নেই।
কিছুক্ষণ পর ইয়ারিন আমার কাছে এসে পাশে বসলো।
-কি মি. কি করেন?
-চোখে কম দেখেন নাকি!!
-না তো কম দেখবো কেনো?
-আমি কি করছি!
-টিভি দেখছেন!
-তো জিজ্ঞেস করলেন কেনো?
-ধ্যাত আনরোমেন্টিক একটা।
এই বলে সে চলে গেলো।
রাতে ইয়ারিন আমাদের বাসায় ই থাকলো।
.
সকালে নাস্তার টেবিলে নাস্তা করছি,
-ওই শুন আজকে তুই কলেজে যাবিনা!(মা)
-কেনো!
-অণু কে নিয়ে তোকে শপিং এ যেতে হবে?
-আচ্ছা এই ইয়ারিন টা কে? রাতে আমাদের বাসাত থাকলো ও।
-অহ তোকে তো বলতেই ভুলেগছি।
সে তোর বাবার বন্ধুর মেয়ে!
-তো আমাদের বাসায় কেন!
-সে এই শহরে নতুন।
-নাহ আমি তাকে নিয়ে শপিং এ যেতে পারবো না।তুমি যাও।
-তুই না গেলে তোর একদিন কি আমার একদিন।
-ঠিক আচগে যাবো যাবো।

ইয়ারিন কে নি বাসার নিচে দাঁড়িয়ে আছি।
সে আজকে একটা গোলাপি ড্রেস পড়েছে।
বেশ সুন্দর লাগছে তাকে।
জিজ্ঞেস করলাম,
-কি দিয়ে যাবে(আমি)
-রিক্সা
-ঠিক আছে তুমি একটায় যাও আমি আরেকটায় যাচ্ছি।
-নাহ দুজন এক রিক্সায় ই যাবো।
তার কথায় বাধ্য হয়ে রিক্সায় উঠলাম।
আমি একদিকে চেপে বসে আছি।
-এদিকে সরে বসুন (ইয়ারিন)
-নাহ
-বসুন বলছি
-ঠিক আছে।
সে হঠ্যাৎ আমার হাত টা ধরলো।
-কি করছেন হাত ছাড়ুন(আমি)
সে কোন জ্ববাব না দিয়ে আমার হাত টাকে আরো শক্ত করে ধরে আমার কাধে মাথা রাখলো।
আমি রিক্সা ওয়ালাকে রিক্সা থামাতে বলে।
লাফ দিয়ে রিক্সা থেকে নেমে বাসে চেপে পার্কে চলে আসলাম।
.
"আমাকে একা ফেলে কেনো চলে এসেছিলে"পেছন থেকে কেউ একজন কথাটা বললো।
ফিরে দেখি ইয়ারিন।
-না আসলে আমার ভয় করছিলো!
-আমি কি পেত্নি নাকি যে ভয় করবে বলে ইয়ারিন কাঁদতে শুরু করলো।
পকেট থেকে রুমাল বের করে তার দিকে দিলাম।
-তুমি কি বোঝ না আমি তুমায় ভালোবাসি(ইয়ারিন)
-না
-তুমি এতো আনরোমান্টিক কেন!!
-রোমান্টিক সেটা আবার কি?
-ইয়ারিন দৌড়  দিয়ে চলে গেলো।
আমি পার্কেই বসে রইলাম।এবং ভাবতে লাগলান রোমান্টিক এবং আনরোমান্টিক সেটা আবার কি।
আর আমি আনরোমান্টিক কেনো!!!!!!

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ