খুনসুটির পালাবদলে আজ আমি সর্বহারা। চারপাশে কেমন যেন খালি খালি লাগে। শীতের কুয়াশাঘেরা আলো-আঁধারিতে যেন বিষণ্নতা ছেয়ে আছে। ঘুমের পালক নামে রাত-বিরাতে। তবু চোখদুটো পারি না এক করতে। কী এক অসহনীয় দহনে আঁতকে ওঠে ভেতরটা। তবু হয় না কাউকে বলা।
সন্ধ্যাতারা দেখতে বেরিয়েছিলাম সেদিন। ঘুরে ঘুরে বেশ সময় গড়াচ্ছিলাম। কুহেলিকাচ্ছন্ন চারপাশে কী যেন খুঁজে ফিরি প্রতিনিয়ত। স্মৃতি নাকি আজকের বাস্তবতা- নিজেরও অজানা। চায়ের কাপে চুমুক দিতেই কে যেন পেছন থেকে তাড়িয়ে বেড়ায়। পদধ্বনি ভেসে আসে কানে। ঘাড় বাঁকিয়ে তবু দেখতে পাই না সেই অশরীরী আত্মা।
সন্ধ্যার আবছা আলোয় নয়নভরা আশার ঘরে নিরাশার ঘনঘটা ঢুকিয়ে দিয়েছিলি একদিন। আজও সেই ঘানি টানি আমি। আর কতকাল যে এভাবে, ভাবান্তর নেই নিজেরও। তবুও পথ চেয়ে থাকি। বলবি, একদিন বলবিই আমায়- বড্ডো ভালোবাসি তোমায়। কিন্তু চোখের লজ্জায় হয়ত বা বলা হয়নি আজও।
কানে কান রেখে ফিসফিস করে তো একটিবার বলতে পারতিস! কেন এমনটা করলি? সত্যি আমি জানতাম না তোর আমায় ভালোলাগার কথা। যবে থেকে কানে এলো, একরকম উপেক্ষার পাহাড় কিংবা বোঝা-ই বলতে পারিস, উপহার দিয়েছি তোকে। বুঝিনি রে তোর হৃদয়ের কথা। তবু তুই ভেঙে পড়িসনি। শত চেষ্টা করেছিলি। কিন্তু আজ কেন থেমে আছিস? অনেক প্রশ্ন আর মান-অভিমান তোর প্রতি আমার।
আশপাশে বড্ডো উত্ত্যক্ত করে যে এসব আমায়, ভাবিয়ে ভাবিয়ে কাঁদায়। অনেক করে জিজ্ঞেস করেছিলাম তখন তোকে। উত্তর করিসনি কোনো। তুই-ই বল, জানা বৈ কারো মনের কথা কি কেউ বুঝতে পারে? কী আর করা! হাঁফ ছেড়ে বলতেই হবে আর হয়, হলো না পাওয়া আর তোকে।
খুনসুটি
Collected
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ