āĻŽāĻ™্āĻ—āϞāĻŦাāϰ, ā§§ā§Š āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4190

মৌচাক থেকে বেইলি রোড দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম। একটা বিশেষ কাজে অফিসার্স ক্লাবে যেতে হবে। ভিকারুন্নিসা স্কুলের বিপরীত দিক দিয়ে হাঁটছি। এক কলেজ ড্রেস পড়ুয়া মেয়ে এগিয়ে আসছে ফুটপাত ধরে।    ‘অফিসার্স ক্লাবটা কোনদিকে?’ আমার দিকে তাকালো মেয়েটা। না, হাসলোও না, তারপরে মনে হচ্ছে মেয়েটার মুখ হাসি হাসি ‘সোজা গিয়ে হাতের ডানে, তারপরে একটা রাস্তা আছে ওটা পার হলেই..’ ‘তার মানে সোজা গিয়ে আমার হাতের বামে যেতে হবে প্রথমে...’ ‘আরে না না... আপনার হাতের ডানেই, আমার না...’ আমরা মুখোমুখি হয়ে কথা বলছিলাম। হাতের ডান বাম ভুল হতেই পারে। সিদ্ধেশরীর অলিগলি আমার কাছে এত প্যাঁচ লাগে... ‘ও আচ্ছা তারপরে রাস্তা পার হতে হবে, একটা রাস্তা পার হলেই তো হবে তাই না?’ ‘আরে ওইখানে কয়েকটা রাস্তা এসে মিশেছে, তার সামনাসামনি রাস্তাটা পার হতে হবে...’ ‘এইতো এলোমেলো হয়ে গেল....’ ‘আচ্ছা আপনি কেমন বলুন তো, আপনি বেইলি রোড আসেন না?’ ‘না তো, কেন আসবো?’ ‘মানুষ আড্ডা মারতে আসে, ভিকারুন্নিসার, সিদ্ধেশরী স্কুল-কলজের মেয়েদের সাথে লাইন মারতে আসে...’ ‘আমাকে বুঝি অমন ছেলে মনে হয়?’ ‘না না ওরকম মনে হয় না, আসেন আপনাকে দেখায়ে দেই...।‘ সাদা কলেজ ড্রেস পড়া এই মেয়ে আমার চেয়ে নির্ঘাত ৬ বছরের ছোট হবে। কিছু কিছু মানুষ থাকে যাদের মুখে ক্লান্তির ছায়া পড়ে না, লাবণ্য অটুট থাকে। এই মেয়ে সেই ধরনের। মুখে সবসময়ই হাসি হাসি ভাব লেগে আছে, এরা রাগতে পারে না। হাঁটতে হাঁটতে ভিকারুন্নিসা স্কুলের মেইন গেটে চলে এলাম। ‘এবার আমার দিকে তাকান ওই যে সোজা দেখা যাচ্ছে। রাস্তার ওপাশে রেলিং দেয়া ওটা অফিসার্স ক্লাব...’ আমি ওর মুখের দিকে তাকালাম, জাস্ট একটা সারল্য... ‘আচ্ছা চলে যেতে পারবো, থ্যাংক ইউ...’
মেয়েটা এবার হাসলো। আমি ঘুরে অফিসার্স ক্লাবের দিকে কয়েক পা এগিয়েছি... ‘ভাইয়া...’ ঘুরলাম, মেয়েটা এগিয়ে এলো... ‘আচ্ছা আমি প্রথমবার যখন বুঝিয়ে দিলাম তখন সত্যিই বোঝেন নি?’ ‘বুঝেছি...’ ‘তারপরও কেন ভান করলেন, ইচ্ছে করেই?’ ‘হুম’ ‘আমিও বুঝেতে পেরেছিলাম যে আপনি বুঝছেন...’ ‘তাহলে, তারপরও কেন এতদূর এসে দেখিয়ে দিলেন?’ ‘এম্নিতেই, ইচ্ছে করেই...’

অনুগল্প 'ভান' |

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ