āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Šā§Ļ āĻŽে, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4949

ভালবাসি তোমারে কি করে লুকাবো
.
PM Abdullah Mahir ( নিরুময়) 
....
..
.
-মাহির ওখানে লুকিয়ে লুকিয়ে কি করছো
- কিছু না তোমাকে দেখি
- আমাকে দেখার কি আছে
- জানি না, তোমাকে দেখতে আমার ভাললাগে
- ওখানে দাড়িয়ে কেন সামনে এসে দেখ
- মানে
- মানে সামনে এসে দেখ ভাল করে
- ওকে
ঠাস....
- এটা কি হলো
- কেনো খুব বেশি  খারাপ কিছু হলো কি
- খুব বেশি হয়নি তবে যা হবার ভালোই হয়েছে
- হুম,,,যাও এখান থেকে আর লুকিযে লুকিয়ে ফলো করবে না আমায়
- তাহলে কি সামনে থেকে ফলো করবো
- আরেক টা খাইতে মন চাইছে।
- না থাক
- যাও এখান থেকে
- যাচ্ছি তো
- যাও

নিরুর বিপরীত দিকে হাটা দিলাম। মেয়েটা নাকি কাগজে কলমে আমার থেকে ২ বছরের বড়, তারই সুবিধা নেই।
যাই হোক আমার পরিচয় দেই। আমি মাহির, যার সাথে কথা বললাম সে নিরু। আমরা একই ফ্লাটে থাকি। আমি ৩ তালায়,, নিরু ৪ তালায়।

নিরুর সাথে প্রথম দেখা এই বাসায় যেদিন প্রথম আসি সেদিন। বাসা চেন্জ করাই সব কিছু গুছাচ্ছিলাম। এমন সময় কলিং বেল টা বেজে উঠলো।
মা বললো,  বাবা দেখ তো এখন কে আসলো
দড়জা খুলেই দেখি একজন মহিলা, দেখতে সামান্য ক্রাস খাওয়ার মতো,
- জ্বি ভাবি কিছু বলবেন
- দুর আমি তোমার ভাবি হয় কেমনে আমার তো বিয়েই হয়নি
- বাচলাম
- বাচলে কেন
- আমি মনে করছি পাশের বাসার ভাবি টা বিনা নিমন্ত্রনে দাওয়াত খেতে আইছে।
- পাশের বাসায় ভাবি আছে জানলা কেমনে
- মা বলছে
- দড়জা ছাড়ো , ভিতরে যাবো
আমি দড়জা ছেড়ে দিলাম।
মেয়েটা ভিতরে ঢুকলো, মা কে এসেছে বাবা বলতে বলতে দড়জার কাছে আসলো, এসেই,
- একি মা নিরু তুমি কেমন আছো তুমি
- জ্বি আন্টি ভালো আপনি
- ভালো, বসো বসো
নিরু বসলো আমি গিয়ে দাড়ালাম মার পাশে
- মা মেয়েটা কে ( কানে কানে)
- বাড়ি ওয়ালার মেয়ে।
- ওও

নিরু
- আপনারা মনে হয় রুম গোছাচ্ছিলেন, আমি এসে ডিস্টাব দিলাম
- আরে না কিসের ডিস্টাব
- চলুন আন্টি আমি আপনাকে সাহায্য করি
- না মা তুমি বসো আমি আর তুমি আড্ডা দেই
- ওকে, কিন্তু রুম গোছাবে কে
- মাহির গোছাবে
আমি অনেক টা অবাক হলাম।  মা এটা কি বলল। আমি একা একা রুম গোছাবো। কেমনে। ডয়িং রুম ছেড়ে বারান্দায় গিয়ে বসলাম। 
- কোথা থেকে এসেছে, রুমটা গোছাচ্ছিলাম এখনই আসতে হবে। আস্তে আস্তে

টায়ার্ড লাগছে অনেক  তাই চেয়ারে হেলান দিয়ে চোখটা বুঝলাম, চোখ খুলতে খুলতে বড় সর একটা পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম।
রুমের সব কিছুই গোছানো। তার মানে আমি নিশ্চয় ঘুমিয়ে পড়ে ছিলাম।
- মা আমি কি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
- হুমম
-তো রুম গোছালো কে
- আমি আর নিরু
কথা না বাড়িয়ে আমি আমার রুমে প্রবেশ করলাম,

-আমার রুমটা গুছিয়েছে কে মা
- নিরু আর আমি
- আমার রুমটা না হয় আমার জন্য রেখে দিতে আমি গোছাতাম।
- আমি তো তাই চেয়েছিলাম কিন্তু নিরুর জোড়াজুড়িতে বাধ্য হয়ে গোছালাম।
মেজাজ টা সামান্য গরম হলো নিরুর উপর, অন্যের জিনিসে হাত দেই একটুও লজ্জা শরম নেই।

ফ্রেস হয়ে ছাদে গেলাম হাওয়া বাতাস খেতে।

পাচ মিনিচ ও দাড়াতে পারলাম না তার মধ্যে এসে হাজির মিস নিরু,
- কি করো
- তোমাকে দেখি
- আমাকে কেমনে দেখো
- ইমাজিনেশনে
- সম্ভব নাকি
- হুমম...
- তা এখানে দাড়িয়ে এখন
- হাওয়া খাই খাবে
- তুমি আমাকে তুমি করে কেনো বলছো আমি কিন্তু তোমার থেকে ২ বছরের বড়।
- তাহলে কি আপনাকে আপু বলবো
- না তুমিতে সমস্যা নেই,  তবে কথার মধ্যে যেনো সম্মান টা বজায় থাকে তাহলেই চলবে।
- আচ্ছা তুমি কি প্রেম করেন
- এটা কেমন প্রশ্ন
- না এমনি বললাম
- না আমি প্রেম করি না।
- তুমি কি জানো তোমাকে  এমনে সুন্দর লাগে না তবে যখন রাগ করো তখন অনেক সুন্দর লাগে
-  তুমি কি আমার প্রশংসা করলে নাকি
- না এমনেই তোমার  সম্পর্কে আমার ইমাজিনেশন।
- তোমার এই ইমাজেশন কখন শেষ হবে।
- জানি না
- চলো রুমের দিকে যায়
- কেন দাওয়াত খাওয়াবে
- না
- তাহলে রুমে যেতে বলছো যে
- দুর তুমি কি বুঝো কম নাকি না বোঝার ভান করো
- দুটোই
- থাক আমি  যাই
- ওকে
- আর হ্যা ইমাজিনেশন টা কন্টোলে রেখো
- মানে
- কচু

নিরু চলে গেল আমি আর কিছুক্ষন দাড়িয়ে থাকলাম
তবে একটা জিনিস বুঝতে পারলাম, আমার মধ্যে একটা ভাল লাগা কাজ করছে,  যার মুল কারন নিরুর সান্নিদ্ধ। 
জানি এই অনুভুতির কারন কি, নিরু সান্নিন্ধ ঠিক আছে তবে সেটা কেন এক দিনেই। মাথা ঠুকলো না আমার । তাহলে আমি কি নিরুতে ক্রাস খেলাম। এমন কিছু একটাই হয়েছে।

মানুষ কিছু  কিছু সময় অবচেতন মনের কন্টোলে  চলে।
আমি ও তাই করলাম, নিরুকে ফলো করা শুরু করলাম।
টানা তিন দিন নিরুকে ফলো করলাম নিরু বুঝতে পারে নি কিন্তু আজ ধরা খেয়ে গেছি।
এর পরের কাহিনি তো জানেন ই আপনারা।

নিরুকে ইমপ্রেস করার কিছু উপায় ভাবতে হবে।  কি করা যায় কি করা যায়। হুম পেয়ে গেলাম,
গুনে গুনে ২০ টা গোলাপ ফুল নিলাম নিরুর জন্য। মেয়েদের নাকি ফুল অনেক পছন্দ।
ফুল হাতে দাড়িয়ে
- কি হলো এমন ফুল হাতে দাড়িয়ে আছো কেন
- তোমার জন্য এনেছি
- আমার জন্য ধন্যবাদ তোমায়
- একটা কথা বলি শুনবে
- কি
- চলো না একদিন দুজন ঘুড়তে যায়
- ঘুড়তে নাকি ডেটিং এ যেতে চাও কোনটা
- ঐই তো প্রায় একই
- এই নাও তোমার গোলাপ আর ফুটো এখান থেকে
- তাহলে কি যাবে না
- না, তোমার সাথে ডেটিং ওহ নো ওয়ে
- কেন আমার দোষ কি
- দোষ তো তোমার না আমার
- কেন
- তোমাকে প্রশ্রয় দেওয়া টাই ভুল হয়েছে
কিছু না বলে হাটা শুরু করলাম।
- কি হলো কই যাও
- ইমাজিনেশন কে নিয়ে ডেটিং এ
- ভালো বুদ্ধি যাও

নিরুর সামনে থেকে চলে আসলাম। মেয়েটার সামনে দেখি আমার কোনো গুরুত্ব ই নাই। তবে নিরু কে আমি পটিয়ে তবেই  থামবো। 

পরের দিন বিকালে ছাদে দাড়িয়ে আছি,
- কি করো
- হাওয়া খাই খাবে
-না, কাল আমার উপর রাগ হয়নি
- না তো
- বাহ ভালো
- কেমন কাটলো কালকের ডেটিং
- খুব একটা ভালো না
- কেন
- ইমাজিনেশনে তুমি শুধু খেয়েছে কোনো কথা বলে নি, আমার পুরো মাসের খরচ টা একদিনেই শেষ
- হা হা হা, তুমি কিন্তু অনেক টা মজার লোক
- আর আপনি অনেক রাগি
- ততটাও না যতটা তুমি বলছো
- আমার জন্য এটাই অনেক।
- কেন
- কিছু না একটা কথা বলি রাগ করবে না তে
- বলো
- আমার মনে হয় আমি তোমাকে পছন্দ করি
- তুমি আমাকে পছন্দ করো তাইনা
- হুমম
- সামনে এসো
- না
- কেন
- আম্মু ডাকছে বলেই দৌড়।

নিরুকে লুকিয়ে  ফলো করা বাদ দিয়েছি, তবুও মাঝে মাঝে দুর থেকে অপলক তাকিয়ে থাকি। মেয়েটার মাঝে কি যেনো মায়া আছে যা আমাকে সব সময় ওর দিকে টানে।  ভালবাসা হয়তো এমন ই।
ফলো না করলেও বিকালে ছাদে যাওয়া টা মিস করি না,  নিরুর ছাদ অনেক পছন্দ। প্রতিদিন আসে সে ।  আমিও যাই তাকে দেখতে।
বিকালে ছাদে যেতে লেইট। গিয়ে দেখি নিরু দাড়িয়ে,
- কি করো
- হাওয়া খাই খাবে
- হুম তার জন্যই তো এলাম
- ওকে দাড়াও
- আচ্ছা তোমার চেহারায় এতো মায়া কেন
- আমি কি জানি আল্লাহ দিয়েছে
- I Love You
- প্রপোজ করলে নাকি লোও ক্লাস জোকস বললে
- I Love You কি তোমার কাছে জোকস মনে হয়
- না,  তোমার মুখ থেকে শুনছি তো তাই জোকস মনে হচ্ছে
- কপাল,  তোমার ইমাজিনেশন কিন্তু একসেপ্ট করছে
- তাহলে তার সাথে প্রেম করো আমায় কেনো বলছো
- তুমি ছাড়া তোমার  ইমাজিনেশন পরিপুর্ন নয় যে
- দুর মুড টাই খারাপ করে দিলে
- জোকস শুনবে
- না রুমে যাবো
.
চলবে.....
পরবর্তি পর্ব আসছে.....

ভালবাসি তোমারে কি করে লুকাবো ( শেষ পার্ট) 

PM Abdullah Mahir ( নিরুময়) 
.

- নিরু রুমের দিকে পা বাড়াল আমি কিছুক্ষন ছাদে দাড়িয়ে থাকলাম।
নিরু হয়তো আমাকে ভালবাসে না কিন্তু আমি তো বাসি।
যেভাবেই হোক নিরুকে বোঝাতে হবে যে আমি নিরু কে কতটা ভালবাসি।
বিকালে ছাদে গেলাম,
- শোনো মাহির একটা কথা বলি
- কি
- আমি যখন ছাদে আসি তখন তুমি প্লিজ ছাদে আসবে না
- কেন
- তোমার মুখ টা আমার দেখতে মনে চাই না
- ওকে
কথা টা বলে মাথা নিচু করে চলে আসলাম। আসলে মানুষ কে ভালবাসাটায় ভুল। ভালবাসা সেই বেশি পায় যার কাছে ভালবাসার গুরুত্ব নাই। হুম এমন টা এখন আমার জিবনে ঘটেছে।
কিন্তু নিরুর প্রতি আমার ভালবাসা সেটা তো আর মিথ্যা নয়।
তাই চিন্তা করলাম,  নিরু কে এখন দুর থেকেই না হয় ভালবেসে যাবো ।

পরের কিছু দিন বাসায় বসে বসে পার করে দিলাম।
কয়েক দিন পর একটা বুদ্ধি এলো মাথায় নিরুর জন্য একটা সুন্দর গিফ্ট কিনে পাঠিয়ে দিলাম তার বাসায়। মেয়েদের নাকি গিফ্ট অনেক পছন্দ । জানি না নিরুর কিনা।
গিফ্ট পাঠিয়েও নিরুর কোনো সারা পেলাম না।
মেয়েটা মনে হয় আসলে আমাকে তার পার্টনার হিসেবে মেনে নিতে পারছে না। কিন্তু আমার তো নিরুকেই চাই

বিকালে ছাদে নিরুর সাথে দেখা করার জন্য উঠলাম।
অনেকক্ষন দাড়িয়ে থাকার পর নিরু আসলো। আমাকে দেখে তেমন কিছু বললো না তবে আমার থেকে খানিকটা দুরে গিয়ে দাড়ালো।
- নিরু
- চুপ
- গিফ্ট টা কেমন ছিলো
- তুমি দিয়েছিলে গিফ্ট টা আমায়
- হুমম
- কেন
- এমনি
- গিফ্ট দিয়ে কি প্রমান করতে চাও তুমি আমায় অনেক ভালোবাসো তাইনা।
- আসলে তা না এমনি দিলাম
- আমি বুঝি তো,  তবে তোমার জন্য একটা উপায় আছে।
- কি
- তুমি আর আমি ফেন্ড হয়ে থাকতে পারি
- বাহ,, যাকে ভালবাসি সে নাকি আমার ফেন্ড হয়ে থাকবে
- না মাহির এটা সম্ভব না তুমি বোঝার চেষ্টা করো না কেন
- তুমি কেনো বুঝো না যে আমি তোমায় ভালবাসি (নিরুর হাত ধরে) 
ঠাস....
তার পরের কোনো কাহিনি মনে নেই আমার।
চোখ খুলে দেখি আমি হাসপাতালে।
পাশে মা আর নিরু। তাদের চোখে পানি।
মা আমার হাত ধরে কেদে উঠলো। নিরু মাকে নিয়ে বাইরে চলে গেলো। বুজলাম না কি হয়েছে।
ডাক্টারকে বললাম কিন্তু ডাক্টার তেমন কিছু বললো না।
দুইদিন পর বাসায় চলে আসলাম ।

হাসপাতাল থেকে এসে একটা বড় ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম। যেই নিরু আমাকে দেখতে পারতো না সেই নিরু আমার সব সময়ের খোজ খবর নেই। মার কথা তো বাদ দিলাম, আমার কোনো কথা সে মাটিতে ফেলে দেয় না। যা বলি তাই শোনে।
তবে মার চোখে নিচে কালি পরে গেছে কয়েক দিনের মধ্যে।
আমি মাকে বললাম,  মা তুমি রাতে ঘুমাও না কেন তোমার চোখের নিচে কালি পরে যাচ্ছে তো
- ঘুম ধরে নাতো মা
- ঠিক আছে আজ আমি তোমার মাথায় হাত বুলিয়ে দেব তুমি ঘুমাবো।
মা আমাকে জড়িয়ে ধরে কেদে দিলো।
মা সব সময় কান্না করে কেন সেটা বুঝতে পেরেছিলাম একটা রিপোর্ট দেখে। রিপোর্ট টা দেখে বড় ধরনের একটা শকড খেলাম। আমার নাকি ব্রেন ক্যান্সার। বিষয় টা এখন বুঝতে পারলাম কেন মাঝে মাঝে আমার মাথা ব্যাথা করে।
বুঝতে পারলাম কেনো নিরু আমার খোজ কবর নেই।
আমি যে বিষয় টা জানতে পারছি এই কথা টা কাউকে জানালাম না।

অনেক দিন পর ছাদে গেলাম
- কি করো মাহির
- হাওয়া খাই, খাবে
- হুম,  চলো কাল কোথাও ঘুড়তে যাই
- না
- কেন
- আমি চাই না তুমি আমার লাইফের কোনো অংশের সাথে সম্পৃক্ত থাকো
- এমন  কথা বলছো কেন
- একটা জড় বস্তুর সাথে থাকলেই তার প্রতি আমাদের মায়ার সৃষ্টি হয়,  সেখানে আমি তো জলজ্যান্ত মানুষ।
- তো
- আমি চাই তোমার আর আমার মাঝে দুরুত্ব
বলে হাটা শুরু করলাম
নিরু ডাকলো কিন্তু পিছন পিরে তাকাই নি একবার ও ।
এখন শুধু কষ্ট মাকে নিয়ে, সারা পৃথিবীতে মার আপন বলতে একমাত্র আমি।  সেই আমি কে ছাড়া কেমনে বাচবে মা।  আমি তো মারা যাবো কিন্তু মাও যে একা একা তিল করে মৃত্যুের মুখে ঢোলে পড়বে । কে রাখবে মার খেয়াল।

রাতে মা শুয়ে আছে আমি মার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি। মার চোখ দিয়ে অঝোরে পানি পড়ছে।
- কেনো কাদছো মা
- এমনি
- মানুষ তো আর চিরদিন থাকে না মা
মা এবার সামান্য অবাক হয়ে গেলো
- তুই কি সব জানিস
- হুম
মা এবার আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করলো,
- কেদো না আমি উপর থেকে সব সময় তোমাকে দেখবো, তোমার সাথে কথা বলবো, তুমিও মাঝে আকাশের দিকে তাকিয়ে থেকে আমার সাথে কথা বলবে। কেমন
- হুমম বাবা

এভাবে সপ্তাহ খানেক পর হাসপাতালে ভর্তি হলাম যদিও ইচ্ছা ছিলো না। কিন্তু মার মুখের দিকে তাকিয়ে ভর্তি হলাম।
মাঝে মাঝে এখন প্রচন্ড মাথা ব্যাথা করে, খুব কষ্ট হয়। কিন্তু কষ্ট শয়ে যায়। মারাই তো যাবে কষ্ট দিয়ে আর কি হবে।
পরের কাহি নি টা আর জানা নেই,  হয়তো মা আজ আমার কথা ভেবে ভেবে না খেয়ে থাকে, না ঘুমিয়ে কাটিয়ে দেই সারা রাত।

ভুল ত্রুটি ক্ষমার চোখে দেখবেন....

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ