āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Šā§Ļ āĻŽে, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4924

গল্প:#ভাব
লেখক-গালিব হোসেন(রোমান্টিক ম্যাজিশিয়ান)

(১)
গল্প পোষ্ট দিয়ে টাইমলাইনে ঘুরাঘুরি করছি।
হঠাৎ "টুং" করে মেসেঞ্জারের শব্দ।কনভার্সন কোনো এক বালিকা।
তাই বরাবর ন্যায় সিন দিয়ে রিপ্লে দিলাম না।দ-ুমিনিট পর আবার একটা মেসেজ "আপনার এতো ভাব কেনো?"
মেসেজ দেখে মাথা গরম হয়ে গেলো।রিপ্লে দিলে লুচ্চা রিপ্লে না দিলে ভাব,পেয়েছে কি মেয়েরা!
এভাবে ছেড়ে দিলে চলবেনা,কিছু একটা বলা জরুরি।

  - আমার মধ্যে ভাবের কি দেখলেন!রিপ্লে না দিলে ভাব হয়ে গেলো!অনুগ্রহ করে নিজের কনভার্সন গুলো চেক করুন এবং চিন্তা করুন।না জানি কতো ছেলের মেসেজ আনসিন লিস্টে পড়ে আছে।
  - হিহিহি,আপনি অনেক ভালো গল্প লিখেন।
  - হুম জানি,ধন্যবাদ।
  - আমি আপনার ফ্রেন্ড হতে পারি?
  - অলরেডি তো ফ্রেন্ড লিস্টে আছেন।এখন কি আনফ্রেন্ড করে আবার রিকুয়েস্ট পাঠাতে হবে!
  - ধ্যাত।আপনার গল্প গুলো সত্যি অনেক রোমান্টিক।
  - রোমান্টিক লিখতে তো রোমান্টিক হবেই।
  - আপনি কি বিরক্তি বোধ করছেন?
  - বুঝতে যখন পারছে অনুগ্রহ করে মেসেজ না দিলে হয়।
  - হুহ্,আমি মেসেজ দিবো।

পিংকি নামে মেয়েটার সাথে প্রথম শুরু এভাবে হয়।নেটে আসলে যেনো মেয়েটার মেসেজ পাওয়া একপ্রকার অভ্যাসে পরিণত হয়ে দাঁড়িয়েছিলো।
কিছুদিন ইগনোর করলেও একসময় আমারো ভালোলাগতো।
কথা বলতে বলতে দুজনের মাঝে গভীরতা বাস্তব রূপ নেয়।উভয় দুজনের প্রতি প্রেমে পরে যাই।এবং পরিস্থিতি বুঝে তাকে বলতে দেরী করিনি।
(২)
গল্প লিখার নেশা কেটে পিংকির নেশায় পড়ে যাই।সারাদিন টুং টাং মেসেঞ্জারে চ্যাটিং,সারারাত জেগে ফোনে কথা।এই দিয়ে জীবন অতিবাহিত হতে লাগলো।
ভাগ্যক্রমে দুজনের শহর ছিলো দুইপ্রান্তে।একজন ঢাকা অপরজন খুলনা।
তবে দূরত্ব আটকাতে পারেনি আমাদের।ভালো একটা দিন দেখে ঠিক তাঁর তরে খুলনা ছুটে যাই।
আমায় দেখে যেনো সে তারা হাতে পেয়েছিলো আমিও পেয়েছিলাম চাঁদ।
দুজন দুজনের কেয়ারিং কথাবলা ঘুরাফেরা দিয়ে কিভাবে যেনো প্রথম দেখা ফুরিয়ে যায়।
পরেরদিন পিংকিকে না বলে ঢাকা চলে আসি।
গল্পের এ পর্যন্ত হয়তো সব ঠিক ছিলো।এভাবে চলতে থাকলে আজ মদের নেশায় আক্রান্ত হতে হতো না আমায়।

একরাতে পিংকির মেসেজ দেখে থমকে গেলাম।কথার মাঝে হঠাৎ "ব্রেকআপ।"
  - হাহাহা,মজা করছো?
  - আমি সিরিয়াস।
  - জানি,কি করো?
  - সিরিয়াস তোমার সাথে ব্রেকআপ।
  - আই লাভ্ ইউ।
  - এতো নিচ কেনো তুই!বললাম না ব্রেকআপ।নেক্সট টাইম আমায় মেসেজ দিবিনা।কল দিলে আমার দ্বিতীয় রূপ দেখাতে বাধ্য হবো।যত্যসব ফাউল পাবলিক।
  - কি বলছো এসব!
  - দেখতে পাচ্ছিস না!তোর মতন হাজার রানা আমার পেছনে ঘুরে।খুব তো ভাব নিয়েছিলি প্রথম কিছুদিন।কোথায় গেলো তোর ভাব?
  - আমার ভুল?
  - কিসের ভুল!তোকে আমার ভালোলাগেনা।
  - এটা ব্রেকআপের কারণ?
  - হুম,এবার বিদায় হ।তোর আবাল মার্কা চেহারা দেখলে হাসি পাচ্ছে।

অঝস্র বেদনার সাথে সেদিন দূরে সরে যাই।পারিনি কোনো কথা বলতে।নির্বাক করে দেয় পুরো আমায়।
কষ্টে জর্জরিত স্মৃতি গুলো ভুলতে পা বাড়াই বাড়ের দিকে।নিজেকে উজাড় করে দেই নেশার মাঝে।
ধ্বংস হয়ে যায় রানা নামে ছেলেটা।সবার প্রিয় লেখক রানা চৌধুরি গল্পের বদলে ছোট্ট পোষ্ট দিয়ে বুঝাতে চায় তাঁর অবস্থা।
কিন্তু পিংকি!
সে নিঠুর।
একজনের জীবন ধ্বংস করে ঠিক অন্যজনের সাথে সুখে রয়েছে।
…………………<সমাপ্ত…………………

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ