āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Šā§Ļ āĻŽে, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4934

গার্লফেন্ড যখন ভাবি
.
PM Abdullah Mahir ( নিরুময়) 
.
- মামা তাড়াতাড়ি রিক্সা  থামাও
- কেন কি সমস্যা ( নিরু) 
- সমস্যা আছে মামা রিক্সা থামাও, তুমি একা চলে যাও পড়ে সব বলবো নিরু।
রিক্সা থামানোর জন্য আর দেরি করলাম না , রিক্সা থেকে নেমে ভো দৌড় দিলাম। 

নিরু হয়তো অবাক চোখে তাকিয়ে আছে কেন দৌড় দিলাম। এমন একটা প্রশ্ন মনে জাগা স্বাভাবিক, হয়তো আপনাদের মনেও জাগছে,
কারন আমার বড় ভাই।  রিক্সা থেকে দেখেছিলাম ভাইয়া কে। কার সাথে যেন কথা বলছিল। বাচার জন্য তাই দিলাম দৌড়,  তা না হলে আজ মাস্ট ধরা খেয়ে যেতাম। আর ধরা খেলে ভাইয়া না জানি কি ভাবতো, কি করতো।

রিক্সা থেকে নেমে মাথা নিচু করে হাটা দিলাম, ভাইয়াকে ক্রস করেই এগিয়ে যাচ্ছি, নিজের হার্টবিট নিজে বুঝতে পারছি, কতটা দুর্বল আমি ভাইয়ার কাছে তা ভাবতেই কেমন যেন লাগে।
ভাইয়া মোটেও খারাপ লোক না যে তার জন্য আমি তাকে এত ভয় পাই, আমি ভয় পাই তার প্রতি আমার সম্মানের জন্য।
আমাকে নিজে কোলে পিঠে করে মানুষ করেছে সে। বাবা মা গত হয়েছেন ছোট থাকতেই। তারপর থেকে এই ভাইয়ায় আমার বাবা মা।
মাথা নিচু করে অবাধে হেটে যাচ্ছি,
- মাহির কই যাচ্ছ
চমকে উঠলাম ভাইয়ার ডাকে, নিরু কে আবার দেখে ফেললো নাতো,
- জ্বি ভাইয়া বাসার দিকে যাচ্ছিলাম
- এদিকে কই গিয়েছিলে
- ফেন্ডের বাসায়
- ওও আচ্ছা যাও বাসায় যাও, আর শোনো তোমার একটা কবুতর চুরি হয়েছিল না যার জন্য তুমি মন খারাপ করে ছিলে দুদিন, সেই চোর কে ধরে বাসায় বেধে রেখেছি, তুমি গিয়ে যা ইচ্ছা শাস্তি দাও
- আচ্ছা, মাথা নিচু করে আবার হাটা দিলাম
.
কবুতর চুরি হয়েছিল ঠিকই কিন্তু আমি তো তা ভাইয়াকে বলিনি, তাছাড়া আমার যে মন খারাপ ছিলো তাও তো জানার কথা না ভাইয়ার কিন্তু কেমনে যেন ভাইয়া আমার প্রত্যেক টা বিষয়, আবদার সম্পর্কে জেনে ফেলে, জানি না কি করে, হবে নাড়ির টানে হয়তো। আর এই কারনে  ভাইয়াকে আমি এত ভয় পাই।
দৌড়ে বাসায় গেলাম,
- কি মসাই, তুমি আর কোনো কবুতর পেলে না আমার প্রথম প্রেমের সাক্ষী কবুতর টাকেই চুরি করলে
- সরি ভাই মাফ করে দেন আর হবে না
- মাফ করবো কেমনে আমার কবুতর আনছোস
- হুমম ভাই ওইযে খাচার ভিতর
- ওকে যা, তবে এই থাপ্পর টা তোর পাওনা ছিলো, দিলাম একটা থাপ্পর।
বাধন খুলে দিলাম, চোর চলে গেল।  আমি কবুতর টাকে হাতে নিলাম, সবই ঠিক আছে শুধু গায়ের চর্বি টা একটু কমে গেছে।
এই কবুতর টা আমার অনেক প্রিয়, কারন এই কবুতরের জন্যই আজ নিরুর সাথে আমার পরিচয়, রিলেশন।

নিরুকে ফোন দিলাম,
- বাসায় পৌছাইছো নাকি
- হুমম,  কিন্তু তুমি তখন দৌড় দিলে কেন
- আরে সামনেই ভাইয়া ছিলো তার জন্য
- কই আমি তো দেখলাম না
- তুমি না দেখলেও চলবে
- আচ্ছা তুমি কি কখনো আমাকে তোমার ভাইয়ের সাথে পরিচয় করে দেবে না
- দেব তো দেব
- কবে
- দেখি সময় করে একদিন
- গত দুই বছর ধরে  তো একই কথায় বলছো
- আরে বাবা দিবো, এখন রাখো ভাইয়া এসে পরেছে
- ওকে
বাসায় এসে ভাইয়া আমাকে ডাকা শুরু করলো,
- জ্বি ভাইয়া
- চোর টা কই
- ছেড়ে দিয়েছি  একটা চর মেরে
- মেরেছ তাহলে, আমি তো ভাবলাম তুমি হয়তো ওকে এমনি ছেড়ে দেবে
- না তা কি করে হয়
- তোমাকে তো আমি চিনি, তুমি মানুষ কে কষ্ট দিতে ভয় পাও
ভাইয়ার কথা শুনে চুপচাপ দাড়িয়ে রইলাম, ভাইয়া যা বলেছে সত্যিই বলেছে,
- ঠিক আছে যাও
- আচ্ছা
সোজা চলে গেলাম ছাদে, কবুতর গুলোর সাথে আমার সময় কাটাতে অনেক ভালো লাগে।
.
সাধারন কিছু মুহুর্ত যেমন ভাইয়ার আমার প্রতি কেয়ারনেস,  নিরুর অভিমান, আর কবুতর গুলোর সাথে কাটানো মুহুর্ত সব সময় ভালো লাগে আমার
আমি সব সময় নিরু কে রাগানোর তালে থাকি, কারন ও যখন অভিমান করে তখন ওর মুখটা ফুলে ঢেপির মত হয়। এই মুহুর্ত টা আমার অনেক ভাললাগে।
আমি অভিমান ভাঙ্গায়  আইসক্রিম দিয়ে, একবার আইসক্রিম পেলে আর কোনো কথা নেই,
.
একবার আমি আর নিরু পার্কে বসে আছি,নিরুকে রাগানোর জন্য একটা মেয়েকে দেখিয়ে
- দেখ মেয়েটা কত সুন্দর
- সুন্দর মানে কি হুমম, আমি পাশে বসে আর আমার সামনে তুমি বলছো মেয়েটা কত সুন্দর ফালতু একটা,  যাও তোমার সাথে কোনো কথা নাই
- সত্যিই কথা বলবে না
- চুপ
- ওকে, থাকো আমি যায় ওই মেয়েটা পিছনে
- চুপ
একটু পর আইসক্রিম হাতে নিয়ে এসে নিরুর পাশে বসলাম
- আহ কি স্বাদ, অবশ্য একা একা খেয়ে মজা নেই , তবুও স্বাদ, কি মজা
- দাও এদিকে দাও একটা
- কেন দিব
- না দিলে কিন্তু মাইর দিব
- দিচ্ছি তো
- গুড বয়
এত আইসক্রিম পাগল বলে আমি ওর নাম দিয়েছি আইসক্রিম পাগলি।
.
ছাদে থেমে নেমে আসলাম। বাসায় তেমন কোনো কাজ নেই আমার। কেউ আমাকে কাজ করতেই দেয় না,  ভাইয়ার আদেশ আমি যেন সব সময় ফ্রি থাকি, বাড়ির কোনো কাজ যেন আমাকে না করতে হয়। বাড়িতে প্রত্যেক টা কাজের জন্য লোক আছে, কাজ করার কোনো প্রয়োজনই পরে না।
মাঝে মাজে ভার্সিটি তে যাই আর বেশির ভাগ সময় ই নিরু আর কবুতরের সাথে সময় পার করেই চলে  যায়।

পরেরদিন রুমে শুয়ে শুয়ে গান শুনছি, হঠাৎ ভাইয়ার ডাক।
দৌড়ে গেলাম তার কাছে,
- তোর বড় মামা এসেছে যা কথা বলে আই
- আচ্ছা

দৌড়ে গেলাম বড় মামার কাছে,
- কেমন আছো মামা
- ভালো তুমি
- ভালো
- আজ বিকালে কিন্তু বউ দেখতে যাবো
- কার বউ
- তোমার ভাইয়ের
- কি বল তাহলে তো ভালোই হয়
- বিকালের  দিকে বের হবো কেমন
- আচ্ছা মামা
রুমে চলে আসলাম, নিরু ফোন দিলো,
- হুমম বল
- চল না বিকালে একটু মার্কেটে যায়
- না না বিকালে আমি ভাইয়ার বিয়ের জন্য পাত্রি দেখতে যাবো
- কি বলো, তোমার ভাই তাহলে শেষ মেষ বিয়ে করবে
- হুমম, তাই তো দেখছি
- যাক খারাপ না
- আচ্ছা রাখি
বিকালে আমি মামা আর ভাইয়া বের হলাম গাড়ি নিয়ে,  কিছুদর গিয়ে সামান্য খটকা লাগলো এটা তো নিরুদের বাসার রোড, খটকা টা প্রমান হলো যখন গাড়ি গিয়ে থামলো নিরুর বাসার সামনে, অবাক হয়ে গেলাম, তার মানে কি নিরুকে দেখতে এসেছে নাকি ভাইয়া, কিন্তু নিরু তো বললো ও শপিং এ যাচ্ছে, যাই হোক আগে বাসার ভিতরে তো যায় তবেই না বুঝতে পারবো আসল কাহিনি,
সব কনফিউশন দুর হলো যখন নিরু কে ভাইয়ার সামনে নিয়ে আসা হলো। চোখ দুটো কপালে উঠে গেল, এ আমি কি দেখছি, কেন আমার সাথে এমন হচ্ছে, তাহলে কি শেষ মেষ গার্লফেন্ড ভাবি হবে, ভাইয়ার মুখের উপর যে কথা বলবো সে ক্ষমতাও আমার নেই, এখন কি করবো,
নিরু মুখ টা দেখলে বোঝা যায় কতটা অসহায় হয়ে বসে আছে সে, একবার আমার দিকে তাকাচ্ছে আর চোখের ইশারায় কি যেনো বলছে, বুঝতে পারছি না আবার নিচের দিকে তাকাচ্ছে।
সব কথা বর্তা শেষে আমরা যখন বাসা থেকে বের হবো তখন নিরুর দিকে তাকিয়ে মন টা খারাপ হয়ে গেল, নিরুর চোখে দিয়ে  অঝোরে পানি পড়ছে, কেন জানি তা সহ্য করতে পারছি না।
ভাইয়া কে বললাম ভাইয়া তুমি যাও আমি একটু আমার ফেন্ডের বাসায় যাবো।
ভাইয়া আর মামা গাড়ি নিয়ে চলে গেল।
আমি আনমনে হাটা শুরু করলাম।এমন একটা দিন আমার লাইফে আসবে ভাবতে পারি নি।
সামনে গিয়ে একটা ফাকা জায়গাই বসলাম,
কিছুক্ষন চিন্তা করলাম যদি কোনো ভাবে বিয়ে টা ভাঙ্গা যায়, কিন্তু একটা উপায় বাদে কোনো উপায় পেলাম না, তা হলো, ভাইয়াকে বলা নিরু কে আমি ভালবাসি, কিন্তু এই বিষয়টা বলা আমার পক্ষে সম্ভব না।
কি দিয়ে কি করবো চিন্তা করছি এমন সময় নিরু র ফোন
- এটা কি হলো
- আমার ও তো একই প্রশ্ন কি হলো এটা
-মাহির প্লিজ তোমার ভাইকে বলো তুমি আমাকে ভালবাসো তা না হলে কিন্তু
- কিন্তু কি
- ভাবি ডাকা প্রাকটিস করো
নিরু ফোনটা কেটে দিলো।
মাথা কেমন যেন কাজ করছে না, কিন্তু একটা কথা মাথায় যাচ্চে না,  যে ভাই আমার মনের কথা বুজতে পারে সে কেন এখন বুঝতে পারছে না যে আমি নিরুকে ভালবাসি।
বাসায় ব্যাক করলাম, মুখে এক আজব হাসি নিয়ে,
- কেমন লাগলো তোর ভাবিকে
ভাইয়ার এমন প্রশ্নের জন্য আমি মোটেও তৈরী ছিলাম না
- আমতা আমতা করে বললাম জ্বি ভাইয়া ভালো
- ঠিক বলেছিস,  কাল তোর মামা আর মামির সাথে শপিং এ গিয়ে যা যা লাগে হিসাব করে কিনে আনিস।
- ওকে
রুমে গিয়ে শুয়ে পরলাম, হচ্ছে টা কি। ভাইয়াকে যে বলবো ভাইয়া আমি নিরুকে ভালবাসি, সেই সুযোগ টাও শেষ । সব থেকে চিন্তার বিষয় ভাইয়ার মুখে হাসি। যা আগে কখনো দেখি নি। আজ খুব খুশি ভাইয়া।
রাতে ঘুমিয়ে আছি নিরুর ফোনে ঘুম টা ভাঙ্গলো,

- হুমম
- বাহ নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছো  দেখি
- কি করবো
- তোমার ভাইয়াকে বলো তুমি আমাকে ভালবাসো
- পারবো না
- পারবে না কেন
- সাহস নাই, তাছাড়া আজ অনেক দিন পর ভাইয়াকে খুশি দেখলাম, আমি চাচ্ছি না ভাইয়ার এই খুশিটা নষ্ট হয়ে যাক।
- তাহলে প্রাকটিস করতে থাকো আমাকে ভাবি বলার
-হুমম
রাগ করে ফোন কেটে দিলো নিরু, আমার ও কেমন যেন ভাইয়ার খুশির কাছে নিজের ভালবাসাকে কোরবানি দিতে মনে চাচ্ছে, অনেক কিছু তো করলো ভাইয়া আমার জন্য আমি কি শুধু আমার ভালবাসা কে ত্যাগ করতে পারবো না ভাইয়ার জন্য।
নিজেকে শান্ত করলাম, সান্তনা দিলাম। পরেরদিন থেকে প্রতিদিন নিজে দাড়িযে থেকে ভাইয়ার বিয়ের ব্যবস্থা করলাম, নিজে পছন্দ করে নিরুর জন্য মার্কেট করলাম।
ততটাও কষ্ট হয়নাই যতটা হওয়ার ছিলো, নিরু তো অন্য কারোর বাড়ি যাচ্ছে না, আমাদের বাড়িতে ই আসছে শুধু ভাবি হয়ে।
বিয়ের দিন, বাড়ি ঘড়ে শানাই বাজছে, কত হৈই গুল্লোর, কত আনন্দ, কিন্তু আমার মনে কোনো আনন্দ নেই, নিরু কে ফোন দিতে মন চাচ্ছে, একবার বলতে যে, পারলে আমাকে মাফ করে দিও কিন্তু ফোন দেওয়ার সাহস হচ্ছে না, হয়তো এখন সে বৌয়ের সাজে সাজতে ব্যস্ত।

ভাইয়ার গাড়িতে বসে বসে বউ আনতে যাচ্ছি। চোখের কোনে পানি আর মুখে হাসি নিয়ে আজিব এক অনুভুতি আমার।

বিয়ে বাড়ির সব কার্যক্রম তার নিয়মে চলছে শুধু আমার ক্ষেত্রে অন্য রকম। ভেবেছিলাম অনেক আনন্দ করবো ভাইয়ার বিয়েতে কিন্তু সেই সুযোগ আর হলো কই।
নিরবে বসে আছি,
কে যেনো এসে ডাক দিলো,
- বুঝতে পারি নি কে ডাক দিলো
বিয়ে বাড়িতে গিয়ে হাজির হলাম,  অবাক হলাম বিয়ে বাড়ির সানাই বন্ধ হয়ে আছে, হৈই হুল্লোর বন্ধ,  তার মানে কি নিরু কি কিছু করে বসলো নাকি
দৌড়ে নিরুর রুমে যাবো তার আগেই ভাইয়া ডাক দিলো,
- এই দিকে আই শোন
- জ্বি ভাইয়া
- তুই কি নিরু কে ভালবাসিস
- না ভাইয়া
- সত্যি করে বল
- হুমম
- তো আমাকে বলতে তো পারতি
- আমি চাই নি তোমার মুখের হাসি টা নস্ট করতে
- তাই বলে নিজের মনে কথাটা বলতে কিসের ভয়, আমি তো তোর ভাই
- কিন্তু  বিয়ে বন্ধ কেন
- কারন টা তুই, তোকেই খোজা হচ্ছে
- আমাকে কেন
- কারন নিরুর সাথে তোর বিয়ে হবে আমার  না
- কিন্তু
- কোনো কিন্তুু না এই নে পাগড়ি টা পড়ে ফেল আর যা বস বিয়ের পিড়িতে
- এটা হয় না,
- এটাই হবে, যা তো।
ভাইয়ার কথার অবাধ্য হলাম না বিযের পিড়িতে বসলাম চুপচাপ, কিন্তু মাথায় একটা বুদ্ধি খেলায় দৌড়ে গেলাম ভাইয়ার কাছে,
- ভাইয়া যদি রাগ না করো তো একটা কথা বলি
- হুমম বল
- নিরুর একটা ছোট বোন আছে, যদি তুমি চাও তো
- না আগে তোর বিয়ে হোক তারপর,
- প্লিজ ভাইয়া
ডাক দিলাম শ্বশুর মশাই কে
- আপনার ছোট মেয়েটাকে কি আমার ভাইয়ার সাথে জুড়ে দেওয়া যায় না
- কি বলো এ তো আমার ভাগ্যের ব্যাপার,
আমি এখনি ছোট মেয়ে কে রেডি করছি।
বিয়ে টা হয়ে গেল, ভাইয়া বিয়ে করলো বাড়ির ছোট মেয়েকে আর আমি বাড়ির বড় মেয়েকে।
বাসর ঘরে বসে আছি,
- কিভাবে করলে এত কিছু ( আমি)
- তুমি যে ভিতু, জানতাম যা করতে হবে তা আমাকেই করতে হবে
- কিন্তু কেমনে
- তোমার ভাইয়াকে বলছি আমি তোমাকে ভালবাসি, ওকে ছাড়া আমি বাচবো না, যা কাজ হয়ে গেল
- ভাইয়ার সাথে কাজ টা ঠিক হলো না
- কে বলেছে, আর যা হয় ভালোর জন্যই হয়
- হুমম ভাইয়ার কপাল টাই ভালো কি সুন্দর একটা বউ পেল
- কি,  আমি কি তোমার কপালে শনি বয়ে আনলাম নাকি
- তা নয়তো কি
- ধুর ফালতু একটা, কোনো কথা নাই তোমার সাথে
- ওকে
- ওকে মানে কি ফালতু একটা
- দম আটকিযে যাবে তো ( চেপে ধরলো) 
- গেলে যাবে

এর পর থেকে আমাদের বাড়িতে  প্যাচ একটা সবসময় লেগে  থাকে, কে বড় কে ছোট  এই বিষয় নিয়ে। খুলতে পারি না প্যাচ
.
এখন আপনারাই বলেন কে হতে পারে।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ