তোকেই ভালোবাসি
Written by : Rashedul Islam Riyad
.
.
--- ওই তুই এটা করছস ??? (একটিু ঝাঝালো কন্ঠে) ( বউ )
--- ক্যান তুই জানস না ( স্বাভাবিক স্বরে) ( আমি )
--- তুই এটা কিভিাবে করলি ??
--- থুই যেভাবে করছস মানে তিনবার কবুল বলে
--- সেটা তো আমিও জানি । বিয়ে কেন করলি সেটা জানতে চাইছি ????? ( একটু বেশি রেগে)
--- তোকে না জানিয়ে কাজটা করার জন্য সত্যি সরি ..... (খুব বিনয়ের সাথে) আর হ্যাঁ বিয়ে করার জন্য তোর থেকে ভালো মেয়ের কথা আমার মাথায় আসে নাই ... আশি তোকে অনেক আগে থেকেই ভালোবাসি তোকে পাওয়ার জন্য এটাই আমার কাছে একমাত্র অবলম্বন বাকিটা তোর ইচছা
---আচছা শোন এখন আমার কিছু শর্ত আছে যেটা তোকে মানতে হবে পারবি মানতে ?????
---হুম বল
--- শর্ত নাম্বার ১. আমার সাথে এক বিছানায় শুতে পারবি না
--- এটা আবার কেমন আমরা এখন স্বামী স্ত্রী আলাদা কেন থাকবো ?????
--- হ্যাঁ এটাই শর্ত এখন বাকিগুলা শোন শর্ত ২. আমার কাছে আসতে পারবি না ।
৩. বেশী তুমি করতে পরবি না
--- আব্বু আম্মু জানলে কি হবে তারা খুব কস্ট পাবে ??? (আমার চিন্তা তুই আমার সামনে থাকলেই হলো )
--- আচছা তারা জানতে পারবে না .... আর বাকি গুলা আস্তে আস্তে জানতে পারবি এখন সোফায় ঘুমা .. আমি শুলাম
--- (চুপ)
--- কিছু বলবি না বললে ঘুমা আমার ভালো লাগছে না আমি শুলাম
--- হুমমম বলি কি আজকের রাতটা একসাথে.........( আমায় বলতে না দিয়ে)
--- কিহহহহহহ বললি তুই ( প্রচন্ড রেগে)
--- না না কিছুনা যা ঘুমায়
এতক্ষন কথা বলছিলাম আমার বউয়ের সাথে । কথা বলছিলাম বললে ভুল হবে । ঝগড়া করছিলাম । আজ সন্ধ্যায় আমাদের বিয়ে হয়েছে মানে এখন আমাদের বাশর করার কথা । কতো স্বপ্ন ছিল এই রাতটাকে নিয়ে সব স্বপ্ন এ পানি ঢেলে দিল । কি আর করার বালিশ নিয়ে সোফায় ঘুমিয়ে পড়লাম ।।।।
.
আমি রিয়াদ । বাবার একমাত্র ছেলে । একটা বেসরকারি ভার্সিটি থেকে এম এ পাস করে দুই মাস হলো বাবার ব্যবসা দেখাশোনা করছি ।
মেয়েটা পরী আমার ভার্সিটির সব থেকে কাছের বান্ধবী । তবে ওকে আমার খুব ভালো লাগতো ভার্সিটির প্রথম দিন থেকেই । আগে কোনদিন প্রেমে পরি নাই এই ভেবে যে তাকে যদি না পাই এরকম এটা ভয় কাজ করতো সব সময় আর তেমন মেয়ে পছন্দ হয়নি হলে না হয় ভেবে দেখতাম ।।।
.
.
আর পরীর সাথে পরিচয় সেই ১ম বর্স থেকে । ওকে খুব ভালো লাগলেও বলা হয়নি কারন আমার সাথে যদি কথা না বলে আর বাবা মায়ের পরে একটাই ফ্রেন্ড আমার ......... হারানোর ইচ্ছাটাও ছিল না
আমাদের একটা শখ ছিলো ফ্রেন্ডশীপ থাকাকালিন সময়ে কেউ প্রেমে পড়বো না কিন্তু আমি শেষ পযন্ত ওর প্রেমে পরি সেটা ভার্সিটির শেষ সময়ে । আমার বাবা মায়ের সাথে ওর পরিচয় ছিল না শেষে আমাদের বাসায় নিয়ে আসতেই হয় । আব্বু আম্মুরও হয়তো ওকে ভাল লেগেছিল ।
ভার্সিটি শেষ হলে বাবার ব্যবসা ধেখাশোনা করতে বাধ্য হই । আর ওকেও খুব মিছ করতে থাকি তখনই বুঝে যাই ওকে আমার কতোটা দরকার ।
বাবা মা বিয়ের জন্য উঠে পরে লেগেছে আমি বিয়ে করতে চাচ্ছিলাম না ।
একদিন সকালি অফিসের জন্য বের হচ্ছিলাম । খাবার টেবিলে বসতেই
--- আচ্ছা তুই কি বিয়ে করবি না (আম্মু)
--- এতো তাড়াতারি কেন সবে তো চাকরি করতেছি ( আমি )
--- আমাদের কি ছেলের বউ এর মুখ দেখতে ইচ্ছে করে না বল ??
--- ( চুপ )
--- তোর যদি কোন পছন্দ থাকে বলতে পারিস আমরা নির্দিধায় মেনে নিবো, ১টাই মাত্র ছেলে আমাদের ???
--- হ্যাঁ কানা হলেও আমার বউ মা চাই ( আম্মু )
---(আগের মতোই চুপ )
--- কি হলো বল ( আম্মু )
--- না থাকলে বল আমরা মেয়ে দেখাই
--- হ্যাঁ ( সাহস করে বলেই দিলাম ) আমি পরী কে পছন্দ করি
--- হা হা হা এই না আমার ছেলে । ওর সাথেই তো তোর বিয়ে ঠিক করলাম আজ । সামনের ১৫ তারিখ তোর বিয়ে মনে থাকে যেন ( আব্বু )
--- ( আমার যেন বিশ্বাসই হচ্ছিল না তবুও বলেই ফেললাম ) সত্যিইইইইইই ?????????????
--- হ্যাঁ
--- ইয়াহুহুহুহুহুহুহু
বিয়েটা হয়েই গেল আজ । তারপর তো জানেনই । এখন ভাবতেছি কবুল বললো কি করে ???????
পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই দেখছি সব ঠিকঠাক যেন কাল কিছুই হয়নি । আজ বুঝতে পারলাম মেয়েটা যটিল অভিনয়ও করতে পারে ..................
রুমে বসে আছি হঠাৎ মহারানির আগমন
--- কিরে খাবি না আম্মু ডাকতেছে ( পরী )
--- যাও আমি আসতেছি ( আমি )
--- ওই কি বললি
--- বললাম ”যাও আমি আসতেছি”
---তোকে বলি নাই আমারে তুমি তুমি করবি না
--- আচ্ছা মনে থাকে যেন .......... হুহহহ
খাবার টেবিলে বসে মনে হচ্ছে আজ খিদে একটু বেশীই লেগেছে । রান্নাটা খুব অছেনা লাগছে । তবে জোষ হইছে রান্নাটা । পরে জানতে পারলাম রান্নাটা মহারানি করেছেন । আর একবার প্রেমে পড়ে গেলাম ....
এভাবেই চলছিল দেখতে দেখতে ২ মাস কেটে গেল । তবে ও আমকে স্বামী না মানলেও আমি ওকে খুব কেয়ার করতাম । প্রথম প্রথম একটু রাগ করলেও পরে মানিয়ে নেয়ার চেস্টা করতো । মাঝে মাঝে অফিসে থাকলে ফোন দিয়ে খবর নিতো । আমিও আসার সময় ওর জন্য একটা করে লাল গোলাপ আনতাম আর টেবিলে রেখে দিতাম । পরে ওটা টেবিলের টবে জায়গা পেতো । আমাকে আর তুই করে বলে না আমিও তুমি করেই বলি ।
বিয়ের ঠিক ৬ মাস পর একদিন লান্সের সময় হঠাৎ ফোন দিয়ে বলে অনেকগুলা ফুল কিনে আনতে ।
নিয়ে এসে জিগ্গাসা করলে কিছুই বলে না । রাতে বাসায় এসে যে পরিমান অবাক হইছি তাএই জীবনে কোনদিন হইনি । আর আমার মহারানিটা বিছানায় বসে আছে ঠিক ভিয়ের সাজে ।
রুমে ঢুকতেই এসে সালাম করলো । আর বললো
--- খুব অবাক হচ্ছো তাই না
--- হুম
--- আজ আমাদের বাশর হবে
--- ফান করতেছো আমার সাথে
--- না না ফান করবো কেন
--- ওওওওও
--- সত্যি তোমায় খুব ভালবেসে ফেলেছি
--- ( চুপ )
--- কি হলো ভালবাসি বলবে না
--- (টেবিলে থেকে ফুল টা এনে হাটু গেড়ে ) খুব খুব ভালবাসি তোমায় <3 তুমি কি আমার বাবুর আম্মু হবা
--- ( জরিয়ে ধরে ) আমিও ভালবাসি তোমায় <3 হবো
.
যাক শেষ পযন্ত পেয়েই গেলাম
.
ভাবছেন আরোও বলবো না না আর বলা যাবে না
[ বি : দ্র : ভুল ত্রুটি ক্ষমার চোখে দেখবেন ]
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻŽāĻ্āĻāϞāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ģ āĻāĻĒ্āϰিāϞ, ⧍ā§Ļā§§ā§
314
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
⧝:ā§¨ā§Ž AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ