- এই চল... (আকাশ ভাই)
- কই যাব? (আমি)
- চল না। যাচ্ছি তো।
- কোথায় সেটা তো বলবা।
- তোর ভাবির সাথে দেখা করতে।
- তো আমি সেখানে গিয়ে কাবাবমে হাড্ডি কেন হব।
- কোন কাবাব নাই। এখন খালি ঝাল মুরগির মাংস আছে। আর তাতে হাড্ডি থাকবেই।
- তার মানে তুমি বুঝাতে চাচ্ছ আমি হাড্ডি??
- আরে না না। কথা বাদ দে। চল।
- ব্যাপার কি ভাই?? আজ এত্ত রাগে আছ?? ভাবি কি ও ও ও করবে না বলছে নাকি?
- বেশি বুঝিস কেন?? আমারে দেখে কি এমন মনে হয়??
- দেখে এর থেকে ভালও মনে হয় না। আচ্ছা তোমার হাতে এই বিশাল ব্যাগে কি?
- কিছুনা। পরে দেখাব নে।
- এই তুমি কি সত্যি ব্রেকাপ করবা? ভাবির দেয়া সব গিফট এটাতে ভরে নিয়ে যাচ্ছ তাই না??
- তোরে না করছি বেশি বুঝতে।
- ভাই ভাবি না অনেক ভাল। ওর সাথে ব্রেকাপ কইরনা প্লিজ।
- ঐ তুই জানিস কেমনে যে ভাবি ভাল?
- আরে তুমিই তো বলছিলা।
- হুম পাপ করছিলাম। চল এবার।
- আচ্ছা ভাই ব্রেকাপ করলে আমারে একবার বইল।
- কেন??
- আরে ভাই বুঝই তো অনেকদিন সিংগেল আছি। এবার তো ডবল হওয়া উচিত।
- তো??
- মানে ভাবি তো আমার সেম ব্যাচেই পড়ে। আমি এই একটু আধটু... মানে একটু... একদম অল্প একটু..
- লাস্ট কবে মাইর খাইছিলি মনে আছে??
- ভাই আমি চুপ।
- হুম চুপচাপ হাট...
.
দুজনে মিলে পার্কে ঢুকলাম। ভয় হচ্ছে। ভাইয়া কি ভাবির সাথে আসলেই ব্রেকাপ করবে কিনা। ভাবিকে আগে থেকেই সাবধান করা উচিত।
.
পার্কে ঢুকতেই দেখি দূরে একটা মেয়ে একা বসে আছে। আমার মাথায় তো দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়ে গেল। বুদ্ধির দৌড়াদৌড়ি আরকি।
.
- ভাইয়া তুমি এখানে দাড়াও আমি পি করে আসছি। (আমি)
- আমি সামনে যাচ্ছি তুই আয়। (ভাইয়া)
- না ভাই। না এটা হতে পারেনা। তুমি তোমার এই ছোট ভাইটাকে রেখে চলে যেতে পারনা। যদি কোন মেয়ে তোমার এই ভাইটাকে তুলে নিয়ে যায় পারবে তুমি দুঃখ ভুলে থাকতে? হুহহ...
- ওরে ভাষণ অফ কর। যা পি করে তাড়াতাড়ি আসবি। গতবারের মত যেন একঘন্টা ধরে পি করতে না দেখি।
.
আমি ভাইয়ার পিছন দিয়ে এক দৌড়। অনেক ঘুড়ে এসে ঐ মেয়েটার কাছে দাড়ালাম। ভাইয়ার দেখার সম্ভাবনা আছে তাই গাছের আড়ালেই দাড়ালাম।
.
- হাই ভাবি!!! (আমি)
- আমাকে বলছেন?? (মেয়েটা)
- হ্যা আপনাকেই। তা কেমন আছেন?
- আপনি কে?
- আমি আকাশ ভাইয়ের ছোট ভাই।
- আকাশটা কে আবার?
- আমার বড় ভাই। ভাবি এত্ত রাগ করবেন না। আকাশ ভাই কিন্তু অনেক ভাল মানুষ। তবে আকাশ ভাই একটু রাগি। আর আজ কিন্তু ওনি একদম ব্রেকাপের প্রস্তুতি নিয়ে এসেছে।
- ঠাসসসসসস...... (এটা কি হলো!!! কে কারে চড় মারল বুঝলামই না। বুঝার দরকার ও হলো না। কারণ গালটা আমারই পুড়াচ্ছে)
- এটা দিলেন কেন?
- লুলা পুলা তার থেকে ভাল আর কি আসা করেন? তখন থেকে বকবক করেই যাচ্ছেন। মেয়ে দেখলে কি মাথা ঠিক থাকেনা।
.
বলেই হনহন করে চলে গেল। এইডা কিছু অইল!! হুদাহুদি একটা চড় খাইলাম। আরে ভাই তুই আর আকাশ ভাই রাগ করছিস। আমি চড় খামু কেন। আমি তো আসছিলাম সতর্ক করতে। গালে হাত দিয়ে পিছনে ঘুরতেই দেখি আকাশ ভাই। ওনি এখানে কেমনে!!! প্রিয়াস তোর ইজ্জত শেষ।
.
- আকাশ ভাই তুমি এখানে? (আমি)
- তোর পি করার রহস্য দেখতে আসছিলাম। যা দেখলাম.... (ভাইয়া)
- মজা লও....
- এইবার দশমিনিটের জন্য পি করতে আইসা এক চড় খাইলি। গতবার একঘন্টায় কয়টা খাইছিলিরে ভাই??
- সব তোমার জন্য।
- হেহে!! মোটেও না। সব তোর মাথায় বুদ্ধির দৌড়াদৌড়ির জন্য। চল তোর ভাবির সাথে পরিচয় করাই।
- চল। কি!!! এটা ভাবি ছিলনা??
- না।
- এ আমি করলাম। মেয়েটার তো আমাকে জুতা দিয়ে মারা উচিত ছিল। ওহহহহ!! শিট!! শিট!!!। দাড়াও জুতার বারিটা খেয়ে আসি।
- ঐ দাড়া!! জীবনে তোর মত পাগল দেখি নাই। চল এখন।
.
ভাই হাটছে। আমি একটু দুরত্ব রেখে হাটছি। হঠাৎ দেখলাম ভাই একটা মেয়ের পাশে গিয়ে বসল। আমি গিয়ে সামনে দাড়িয়ে রইলাম।
.
- ঐ এখানে কি?? যাও। আমরা ভিক্ষা দেই না। আর এত ভাল কাপড় পড়ে আসছ ভিক্ষা করতে। লজ্জা করে না? (ভাবি)
- ভাই এসব কি?? (আমি)
- ভাই মানে?? সব টাকা নেয়ার ধান্ধা। তাই না??(ভাবি)
- আরে স্নিগ্ধা ও আমার ছোটভাই প্রিয়াস। ঐ যে বলছিলাম না? (ভাইয়া)
- ভাই এটা ভাবি?? ইয়াক!!! (আমি)
- ঐ মানে কি? আমি কি তোমার ভাইয়ের উপযুক্ত না নাকি? (ভাবি)
- আরে আমি সেটা বলি নাই। আমি তো ভাইয়াকে আপনার উপযুক্ত মনে করছি না। আপনি কই আর ভাইয়া কই। (আমি)
- কিরে!!! তুই কি সত্যই..... (ভাই)
- না ভাই আমি কি সেটা করতে পারি নাকি.. আচ্ছা তোমরা কথা বল। আসছি আমি.. (আমি)
.
একটু ঘুরে এসে ভাইয়া আর ভাবির পিছনে দাড়ালাম। হঠাৎ ভাইয়া বলতেছে..
.
- এই যে ব্যাগে আমার সব কাপড় আছে। এই সপ্তাহের সব ময়লা কাপড়। (ভাইয়া)
- হুম!!! জানি। এই যে নাও তোমার গত সপ্তাহের ময়লা কাপড়। ধুয়ে ইস্ত্রি করে নিয়ে আসছি। (ভাবি)
.
কি!!! এই ব্যাগে ময়লা কাপড় ছিল। আর এই ব্যাগের জন্যই প্রিয়াস তুই চড় খাইলি। ওহহহহ!!শিট!!! দৌড় দিয়ে ওদের দুজনের সামনে।
.
- ভাই এই ব্যাগে কাপড় ছিল? (আমি)
- হুম কেন? (ভাই)
- এই ব্যাগের জন্য আমি চড় খাইলাম। (আমি)
- মন খারাপ করিস না ভাই। চকলেট কিনে দিব নে। (ভাইয়া)
.
ভাইয়া ভাবিকে পুরো ঘটনা বলতেই দুজন মিলে সে কি হাসি। আমার তো ইজ্জতের বারটা বাজাচ্ছে। সেদিনের মত বাসায় চলে আসলাম। আর কখনো আকাশ ভাইয়ের সাথে বেরোবনা বলে মনস্থির করছি।
.
হঠাৎ আকাশ ভাই আরেকদিন বলল
.
- প্রিয়াস চল। (ভাই)
- কোথায় ভাই? (আমি)
- তোর ভাবির সাথে দেখা করব।
- না ভাই যাব না।
- আরে বেটা চল।
- না ভাই।
- ওহহহ!!! তাহলে আর কি করা। তোর ভাবির কোন সিংগেল বান্ধবি নাকি আসবে বলছিল। ভাবছিলাম তোরে পরিচয় করাইয়া দিব।
- আরে ভাই। কি বল। আমি আবার যাব না কখন বললাম।
- মাত্রই তো বললি।
- আরে ওটা তো এমনি বলছি।
- আচ্ছা চল।
.
দুজনে পার্কে ঢুকতেই দেখি ভাবি আর ভাবির পাশে একটা মেয়ে বসে আছে। মেয়েটাকে দেখা যাচ্ছে না। ভাবির আড়ালে পড়ে আছে। আমি আকাশ ভাইকে রেখেই দৌড়ে ভাবির পাশে গিয়ে দাড়ালাম।
.
- হাই ভাবি.. (আমি)
- হাই... (ভাবি)
- কেমন আছেন?? (আমি)
- ঐ লুলা পুলা তুই আবার? লজ্জা নাই তোর? সেদিন না চড় খাইলি?? (মেয়েটা)
.
ওমাগ!! এমনে চিল্লায় কেডা!! ভাবির সাথে কথা বলতে বলতে পাশের মেয়েকে খেয়ালই করি নাই। মেয়েটার দিকে তাকাতেই আমার চোখ বেড়িয়ে এল।
.
- আমি তো আকাশ ভাইয়ার সাথে.... (আমি)
- তোরে আর তোর আকাশ ভাই দুইটারেই গুলি করে উড়াই দিমু। (মেয়েটা)
- মেঘা কি করছিস!! থাম... (ভাবি) <মেয়েটার নাম মেঘা!! কি কিউট নেম। ব্যবহারটা এমন কেন।কি আর করা প্রিয়াস!! এটা নিয়ে কাটাতে হবে জীবন।>
- না দাড়া। দেখতে দে।। বহুত লুলা পুলা। (মেঘা)
- মেঘা ও আকাশের ভাই। (ভাবি)
- হ্যা সেটা তো ওই বলতেছে। (মেঘা)
- আমার আকাশের ভাই। (ভাবি)
.
মেঘার দিকে তাকিয়ে দেখি লজ্জায় মাথা নুয়িয়ে রাখছে। এতক্ষনে আকাশ ভাইও হাজির। পরে আর মেঘাও আমার সাথে কথা বলেনি। আমিও বলিনি।
.
আজ তিনদিন হলো মেঘাকে ভুলতে পারছি না। এখন ভাইও ডাকে না যে চল যাই দেখা করে আসি। কি চিপায় যে পড়লাম।
.
মেঘার ভার্সিটির সামনে দাড়িয়ে আছি। আসলে ভাবিই ভার্সিটির নাম বলল। অনেক মেয়ে বেরোচ্ছে। সকলের দিকেই তাকিয়ে দেখছি কিন্তু মেঘাকে পাচ্ছি না। হঠাৎ পিছন থেকে কেউ টোকা দিল। পিছনে ফিরে তাকাতেই দেখি মেঘা।
.
- লুলামি করার জন্য পার্ক থেকে এখন ভার্সিটির সামনেও চলে এসেছেন? পার্কে তেমন মেয়ে পান না তাই না? (মেঘা)
- সরি। আসলে ঐদিন ভুলে যা বলছিলাম। আর আমি মোটেও লুলা না। আমার হাত পা সবই আছে। (আমি)
- ক্যারেক্টারটা লুলা আরকি।
- জি না। কোন মেয়ের সাথে কথাও বলিনা আমি।
- হুম। তা আমার সাথে বলছেন যে??
- আপনি তো..... স্পেশাল। চললাম.....
.
মেঘা পিছন দিয়ে অনেকবার ডাকল। কেমন যেন জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়েছিল। মানে কথাটা এখনো বুঝতে পারেনি। বুঝার চেষ্টা করুক। কিছুদিন ভাবুক। তারপর দেখা যাবে।
.
পাঁচদিন হয়ে গেল। মেঘার সাথে আর যোগাযোগ নাই। কথাটা বুঝেছে কিনা বুঝে নাই সেটাও জানিনা। হঠাৎ আকাশ ভাই আসল।
.
- তা তলে তলে এতকিছু??? একবার জানাতে তো পারতি। (আকাশ ভাই)
- কি বল ভাই?? কি করছি? (আমি)
- না বুঝার ভান ধরে লাভ নাই। সব জানি আমরা।
.
এসব বলেই বেড়িয়ে গেল। কি জানে!! বুঝলামই না কিছু। সব মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে। আমি ঘুমিয়ে পড়লাম।
.
ঘুম থেকে উঠতেই দেখি বাবা মা রুমে বসে আছে। অবাক হয়ে গেলাম। আরে বাবা মা আমার এখানে। কখন আসল। সবকিছুই কেমন যেন রহস্যময় লাগছে। বাবাকে দেখে মনে হচ্ছে রাগ করে আছে।
.
- আরে তোমরা কখন আসলে? (আমি)
- ফ্রেশ হয়ে রেডি হও। বের হব। (বাবা)
- কোথাও যাব?
- রেডি হতে বলছি।
.
কাহিনী কিছুই বুৃঝলাম না। হচ্ছে কি এসব। আমাদের গাড়িটা একটা সুন্দর বাড়ির সামনে এসে থামল। ভিতরে ঢুকতেই মনে হচ্ছে বিয়ে বাড়ি। দাওয়াত খেতে আসছি। বলে নিয়ে এলেই হত। ওমা আমার বাপ এসব কি বলে...
.
- বিয়াই সাহেব ছেলেমেয়েরা যখন ভুল করেই ফেলছে কি আর করা যাবে। চলেন মেনেই নেই। (আমার বাবা)
- হ্যা কি আর করা যাবে। (লোকটা)
.
কি ভুল করছি। কি হচ্ছে এসব। হঠাৎ বাবা ধমক দিয়ে বলল
.
- যা বৌমার রুমে যা।
.
একজন মেয়ে আমাকে নিয়ে গেল। রুমে গিয়ে যা দেখলাম তা দেখতে প্রস্তুত ছিলাম না আমি। মেঘা বউয়ের মত সেজে বসে আছে। এতক্ষনে ব্যাপারটা ক্লিয়ার হলো। কিন্তু মেঘা আমাকে এভাবে বিয়ে করার মানে কি।
.
- কি সাহেব!! করে নিলাম তো নিজের। (মেঘা)
- কি নিজের করলেন? আর আজিব এসব কি? (আমি)
- নিজের বউকে কেউ আপনি বলে? তুমি করে বলবা।
- বিয়ে করলাম কবে। আর আপনাকে বিয়ে করব না আমি।
- হ্যা তা করবা কেন। তুমি তো ঐ ডাইনিটারে বিয়ে করবা।
- ঐ ডাইনি মানে? কি বলতে চাচ্ছেন?
- কেন মনে নাই? আমার ভার্সিটির সামনে একটা ডাইনির সাথে হেসে হেসে লুলামি করতেছিলেন।
- ঐটা আমার ফ্রেন্ড ছিল। আর তুমি কিভাবে দেখছ।
- আমি তখন বারান্দায় দাড়াই ছিলাম। আমাকে বলেন আমি স্পেশাল। আবার অন্য মেয়েদের সাথে লুলামিও করেন।
- লুলামি কই করলাম। ওটা ফ্রেন্ড ছিল আমার।
- ফ্রেন্ড হলেই এভাবে কথা বলতে হবে? কই আমার সাথে তো একদিনও এভাবে কথা বললেন না?
- আচ্ছা বাবা সরি। কিন্তু এই বিয়ের মানে কি?
- আমি আকাশ ভাইয়ার কাছ থেকে আপনার বাবার নাম্বার নিয়ে বলে দিছি যে আমি আপনার বউ। আমি ঐদিন অনেক কাদছি। সো রিভেন্জ ইজ রিভেন্জ।
- শুধু রিভেন্জ নিতেই বলছ না অন্য কিছুও আছে?
- অন্য কিছু বলতে?
- এই লাভ বা ভালবাসা আরকি।
- জি না। একটুও ভালবাসিনা। লুলা।
- ওকে। যাই ঐ ফ্রেন্ডের সাথে অনেকদিন কথা হয়না।
- হাত পা ভেঙ্গে ঘরে বসিয়ে দিব। এমন লুলা বরই চাই আমার।
- লুলা বর কিন্তু লুলামি করবে।
- করুক। তবে আমার সাথে। অন্য কারও সাথে করলে......
- লুলা বরের লুলা বউ।
- হুম।
- পাপ্পি...
- নো ওয়ে।
- লুলামি করব অন্য মেয়েদের সাথে।
- দিচ্ছি তো লুলা বর আমার।
- লুলা বউ।
.
পাগলিটা জানেও না যে সে রিভেন্জ নিতে গিয়ে আমার ভালবাসাটাকে জিতিয়ে দিছে। মুহাহাহা!!!!!
.
~প্রিয়াস (Shameless Stupid)~
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻŽāĻ্āĻāϞāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ģ āĻāĻĒ্āϰিāϞ, ⧍ā§Ļā§§ā§
252
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
⧝:ā§Šā§Ļ PM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ