-আপনাদের এখানে লবন আছে?
আসিফ দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। মুখে খোঁচা খোঁচা দাড়ি। চোখে মোটা ফ্রেমের একটা চশমা। তার চাহনিতে আলাদা মায়াবী একটা ব্যাপার আছে। রাত দশটার সময় দরজা নক করছে! মিতুর বিরক্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিরক্ত নাহয়ে বলল
-জ্বি আছে। ভেতরে আসুন।
-না ঠিক আছে। দোকানে গিয়ে দেখলাম, দোকান বন্ধ।
-আপনি বসুন। আমি নিয়ে আসছি।
মিতু লবন আনার জন্য রান্না ঘরের দিকে গেল।
এদিকের দোকানগুলো তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যায়! মাত্র রাত সাড়ে দশটা বাজে। এখন দোকান বন্ধ! এদিকে লোকজন কম। নিরিবিলি একটা জায়গা বলা চলে। শান্তি প্রিয় মানুষগুলো থাকার জন্য বোধহয় এমন জায়গা খুঁজে!
বিকেলে লবন কিনে আনতে চেয়েছিল। কিন্তু মনে নেই। বয়সের ভার না পরলেও কাজের চাপে অনেকসময় ভুলে যেতে হয়।
.
-এই নিন।
মিতু একটা পাত্রে লবন ভরে আসিফের দিকে এগিয়ে দিল। আসিফ লবনের পাত্র হাতে নিয়ে বলল
-ধন্যবাদ।
-চা খেয়ে যান।
-আরেকদিন খাব। এখন রান্না করতে হবে।
-আচ্ছা।
আসিফ লবনের পাত্র নিয়ে বের হয়ে গেল।
মিতু দরজা লাগিয়ে সোফায় এসে বসল। টিভি চালু করে টিভি দেখতে থাকল। এখন কাজের মধ্যে এটাই। তবে এখন বোরিং লাগে। এতক্ষনে সাজিদের চলে আসার কথা ছিল। কিন্তু আসল না! প্রায়ই সে এমন দেরি করে! সংসারের চেয়ে ব্যাবসার প্রতি তার মন বেশি!
.
আসিফ লবনের পাত্র রেখে ডিম ভাঙল। ডিমকে ব্যাচেলরের খাবার বলা হয়। খুব সহজে এবং ঝামেলামুক্ত ভাবে এটা খাওয়ার উপযোগী করে তোলা যায়।
আসিফ ডিমটাকে গরম তেলের উপর ছেড়ে ভেজে নিল। ভাত আগেই রান্না করে রেখেছে।
.
আসিফ একা মানুষ। কাজের বুয়ার খোঁজ করলে পায় নি। তবে একা একা হলেও খারাপ নেই। একটা প্রাইভেট ফার্মে জব করে। যদিও সেটা এখান থেকে একটু দুরে। প্রতিদিন গাড়ি করে গেলে দুরত্ব বেশি মনেহয় না।
শুধু সময়মত গাড়ি পেলেই হল।
.
-আসিফ। তুমি প্রতিদিন দেরি করে আসছ। এভাবে আসলে কিভাবে হবে!
আসিফ বসের কথা শুনে চিন্তিত হয়ে বলল
-সেটা বুঝতে পারছি। কিন্তু গাড়ি পাইনা বলেই দেরি হয়।
-তবে একটা বাইক কিনে নাও।
-বাইক!
-হ্যা। লাগলে অফিস থেকে এডভান্স দিব তোমাকে।
-ভেবে দেখি।
.
স্যার চলে যাওয়ার পরে আসিফ কিছুক্ষণ ভাবল। সে ব্যাংক একাউন্ট থেকে দেড় লাখ টাকা উঠাবে। বাকি টাকা অফিস থেকে নিবে। ভাবতে ভাবতে চেয়ার ছেড়ে উঠে বসের সামনে গিয়ে দাঁড়াল।
সবকিছু বলার পরে বস চেক লিখে সই করে দিল। আসিফ চেকসহ ব্যাংকে চলে গেল।
.
বাইক কিনে বাসায় ফিরতে বিকেল হয়ে গেল। আসিফ বাসার নিচে বাইকটা রেখে অফিসের ব্যাগ হাতে নিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে এল। জামাকাপড় চেঞ্জ করে আবার রুম থেকে বেড়িয়ে ছাদের দিকে হাটা শুরু করল। সকালে কিছু কাপড় ধুয়ে দিয়ে গিয়েছে। সেগুলো আনতে হবে।
.
আসিফ নিজের সবকিছু কাপড় দড়ি থেকে নামিয়ে আবার নিচের দিকে যাচ্ছিল। পিছন থেকে মিতু ডেকে বলল
-আরে আসিফ সাহেব যে! কি অবস্থা!
-এইত ভাবি। ভালই।
-খুশি খুশি লাগছে! আপনার বাইকটা দারুন হয়েছে।
-আপনি কিভাবে দেখলেন!
-ছাদ থেকে তো দেখছিলাম। আশেপাশের সবকিছু দেখছি। বাইক কিনলেন, ট্রিট দিতে হবে কিন্তু।
-আচ্ছা দিব।
কথা শেষ করে আসিফ চলে গেল। মিতু ছেলেটাকে দেখে প্রায়ই অবাক হয়। বলা যায় মুগ্ধ হয়ে যায়। মোটা ফ্রেমের চশমা চোখে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। সেই চাহনির মধ্যে একরকম মায়া জমে আছে।
.
চারদিকে সন্ধ্যা নেমেছে। পাখিরা তার ঘরে ফিরে যাচ্ছে। মিতু গুটি গুটি পায়ে ছাদ থেকে নেমে এল। দরজা চাবি দিয়ে দরজা খুলতে গিয়ে দেখল দরজা খোলা। দরজা খুলল কে! সাজিদের তো এত তাড়াতাড়ি আসার কথা না।
.
ভেতরে ঢুকে বেডরুমে ঢুকে দেখল সাজিদ ব্যাগ গুছাচ্ছে। মিতু সাজিদের পিছনে দাঁড়িয়ে বলল
-ব্যাগ গুছাচ্ছ যে!
সাজিদ ঘুরে দাঁড়িয়ে বলল
-আর বলো না! আজ আমাকে ইন্ডিয়া যেতে হবে এক সপ্তাহের জন্য। সামনের সপ্তাহে ফিরব।
-ও।
-তোমার কোন সমস্যা হবে কি!
-না। আমি চালিয়ে নিতে পারব। চিন্তা করো না।
-আমি জানি তুমি পারবে।
সমস্যা হলে আসিফকে ডেকে নিতে পার।
সাজিদ আসিফকে চিনে। আসিফের সাথে সাজিদের ভাল একটা সম্পর্ক হয়েছে। যদিও তেমন কথা বলার সুযোগ হয় না! তবুও আসিফের ব্যাবহারে যে কেউ মুগ্ধ হবে।
.
সাজিদ ব্যাগ গুছিয়ে বের হয়ে গেল!
এটা তার জন্য নতুন কিছু না! প্রায়ই এমন হয়। মাঝেমাঝে মনেহয় তার কাছে মিতুর চেয়ে কাজ বেশি গুরুত্বপূর্ণ। মিতুর আগে খারাপ লাগলেও এখন মানিয়ে নিয়েছে। অভ্যাস হয়ে গিয়েছে এসবে।
.
রাত নয়টা বাজে। আসিফের দরজায় ঠক ঠক শব্দ। আসিফ কিছুক্ষণ পরে দরজা খুলল। দরজার সামনে মিতু দাঁড়িয়ে আছে! হাতে একটা বাটি! তবে বাটিটা ঢাকা থাকার কারনে বুঝা যাচ্ছে না। সেখানে কি আছে! আসিফ বলল
-ভেতরে আসুন ভাবি।
.
মিতু সোফায় বসল। আসিফের ল্যাপটপ অন দেখে বুঝল সে কোন কাজ করছিল। তার কাজগুলো কম্পিউটার ভিত্তিক। আসিফ মিতুর সামনে বসতে বসতে বলল
-হঠাৎ এইসময়!
-মাছ রান্না করেছি। ভাবলাম আপনার জন্য নিয়ে আসি। তাছাড়া বাসায় একা একা ভাল লাগছিল না। দুজন বসে গল্প করা যেতে পারে!
-হ্যা।
-কিন্তু আপনি তো কাজে ব্যাস্ত।
-আমার কাজ শেষ। এখন রান্না করতে যাব ভাবছিলাম।
-তুমি বরং বাটিটা রেখে আস। আর রাইসকুকারে ভাত দাও। তবে ঝামেলা কম হবে।
-সেটা করি।
.
আসিফ বাটিটা রেখে আসল। আসার সময় দুই কাপ চা নিয়ে আসল। সোফায় বসে মিতুর দিকে এক কাপ চা এগিয়ে দিল। মিতু চায়ে চুমুক দিতে দিতে বলল
-আচ্ছা তোমার সম্পর্কে একটু বল।
-বলার মত কিছু নেই।
-তবুও শুনি।
-বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। বাবা মা কেউ নেই। পড়ালেখা শেষ করে চাকরি করছি। এইত জীবন!
-এভাবেই চলবে! বিয়েথা কিছু করবে না!
-এখন এসব নিয়ে ভাবছি না। স্বাধীন জীবনে বেশ ভালই তো চলছে! এত তাড়া কিসের!
-সেটা অবশ্য ঠিক বলেছ।
.
চা শেষ হয়ে গিয়েছে। দুজনেই চুপচাপ। মিতু নীরবতা ভেঙে বলল
-আজ উঠি। আবার পরে কথা হবে। মাঝেমাঝে এভাবে বিরক্ত করতে আসব।
-আরে সমস্যা নাই। এসব কোন ব্যাপার না। ভাইয়া কোথায়?
-ইন্ডিয়া গিয়েছে এক সপ্তাহের জন্য।
-আচ্ছা ঠিকাছে।
-আজ আসি।
.
দুদিন কাজের চাপের পরে দুইদিন ছুটি মিলল। ছুটির দিন মানে খুব খুশির খবর। আসিফের সকালটা বেশ ভাল লাগছে। সারাদিন বাসায় শুয়ে বসে কাটানো যাবে। ল্যাপটপে একটা মুভি দিয়ে আয়েশ করে দেখছে।
.
আকাশের মন খারাপ। যখন তখন কান্না ঝরে পরবে। সেই জলে জুড়িয়ে যাবে চারপাশ। আসিফের মাঝেমাঝে মনেহয় আকাশের সাথে তার মিল আছে। আসিফ মন খারাপ থাকলে কাঁদে। তারপর একসময় তার মন জুড়িয়ে যায়। আকাশের কান্নায় ধরার শিতল হয়। আসিফের কান্নায় নিজের বুক শিতল হয়।
.
আসিফ ঘুম থেকে উঠল সন্ধ্যার দিকে। দুপুরে গোসল খাওতা সেরে ঘুমিয়েছিল।
দুপুর থেকেই বৃষ্টি নামছে। এমন দিনে অফিস না থাকলে আয়েশ করে ঘুমানো যায়। এখনো বেশ বৃষ্টি নামছেই।
বৃষ্টির দিনে খিচুরি খাওয়ার আলাদা মজা আছে। আসিফ ভাবতে ভাবতে হাতমুখ ধুয়ে নিল। কিছুক্ষণ পরে খিচুরি চুলায় চড়িয়ে দিল।
.
রান্না শেষ করতে রাত হয়ে গেল। ঘড়িতে নয়টা বাজে। এখন অফিসের কিছু কাজ সেরে খাওয়াদাওয়া করে আবার ঘুমানো যাবে।
.
দরজায় কেউ নক করছে। এই বৃষ্টির মধ্যে আবার কে আসল!
দরজা খুলে মিতুকে দেখে বলল
-আপনি!
-একটা হেল্প এর জন্য এলাম।
-কি হেল্প?
-আমার পিছিতে সমস্যা হয়েছে। মনেহয় উইন্ডোজ দিতে হবে। যদি একটু দেখতে....
-এখন!
-আচ্ছা তাহলে থাক।
-না চলুন।
.
আসিফ কম্পিউটারের সামনে বসে উইন্ডোজ দেওয়ার কাজ শুরু করল। সে এসব কাজে বেশ পারদর্শী।
মিতু ওর পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করা দেখছে। বাইরে মুষলধারায় বৃষ্টি নামছে। মিতু বলল
-চা বানিয়ে আনব?
-চা! মন্দ হয় না। তবে আজ আমি আপনাকে চা বানিয়ে খাওয়াব।
-কিন্তু তুমি কাজ করছ তো।
-সমস্যা নেই। লোডিং হতে হতে চা বানিয়ে আনছি।
.
আসিফকে মিতুর রান্নাঘর আগে থেকেই চিনে নিয়েছে। চা বানাতে তেমন সমস্যা হল না। দুই কাপ চা বানিয়ে যতক্ষণে ফিরল,ততক্ষণে লোডিং শেষ হয়ে গিয়েছে। আসিফ চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে কাজ করছে। মিতু তার পাশে দাঁড়িয়ে চায়ে চুমুক দিচ্ছে।
.
-আমার মাথা ঘুরছে।
মিতুর কথা শুনে আসিফ ঘুরে বসল। মিতু দাঁড়িয়ে থাকতে না পেরে বিছানায় বসে পরেছে। আসিফ বলল
-বেশি খারাপ লাগছে?
-হ্যা। মাথার মধ্যে উল্টাপাল্টা লাগছে। কি সব মনে আসছে।
-রাফির কথা মনে পরছে!
আসিফের কথা শুনে বিদ্যুৎ চমকে গেল। তবে সেটা আকাশে নয়। মিতুর মনের মাঝে। মাথা ঘুরলেও তার হুশ আছে। আসিফের এমন কথা শুনে বলল
-তুমি রাফির কথা কিভাবে জানলে?
.
আসিফ এবারে হাসল। হাসিটা বেশ শব্দ করেই হাসল। কিন্তু বৃষ্টির শব্দে আস্তে শোনা গেল। মিতু আসিফের দিকে করুন চোখে তাকিয়ে আছে। আসিফ হাসতে হাসতে বলল
-আমি রাফির বন্ধু।
-কি!
-হ্যা। আমি তোমার সম্পর্কে আগে থেকেই সবকিছু জানি। আমার এখানে চাকরি নেওয়া, তোমাদের বাসায় বিল্ডিং এ বাসা ভাড়া নেওয়া সবকিছু প্লান মাফিক। এমন কি তোমার মাথা ধরার ব্যাপারটাও!
-কি!
-হ্যা। তোমার চায়ের সাথে আমি বিষ মিশিয়ে দিয়েছি। যে বিষ প্রথমে মাথায় কাজ করবে। মাথা ধরা থেকে আস্তে আস্তে পুরো শরীর নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে।
মিতু বিছানা ছেড়ে উঠে যেতে চাইল। আসিফ হাত ধরে বসিয়ে বলল
-ডাক্তারের কাছে গিয়ে লাভ নেই। ডাক্তারের কাছে যাওয়ার আগেই তুমি শেষ!
.
মিতু এবারে ঘাবড়ে গিয়ে চিৎকার করে বলল
-কেন করলে এসব!
-প্রশ্নটা আমার। রাফির সাথে কেন করলে এসব!
-আমার অন্য ছেলের সাথে বিয়ে ঠিক হয়েছিল। পরিবার থেকে জোড়পূর্বক বিয়ে দিতে চেয়েছিল।
-জোড়পূর্বক বিয়ে দেয়নি। তুমি নিজের পছন্দে বিয়ে করেছ। সেদিন রাতের বেলা রাফিকে তোমার বাসায় ডাকো। তার সাথে পালানোর কথা বলে তাকে ডেকে নিয়েছিলে। কিন্তু সে তোমাদের বাড়িতে যাওয়ার পরে নতুন নাটক সাজালে! তোমার ভাইদের দিয়ে তাকে প্রহার করালে! তারপরে আবার নারী নির্যাতনেত কেস দিয়ে জীবনটা নষ্ট করে দিলে!
.
-রাফি কেমন আছে?
মিতুর কথায় আসিফ অট্টহাসি হেসে বলল
-সেটা জেনে কি হবে! তিনবছর জেল খেটে যখন মুক্তি পেল! ততদিনে অনেক কিছু বদলে গিয়েছে। জেলে থাকা অবস্থায় তার অসুস্থ মায়ের মৃত্যু হয়। তার আপন বলতে মা'ই ছিল। কিন্তু তাকেও হারিয়ে ফেলে। সাথে চাকরিও চলে যায়। তবে এখন সে ভাল আছে! আধামরা হয়ে বেঁচে আছে।
-আসলে আমি সরি।
-সরি বললেই সব সমাধান হয় না। সেদিন তুমি তাকে সরে যেতে বললেই হত। এমন নাটক করে ওর জীবনটা নষ্ট না করলেও হত। ওর তো কোন অন্যায় ছিল না। তোমাকে অনেক ভালবাসা, বিশ্বাস করা অন্যায় ছিল!
-আমি ভুল করেছি।
.
মিতু এবারে বিছানায় শুয়ে পরেছে। আস্তে আস্তে তার অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নিষ্ক্রিয় হয়ে আসছে। তবে মুখের কথা এখনো চলছে। আসিফ হাসতে হাসতে উঠে দাঁড়াল। মিতুর দিকে তাকিয়ে বলল
-ভুলের মাষুলটা জীবন দিয়ে দাও।
.
আসিফ মিতুর বাসা থেকে বেড়িয়ে এল। হাত থেকে হ্যান্ডগোলফস খুলে নিল। কোন কাজে প্রমাণ রাখা উচিত না। আজকেই এই বাসা ছেড়ে চলে যেতে হবে। বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে বদলে যাবে আসিফের মত একজন সাইকোর রুপ। আবার তাকে দেখা যাবে নতুন কোন রুপে, নতুন কোন জায়গায়। কাউকে শাস্তি দেওয়ার জন্য! কারো প্রতি ক্ষোভ মিটানোর জন্য!
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻŽāĻ্āĻāϞāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ģ āĻāĻĒ্āϰিāϞ, ⧍ā§Ļā§§ā§
511
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§§ā§§:ā§Ēā§ PM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ