- দোস্ত কি খবর। (অামি)
- বাংলা পাঁচ। (পিয়াস)
- ওহহ
- তোর কি খবর??
- খুদা লাগছে।
- শালা ভীম
- বন্ধু নাস্তা করা না।
- খেয়ে অাসিস নি??
- এতখন অাছে??
- চল কখন অাবার তোলপাড় শুরু হয়।
- লাভু দোস্ত।
- রাখ তো।
দুজন একটা রেস্টুরেন্ট এ এলাম।
ভার্সিটির কাছেই, প্রায় সময় এভানে
অাসি। ওহহ অামি রাহুল অার অামার
বন্ধু পিয়াস।
- দোস্ত অাজ চিকেন টিক্কা খাবো।
- হারামি চিকেন অর্থ বল অাবার
টিক্কাও।
- বন্ধু এত বেশি যাবে না তো।
- অর্থনীতি মন্দা যাচ্ছে
- অারে সমস্যা।
- শালা সমস্যা তো অামার তোর কেন
হবে??
- অারে অামি থাকতে তোর সমস্যা
পবলেম করে দিমু।
- অাছো তো সেই তালে।
- অাচ্ছা সেটা অর্ডার দিবো?.
- দে অার কি করবি।
.
পকেট যারই হোক টাকা কিন্তু দুজনের।
এই হিসাবে কেউ ছাড় দেয়ার পাত্র
না।
- দোস্ত এটা এত শক্ত কেন??
- সিমেন্ট দিয়ে রান্না করছে তাই।
- যাহহহ
- দূরর শালা
চামুচ দিয়ে খেতে গিয়ে মাংসটা দুই
টেবিল সামনে গিয়ে পড়ছে। পড়ছে
তো ভালো কিন্তু সমস্যার বিষয় একটা
জল্লাদের কাপড়েও পড়ছে। যার সাথে
এর অাগেও দুই বার সমস্যা সৃষ্টি হইছে।
ওকে অামার ভালো করে চেনা। তাও
এই রেস্টুরেন্ট এ।
একবার কপির অর্ডার দিয়েছিলাম,
একটা টেবিলে কেউ নেই দেখে
সেখানে বসি কিছুখন পর কপি এসে
হাজির সাথে হাজির হলেন তিনি।
- অাপনি অামার এখানে বসছেন
কেনো??
- অাপনার তো নাম লেখা নেই।
- অামি একটু উঠতেই অাপনি বসে
গেলেন??
- জ্বি না । একটু উঠছেন নাকি চলে
গেছেন অামি কি করে বলবো??
- তো বসলেন কেনো?? মেয়ে দেখলে
লাইন মারার চেষ্টা।
- ওই অাপনার মাথায় সমস্যা??
- না অাপনার মাথায়। ওই দিন
ক্যাম্পাসে অামার বান্ধবির সাথে
অাপনি কি রকম করে ছিলেন।
- অাপনি দেখেছিলেন??
- না।
- তো কি করে বললেন।
কথাটা বলে চলে এলাম। অামি তখন
ভার্সিটিতে নতুন। কিন্তু ও না জেনেই
অামাকে ঝেড়ে দিলো। পরে এটা
নিয়ে সরি ও বললো।
অারো দুই একটা ঝামেলায় জড়ায় ঐ
পিয়াসের কারনে।
..
কিন্তু এখন যেটা হইছে সেটা নিয়ে
চিন্তা। কখন এসে শাসিয়ে যাবে।
- এইযে।
- জ্বি (মাথা নিচু করে)
- ঠিক মত খেতে জানেন না??
- না।
- বলদ।
- হইছে এবার যেতে পারেন।
- না হয়নি ।
- কি করবেন??
- কান ধরে খাওয়া শিখাবো।
- এ্যায়য়য়
- এ্যয় নয় হ্যাঁ
পিয়াসের দিকে তাকাচ্ছি। দুজনের
বিল অারেকটা এসে জুটলো। হেতে
অামার দিকে এমন লুক নিলো
অামারে খাবে মনে হয়।
তিনজনের খাওয়া চলছে। কিন্তু অামি
মেয়েটার ওখান থেকে খাচ্ছি। অাজ
প্রথম মেয়েটার দিকে অন্যরকম ভাবে
তাকাচ্ছি। যেন কত যুগ যুগ চেনা। তার
সাথে অামার কিসের সম্পর্ক অাছে।
মহূৎতের মধ্যে যেন ভালোবাসা সৃষ্টি
হয়ে গেলো।
এটা কি করে সম্ভব। অার মেয়েটাই বা
অামার সাথে খাচ্ছে কেনো??
অামার কাছে সব কিছু উল্টাপাল্টা
লাগছে।
- অাপনার নাম কি??
- নিলা। অাপনার??
- রাহুল।
- অাপনি কি বোকা??
- না। কেনো??
- একটা মেয়ের নাম জানা ছাড়া তার
সাথে খাচ্ছেন।
- অামি অাপনার সাথে খাচ্ছি
নাকি অাপনি অামার সাথে
খাচ্ছেন??
- অাপনি অামার সাথে।
- তাহলে তো বাঁচা গেলো।
- কেনো।
- বিল টা অাপনি দিবেন।
- জ্বি না।
- জ্বি হ্যাঁ।
- চল দোস্ত।
- এইই
- কি??
- অাপনার জিনিস।
- কি জিনিস??
- মোবাইল।
- দেন।
- জ্বি বিল দিয়ে নিয়ে যান।
- ওহহ খোদা কি ডেঞ্জারাস মেয়ে।
- জ্বি হ্যাঁ
একটা মন মাতানো হাসি দিলো। এই
ডেঞ্জারাস মেয়েটা অামার চাই।
অামার জীবনটা তার জন্য অপূর্ণ রয়ে
যাবে।
.
- বন্ধু মেয়েটার হাসিটা দারুন অামি
তো ফিদা হয়ে গেছি ।
- হ্যাঁ তোমার জন্য অামার পকেটও
ফাকা হয়ে গেছে
- অারে তোর ভাবির কথা ভাব
পকেটের খতা পরে ভাবিস।
- হারামি সামনে পুরা মাস বাকী।
- ওরে শালা কাল অামার থেকে
টাকা নিস।
- তোর মুখ দিয়ে বের হলো নাকি???
- লাথি খাবি??
- ওকে দোস্ত।
- কিন্তু তোকে তো কাজ করতে হবে।
- কি কাজ??
- মেয়েটার সাথে অামার লাইন সেট
করে দে।
- বাপ মাপও চাই দোয়াও চাই। এমন
মেয়ের দ্বারে কাছেও যেতে ভয়
করে।
- তোরে একাজ করতেই হবে।
- কোন জন্মে কোন পাপ করছিলাম যে
তোর মত বন্ধু পাইছি।
- হেহেহেহে
.
দুইদিন পর...
- দোস্ত তোর মামলা সেট করার অাগে
অামি শেষ।
- কি হইছে??
- অামি যখন তোর কথা নিলারে বলতে
যামু অামারে দুইটা থাপ্পর দিয়ে
বললো।
যার জন্য গটকালি করছো তাকে
পাঠাও। তার ট্যারা চোখ অামি
খুলবো।
- কিহহ অামার ট্যারা চোখ?? তুই এটা
শুনে অাসলি?? কিছু বললি না??
- তুই যা কিছু কর।
- হেহেহে অামি পারি না যে।
- অামি তো ভাবছি এটা বলার পর তুই
বীরের মত মেয়েটার কাছে যবি।
কিন্তু তুই ত বেলুনের মত চুপসে গেলি।
- দোস্ত তুই থাপ্পর খাইছস অামি যদি
ইটপাটকেল খাই তখন তো তোকে
হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। ভাব
একবার কত্ত ঝামেলা।
- অাচ্ছা অামি এখন কিছু না?? ও তোর
সব হয়ে গেলো?? শালা দোযকেও
জায়গা পাবি না।
- সেটাই তো চাই।
- যাহহ শালা যা ভাগ
- হাহাহাহা
.
- ওই অাপনি অামার বন্ধুকে মারলেন
কেন??
- ও ভয়ে তোতলাছিলো। থাপ্পর
দেয়ার পর তারাতারি বলে দিলো।
- অাচ্ছা তাই?? অামাকে নাকি
অাবার ট্যারাও বলেছেন?
- হুমম
- অামি কোন দিকে ট্যারা।
- না???
- না।
- তাহলে অাপনি সব সময় অামার দিকে
তাকান??
- হ্যাঁ.. না না না
- হ্যাঁ কি না??
- হ্যাঁ
- কেন??
- ভালো লাগে।
- ভালাগলেই তাকাতে হবে??
- হ্যাঁ প্রত্যেক মানুষ তার ভালোলাগা
জিনিস কে বার বার দেখে। কোথাও
কিছু হলো নাতো এটা ভাবে।
- অামি জিনিস না।
- তুমি একটা পাথর।
- কিহহহ। অামি পাথর কীভাবে?
- অামার মনের কথা বুঝতে চাও না।
- তোমার মনে বাঘ না ভাল্লুক লুকিয়ে
রাখছো অামি কি করে বলবো?? কী
বুঝবো তোমার মনের কথা??
- অামি যে তোমাকে ভালোবেসে
ফেলেছি।
- একবার বলেছো ভালোবাসি??
কি করে বুঝতাম বলো?
- এখন তে বললাম।
- এভাবে হবে না।
- কি হবে না??
- প্রেম হবে না।
- অামি কখন বললাম তোমার সাথে
প্রেম করবো??
- ওই বেয়াদব অামাকে ভালোবাসিস
অাবার কার সাথে প্রেম করবি?
- অামি জানি দুজন দুজনে ভালো না
বাসলে প্রেম হয়না।
যেহেতু অামি ভালোবাসি তুমি
বাসো না তো প্রেম কি করে হবে??
- ওরে অামার যুক্তিবিদ রে। অামি
কি একার বলছি যে ভালোবাসি না??
- বুঝাই যাচ্ছে
- এতো বেশি বুঝো কেনো?
- ভালোবাসি তাই
- তাহলে ঠিক করে প্রপোজ করো
- অামার দ্বারা এসব হয় না।
- তাহলে নিজের রাস্তা মাপ
- ওকে কাল নেহার সাথে ডেট অাছে।
- অামি কি করবো
- অামাদের সিন টা ভিড়িও করার জন্য
দাওয়াত।
- তোরে অামি খুন করবো।
- বিয়ের অাগে বিধবা হবা।
- উফফ তোকে অামি..
- ভালোবাসি।
- ভালোবাসি...
- শেষ পর্যন্ত বের হলো মুখ থেকে
- হ্যাঁ ভালোবাসি ভালোবাসি
ভালোবাসি পাগলা।
- পাগলি
শুরু নতুন প্রেমের পথ চলা।
ভালোবাসাটা সব সময় মিষ্টি দিয়ে
হয় না। তেতো ঝগড়া দিয়েও হয়।
(ভূলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন)
লেখক : AB de Rahul
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻŽāĻ্āĻāϞāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ģ āĻāĻĒ্āϰিāϞ, ⧍ā§Ļā§§ā§
508
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§§ā§§:ā§§ā§ PM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ