āĻŽāĻ™্āĻ—āϞāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ģ āĻāĻĒ্āϰিāϞ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

442

কলেজের ক্যাম্পাসে সান
বাধানো পুকুরের পানিতে পা
এলিয়ে বসে আছে এক জোড়া
কপোত-কপোতী।পুকুরের পানিতে
সর্য্যের আলোতে পানির ফোটা
গুলো যেন মেয়েটির পায়ে শিশির
বিন্দুর মত ঝলমল করছে।এমনিতেই
মেয়েটির পা দেখতে অনেক ফর্সা
তার উপর পানির ফোটা গুলা সূর্যের
আলোতে ঝলমল এক অপূর্ব দৃশ্য।কারো
মুখে কোন কথা নেই।নীরবতা
ভেঙ্গে ছেলেটিই বলল,,,,
,
-দোস্ত তোকে একটা কথা বলার
ছিল
-কি কথা বলে ফেল
-বলব তাহলে?
-হ্যা কি কথা বল
-আমি তোকে,,,,,,
-কি আমাকে?
-বলি তাহলে কি বলিস?
-হুম বল
-আমি তোকে,,,,
-সেই কখন থেকে আমি তোকে, আমি
তোকে করছিস।বলতে পারলে বল না
বলতে পারলে আমার সামনে থেকে
যা।
-তোর কাছে পানি হবে?ঞ
-এই নে পানি,, গেলাম আমি তুই
থাক।
এটা বলেই রিমি রনির সামনে
থেকে হনহনিয়ে চলে যায়।কিন্তু
রনি নির্বাক হয়ে বসে থাকে।আজও
রনি তার মনের কথাটা রিমিকে
জানাতে পারলনা।আদৌ পারবে
কিনা তাতে সন্দেহ আছে কেননা
রনি খুব লাজুক টাইপের ছেলে
মেয়েদের মত মনের কথা গুলো মনের
ভিতর পুষে রাখবে।মেয়েদের
বেলায় যেমন বুক ফাটে তো মুখ
ফোটে না,,,রনির বেলায়ও ঠিক
সেরকম টা।
,
রনি আর রিমি একই ভার্সিটিতে
পড়ে।দুজনেই একই ডিপার্টমেন্ট এর
স্টুডেন্ট।সেই সুবাধেই তাদের
পরিচয়।
রিমিই প্রথমে বন্ধুত্বের হাত
বাড়িেয় দিয়েছিল।কিন্তু কিছুদিন
যেতেই রনি বুঝতে পারে তাদের
সম্পর্কটা এখন আর বন্ধুত্বের মাঝে
সীমাবদ্ধ নয়।কেননা রনি রিমিকে
ভালবেসে ফেলেছে কিন্তু রনি
কিছুতেই বলতে পারছেনা তার
ভালবাসার কথা।কিন্তু রিমি
মেয়েটা যথেষ্ট বুদ্ধিমতী।রনিকে
সে ঠিকই বুঝতে পারে আর কেউ
পারুক আর না পারুক।আর তাই তো আজ
রিমি রনির অলক্ষে তার ভালবাসা
প্রকাশ করার সুযোগ করে দিল কিন্তু
রনি তা বুঝতেই পারলনা।রিমিও যে
রনিকে ভালবাসেনা তা না
রিমিও রনিকে ভালবাসে কিন্তু এই
কথাটা আগে সে রনির মুখ থেকে
শুনতে চায়। সবসময় খেয়াল রাখে
রনির।
,
রনি এখনো আগের জায়গায় বসে
আছে।আফসোস হচ্ছে তার কেন যে
আজকেও তার মনের কথাটা বলতে
পারেনি।এমন সময় তার কাদে কারও
স্পর্শ অনুভব করল।পেছনে ফিরে
তাকাতেই দেখল রিমি দাড়িয়ে
আছে।
কিরে তুই না চলে গেছিস? রনি
রিমিকে বলল
,
রিমি-কিরে ভালবাসিস আমায়?
রনি-নিশ্চুপ।
রিমি-কি হল কথা বল
রনি-কি বলব?
রিমি-যেটা তুই বলতে চাইছিল
রনি-মনে নেই তো ভুলে গেছি
রিমি- ৫ মিনিট সময় দিলাম মনে
করার জন্য।
রনি ভাবতে লাগল রিমি আজ
তাকে তার মনের কথাটা বলার জন্য
সুযোগ করে দিয়েছে আজ যদি বলতে
না পারে তাহলে হয়ত আর কোন দিন
বলা হয়ে উঠবে না।যে করেই হোক
আজ তার মনের কথাটা বলতেই হবে।
,
৫ মিনিট পর রিমি বলল,,,কিরে মরে
পড়েছে?
রনি-হুম পড়েছে
রিমি-তাহলে বল
রনি-তুই কি আমার তুমি হবি?
রিমি-বুঝিনাই বুঝিয়ে বল
রনি-না কিছু না
রিমি-তাহলে আমি আসি।তোর
সাথে থেকে অযথা সময় নষ্ট করার
কোন মানে নেই।এই বলে হাটা শুরু
করল।রনি কিছু না বলেই আচমকা
রিমির হাত ধরে টান দিয়ে বুকের
সাথে চেপে ধরে।যার জন্য রিমি
কখনোই প্রস্তুত ছিলনা।অতঃপর
রিমির কানের কাছে আস্তে করে
বলে,,,, তুই কি আমার বাবুর মা হবি।
রিমি তার কানকে বিশ্বাস করতে
পারছেনা যে ছেলে কখনো তার
চোখের দিকে ঠিকমত তাকায়নি
সেই ছেলের এমন প্রপোজ করা
দেখে নিজেই হতবাক।রিমি কিছু
বলছে না দেখে রনি বলল,,,কি কল
কিছু বল
,
রিমি-কি বলব?
রনি-আমাকে ভালবাসিস কি না?
রিমি-সব কিছু কি মুখে বলে দিতে
হয় কিছু বুঝে নিতে পারিস না
রনি-তার মানে তুই ও
রিমি-আমি কি?
রনি-ভালবাসিস
রিমি-কাকে?
রনি-আমাকে
রিমি-হুম ভালবাসি আমার
গাধাটাকে
রনি-আর তুই আমার গাধি।কথাটা
বলেই রনি রিমিকে আরও শক্ত করে
জড়িেয় ধরল।ভালবাসার উপহার স্বরুপ
রিমির কপালে আলতো করে
ভালবাসার রেখা অঙ্কন করে দিল।
,
লিখা,এক মুঠো স্বপ্ন

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ