গল্পের নাম::--সীমাহীন পথচলা
লেখক::--নিশ্চুপ বালক(এলিয়েন)
,,
রিক্সার জন্য অনেক্ষন দাড়িয়ে আছি।এই এলাকার এই একটাই সমস্যা।সময়মতো কিছুই পাওয়া যায় না।এই রিক্সার জন্য প্রতিদিন অফিসে যেতে লেইট হয় আর মেডামের ঝাড়ি শুনতে হয়।আমাদের অফিসের বস আবার মেয়ে।আগে স্যার ছিলেন।স্যার এর সাথে আমার সম্পর্ক খুবই ভালো।এখনও অফিসে আসে মাঝে মাঝে।আর স্যার আমাকে তার নিজের ছেলেই মনে করেন।
,,
আমি নিল।একটা প্রাইভেট কোম্পানি তে ম্যানেজার এর পদে জব করি।বাবা-মা আছে আবার নেই। আজ থেকে প্রায় ৭ বছর আগে বাড়ি থেকে রাগ করে চলে এসেছিলাম।তারপর থেকে পড়ালেখার পাশাপাশি টিউশনি করে পড়ালেখা আর নিজের খরচ চালাতাম।আমার আবার বাজে অভ্যাস ছিলো না কখনই।তাই তেমন প্রবলেম হতো না।এই অফিসে চাকরি করছি প্রায় আড়াই বছর চলে।ইদানিং সিগারেটের অভ্যাস টা ভালোভাবেই ঝেঁকে বসেছে আমার উপর।
,,
অফিসে লেইট এ আসার কারনে আজও মেডামের ঝাড়ি শুনতে হলো।এই মেয়েটাকে কি দিয়া আল্লাহ বানাইছে তা আজও বুঝলাম না।দেখতে মেয়ের মতো হলেও আচার -আচরন সবই ছেলেদের মতো।মাঝে মাঝে এটাই বুঝিনা যে এমন স্যার এর এমন মেয়ে কেমতে হইলো।
,,
নিজের ডেস্কে বসে কাজ করছিলাম।এমন সময় ফজলু চাচা বলল
ফজলু চাচা:::---আসবো নিল?
আমি:::---আসেন চাচা,,,কি হইছে?
:::---ম্যাডাম তোমারে যাইতে কইলো
:::---তুমি গিয়ে বলো আমি আসতেছি
:::--জ্বি আইচ্ছা
বুকে তিনটা ফু দিয়ে চলে গেলাম ম্যাডাম এর কেবিনে
আমি::--আসবো ম্যাডাম
ম্যাডাম:::---হুম।বসুন
:::---জ্বি
:::---ব্যাগ গুছিয়ে নিন।কাল সিলেট যেতে হবে
:::--জ্বি ম্যাডাম।কিন্ত কে কে যাবে
:::---আমি আর আপনি,,
::---জ্বি ম্যাডাম।ট্রেনের টিকিট কি কনফ্রাম করে দিবো?
:::---এত আগ বাড়িয়ে কাজ করতে কেনো যান
::---সরি ম্যাডাম
:::---অফিসের গাড়ি নিয়ে যাবো!
:::---জ্বি ম্যাডাম
ম্যাডাম কে মাঝে মাঝে কিছু কথা শুনিতে ইচ্ছা হয় কিন্ত বস বলে তা পারিনা
।কেবিন থেকে বেড়িয়ে বসতে যাবো
এরই মাঝে কোলাহলের শব্দ শোনা যাচ্ছে।এগিয়ে গেলাম ম্যাডাম এর কেবিনের দিকে।
ফজলু চাচা মাথা নিচু করে দাড়িয়ে আছে আর ম্যাডাম যা ইচ্ছা বলে অপমান করে যাচ্ছে।এরই মাঝে রফিক ভাই কানের কাছে গম্ভির ভাবে বললেন ম্যাডাম নাকি ফজলু চাচাকে একটা চড়ও মেরেছেন।
ফজলু চাচা ম্যাডাম কে কি যেন বললেন তারপর ম্যাডাম আবারও চড় মারতে গেলে আমি ম্যাডাম এর হাত ধরে ফেললাম
ম্যাডাম:::--হাউ ড্যেয়ার ইউ।আপনি আমার হাত ধরলেন কোন সাহসে
আমি:::---আপনি আমাদের ম্যাডাম হতে পারেন কিন্ত ফজলু চাচা আপনার বাবার সমান।তার গায়ে হাত তুলতে আপনার মনে বাধলো না।আপনার বাবার সময় থেকে এখনও পর্যন্ত সে কাজ করছে এই অফিসে।সে এখানে সবার উপরে সম্মানের দিক দিয়ে।শুক্র শুক্র ৮ দিনও হয়নি আপনি এই অফিসে আসছেন।আপনি তো একটা বিবেকহীন মানুষ।আপনার লজ্জা করেনি এই মানুষটার হায়ে হাত তুলে অপমান করতে।আপনার বাবার টাকা আছে তা আপনার বাবার পকেটে।এই লোকটার সম্মানে আঘাত করার কোনো অধিকার নেই আপনার।
কথাগুলো বলে চলে আসলাম।জানি চাকরি আর নেই।নতুন চাকরি খুজে নিতে হবে।
,,
সেইদিনের পর আর অফিসে যায়নি।আজ প্রায় ১৪ দিন হলো অফিসে যায় না।আজ সকালে স্যার ফোন দিয়ে দেখা করতে চাইলেন।
বিকালের দিকে স্যারের বাসায় গিয়ে হাজির হলাম।স্যার আর আমি মুখোমুখি বসে আছি
স্যার:-নিল!
আমি::-জ্বি স্যার বলুন
:::---দেখো ঐদিনের ঘটনা সম্পর্কে রফিক আমাকে সবই বলেছে।তিষানের (ম্যাডাম এর নাম)কাজটা ঠীক হয়নি আমি জানি তবুও ওর পক্ষ থেকে আমি নিজে গিয়ে ফজলু ভাই এর কাছে ক্ষমা চেয়েছি।
:::--আমারও ওভাবে রাগ করাটা ঠীক হয়নি।ক্ষমা করবেন আমাকে
স্যার::--দেখো নিল,,,,তিষান কে কখনো কোনো কিছুর অভাব দেইনি আমি।ও যখন চা চেয়েছে তাই দেয়ার চেস্টা করেছি।তবে ও পুরুষ মানুষকে কখনোই সহ্য করতে পারে না।
:::---যদি আপনার আপত্তি না থাকে তবে আমি শুনতে চাই স্যার
:::---তিষান আমার নিজের মেয়ে নই।দত্তক নেয়া মেয়ে।আমার স্ত্রী কখনোই সন্তান জন্ম দিতে পারবে না।তিষান অবশ্য মাত্র ৩৬ দিনের থাকা অবস্থায় আমরা তাকে দত্তক নিয়েছিলাম।ওর যখন ১৬ বছর বয়স তখন ওর এক দুরসম্পর্কের মামা আমাদের বাসায় বেড়াতে এসেছিলো আর তখন সে তিষান কে,,,,
:::----বাদ দেন স্যার।আমি বুঝতে পারছি।কিন্ত আপনি এখন আমাকে কি করতে বলেন?
::---তুমি আবার অফিসে জয়েন করো।কারন তিষান তোমাকে ছাড়া অফিসের কাজ হ্যান্ডেল করতে পারবে না।
:::---আমি কাল থেকেই অফিসে জয়েন করবো স্যার
:::---আমি জানতাম নিল,,,তুমি আমার কথা ফেলতে পারবেনা।আর তোমাকে প্রমোশন দেয়ার পোস্ট নাই।তাই তোমাকে অফিসের কাছে একটা ফ্লাট আর অফিস থেকে গাড়ি দেওয়া হবে
:::---সরি স্যার।আমি নিতে পারবো না
:::---নিল,,এটা তুমি কোনো অনুগ্রহ মনে করো না।এটা এক বাবার গিফট।(আমার হাতে ধরে)প্লিজ না করোনা
:::--ঠীক আছে স্যার
,,
পরের দিন থেকে অফিস জয়েন করলাম।গাড়ি থাকার কারনে আর কখনো অপিনে যেতে লেইট হয়নি।তাই ম্যাডামের বকাও শুনতে হয়নি।তবে ম্যাডাম আগের থেকে অনেক পরিবর্তন হয়েছে।তবে সেটা শুধু অন্য সবার ক্ষেত্রে।আমার জন্য আগের মতই।আর একটা ব্যাপার,,,আমাদের অফিসে কোনো মেয়ে কলিগ ছিলোনা।ব্যাপারটা ম্যাডাম নিজেই না করেছিলেন।আমার জন্য খুব খারাপ ছিলোনা ব্যাপারটা।আর সিলেট ট্রিপ বাতিল হয়ে গেছিলো।প্রায় সময় দেখি ম্যাডাম কেমন করে যেন আমার দিকে তাকিয়ে থাকে।হতে পারে আমাকে ঘৃনা করে তাই।
,,
আজ আবার স্যার তার বাসায় আমাবে ডাকলেন।তার কন্ঠ শুনেই বুঝা যাচ্ছিলো সে কোনো বিষয় নিয়ে খুব টেনশন এ আছে।তবে সেটা সে নাকি বাসায় বসে বলবে।আর ডিনারও তার বাসায়ই করতে হবে
,,
ডাইনিং টেবিলে আমি,, ম্যাডাম,,আর স্যার
স্যার:::--নিল,,,তোমাকে খুব গুরুত্বপূর্ন একটা কথা বলার জন্য তিষান তোমাকে ডেকেছে
আমি:::---সেটা তো ম্যাডাম অফিসে বললেও পারতেন!
তিষান::--বাবা,,, আমি আর নিল একটু উপরে যাচ্ছি
স্যার::--হুম।যা,,
ম্যাডাম উপরে যাচ্ছে আর আমি তার পিছু পিছু
ম্যাডাম আমাকে তার রুমে নিয়ে গেলো।রুমটা খুব গোছানো।চারদিকে শুধু টেডিবিয়ার আর ম্যাডাম এর ছবি।খুব সুন্দর একটা রুম
তিষান::---তোমাকে কিছু কথা বলার ছিল
আমি:::---জ্বি বলুন
:::---আমি তোমাকে ভালোবাসি
:::---সেটা আপনার আবেগ।বাস্তবতা কে মেনে নিতে শিখুন
:::---(শার্টের কলার ধরে)তোর বাস্তবতা নিয়ে তুই থাক।আমার তোকে দরকার।
:::---কেনো??আমি ছাড়া কি আর কেউ নেই?
::---অনেকে আছে কিন্ত।কেউ তোমার মতো না
:::--আমার পক্ষে সম্ভব না
বলে সেখান থেকে চলে আসলাম।
,,
কিছুদিনের ভেতরে সেই ফ্লাট ছেড়ে দিলাম।সাথে চাকরিটাও।এখন কিছুদিন রেস্ট এর দরকার
,,
বাসে বসে আছি।চিটাগাং যাচ্ছি।কেউই জানেনা আর জানার মতো কেউ নেইও।বাসে বসে মনে করার চেস্টা করলাম ভার্সিটির দিনগুলি,,,,
,
আমি তখন মাস্টার্স ফাইনাল ইয়ার এ।আর তিষান পড়তো ফার্স্ট ইয়ার এ।মেয়েটাকে প্রথম দেখায় খুব ভালো লাগে আমার।প্রতিদিন মেয়েটার পিছু নিতাম।তবে বাড়ি অব্দি যেতাম না কখনোই।ভার্সিটি লাইফ এ আমার তেমন কোনো বন্ধু ছিলো না আভা ছাড়া।আভা কে তিষান এর কথা জানানোর পর সে যা বলে তাতে যে কোনো ছেলে ঐ মেয়ের পিছু ছেড়ে দিবে।এ পর্যন্ত তিষান প্রায় ১৩ টা ছেলেকে জেলে পাঠীয়েছে।তাদের অন্যায় হলো তারা তিষান এর পিছু নিতো আর তিষান কে প্রপোজ করেছিলো।তবুও ওর প্রতি আমার আকর্ষন আরোও তীব্র হয়ে যায়।জেলে যাওয়ার ভয় হোক বা ওকে বিরক্ত না করার ভয় হোক আমি কখনো ওর সামনে যেতাম না।আমি এটা ভালো করেই জানি যে,,তিষান কখনো আমার হবে না,,,ওর বাবার প্রচুর সম্পত্তির মালিক।আর সেখানে আমি একটা ছন্নছাড়া ছেলে।তাই কখনো তিষান এর প্রতি মায়া কাজ করতে দেই নি।কে যেনো আমায় বলেছিলো,,,self control is a key of success,,, আর সেই কথাটা আমি সবসময় মনে রাখতাম।মাস্টার্স কমপ্লিট করে এক জায়গায় খুব সহজে চাকরি পেয়ে যায়।তবে তিষান কে কখনো মনের আড়াল করি নি।আর তারপরের কাহিনী সব ই জানলেন।আমি যে তিষান কে বিয়ে করতে চাই না এমন কিছু না।আসলে যে জিনিস সহজে পাওয়া যায় তার প্রতি মানুষের আকর্ষন কম থাকে।
,,
আজ চিটাগাং থেকে ঢাকায় আসলাম।প্রায় ৯ দিন হলো মোবাইল বন্ধ করে রাখছিলাম।ফ্রেস হয়ে এসে মোবাইল ওপেন করলাম।কিছুক্ষন পরেই তিষান মানে ম্যাডাম এর নাম্বার থেকে কল আসলো
,,
ম্যাডাম::--কোথায় ছিলেন আপনি??
আমি:::---সে কৈফিয়ত আপনাকে কেনো দিতে যাবো।মনে রাখবেন,,আমি এখন আপনার কোনো এমপ্লয়ী নয়।
:::---আপনি মনে হয় ভুলে হেছেন যে আপনাকে চাকরি থেকে স্যাক করা হয়নি
:::---আমি নিজেই রিজাইন করেছি
:::---তাহলে আপনাকে রিজাইন লেটার দিতে হবে
:::---আমি ৯ দিন আগেই রিজাইন লেটার পাঠীয়ে দিয়েছি
:::---কিন্ত সেটা আমার হাতে পৌছায় নি।আপনি right now অফিসে আসবেন
::---হুম
:::--বাই
ফোন কেটে দিলাম।অফিনে হিয়ে রিজাইন লেটার টা দিয়ে আসতে হবে
,
অফিসে পৌছে যখন তিষান কে দেখলাম,,,আমার মনে হয় না আগের তিষান এর সাথে কোনো মিল আছে।চোখের নিচে কালো,,,অনেকটাই জীর্নশীর্ন,,
সে আমাকে দেখা মাত্র টেনে নিয়ে নিচে চলে আসলো।তারপর গাড়িতে করে সোজা মগবাজার কাজী অফিসে।
কাজী অফিসে আমার জন্য এত বড়ো চমক থাকবে আশা করিনি।কাজী অফিসে আমার বাবা মা,,তিষান এর বাবা মা আভা সবাই উপস্থিত।মা আমাকে দেখেই জড়িয়ে ধরে কেদে উঠলেন।আমিও চোখের পানি ধরে রাখতে পারি নি।বাবাও জড়িয়ে ধরলেন।তাদের জড়িয়ে ধরে মনে হয়েছিলো আমি স্বর্গে আছি।তারপর তিষান আর আমার বিয়ে সেখানেই হয়ে গেলো
,,
আজ তিষান আর আমার বাসর রাত।তিষান কে আজ আমার জমানো সবটুকু ভালোবাসা তিষান কে উজাড় করে দিবো।
বাসর রাতে
তিষান উঠে এসে সালাম না করে সোজা জড়িয়ে ধরলো।শরিরে যেন বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলো।
তিষান:::--আমি আমার বাবার পরে এই তোমাকে বিশ্বাস করেছি।আশা করি সেই বিশ্বাস এর মর্জাদা রাখবে
আমি:::--যথাসম্ভব চেস্টা করবো।কিন্ত আগে তুমি আমার কিছু প্রশ্নের উত্তর দাও
:::---হুম।বলো
:::---প্রথমত তুমি অফিসে কেনো কোনো মেয়ে এলাউ করতে না..?
:::---এর দুইটা কারন,,এক আমি চাইতাম না তুমি কোনো মেয়ের প্রেমে পরো,,দুই,,যদি অফিসের অন্য কোনো কলিগ মেয়ের প্রেমে পরে তবে তাদের কাজের প্রতি আকর্ষন কমে যাবে
::::----শেষ প্রশ্ন,,,আমার মা বাবাকে কোথায় পেলে?
:::---তোমার বাবা আমার বাবার খুব ভালো বন্ধু ছিলো।আর তোমার বায়োডাটা দেখে আব্বু কনফ্রাম হয়েছিলো যে তুমি তার বন্ধুর ছেলে।
আর গাড়ি আর ফ্লাট তোমার বাবাই দিয়েছিলো তোমাকে
::---ওকে।আমার প্রশ্ন শেষ।তোমার কোনো প্রশ্ন থাকলে করতে পারো।
:::---তুমি ভার্সিটিতে আমাকে পছন্দ করতে কিন্ত বলতে না কেনো
:::---তুমি অনেক বড়লোকের মেয়ে আর আমি ছন্নছাড়া ছিলাম।
::---এখন প্রপোজ করো
:::---জানি না ভালোবাসা মানে কি,,,তবে তোমাকে ভালোবেসে আপন করতে চাই,তোমাকে আমার সীমাহীন পথচলার সঙ্গী করতে চায়।হবে আমার সীমাহীন পথচলার সঙ্গী,?
:::----আমি রাজী(মুচকি হেসে)
,
সবাই দোয়া করবেন আমাদের জন্য
ভুলভ্রান্তি ক্ষমাসুন্দর দৃস্টিতে দেখবেন,
,,
লেখক::--নিশ্চুপ বালক(এলিয়েন)
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻŽāĻ্āĻāϞāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ģ āĻāĻĒ্āϰিāϞ, ⧍ā§Ļā§§ā§
520
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§§ā§§:ā§Ģā§Ē PM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ