বাসায় প্রতিদিন নতুন নতুন পাত্রের সম্বন্ধ আসার পরও গভীর রাতে মা এসে তার মেয়েটিকে কাঁদতে কাঁদতে আদর করে বলেন, “তুই পড়ালেখা চালিয়ে যা, মা । আমি এত আগেই তোকে বিয়ে দিতে দিবো না ।”
মাধ্যমিকে জিপিএ পাঁচ না পাওয়ার কারণে চুপচাপ নিজেকে বন্ধুদের থেকে আলাদা করে নেওয়া ছেলেটার পাশে ক্লাসের ফার্স্ট বয় এসে বলে, “আরে দোস্ত! এইটা কোন ব্যাপার নাহ । সামনের পরীক্ষায় কোপাইয়া দিস ।”
এ্যাডমিশন টেস্টে কোথাও চান্স না হওয়ার পর যখন চরম হতাশায় দিন-রাত গোমড়া মুখে ছেলেটি বাসায় পড়ে থাকে তখন বাবা কাঁধে হাত রেখে বলে, “এটাই সব না রে । সামনে আরও অনেক সময় আছে কিছু করিয়ে দেখার জন্য ।”
প্রতিনিয়ত সিজিপিএ কমতে থাকা ছেলেটিকে প্রফেসর আলাদা করে ডেকে নিয়ে বললেন, “আপনার মেধা আছে । আপনি চেষ্টা করলেই পারবেন ।”
চাকুরি না পেয়ে ফাইলে একগাদা সনদপত্র নিয়ে ঘুরতে থাকা ছেলেটির পাশে এসে তার প্রেমিকা বললো, “তুমি চিন্তা করো না । আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করবো ।”
এগুলো কী জানেন? এগুলো হচ্ছে সাপোর্ট । একটা বড় ভবন দাঁড় করাতে যেমন পিলার লাগে ঠিক তেমনি মানুষের জীবনে উচ্চতার চরম শিখরে উঠতেও সাপোর্ট লাগে । প্রতিটি মানুষের জন্য সমর্থন পাওয়াটা একটা বড় অধিকার । এই যে আজকে আমরা যেসব বিখ্যাত মানুষদের অনুসরণ করি, আদর্শ মানি তাদেরও কিন্তু পেছনে অন্তত একটা সাপোর্ট ছিল... মা, বাবা, বন্ধু কিংবা প্রেমিকা । একদিনের ব্যর্থতায় আপনি কাউকে যাচাই করতে পারেন না । একটু সময় দিন, সমর্থন দিন । একটু গুরুত্ব সহকারে তার কথাটি শুনুন... দেখবেন সেই ব্যর্থ মানুষটিই একদিন সফতলার মুকুট পড়ে আপনার সামনে আসবে ।
কার্টেসি:
দেওয়ান নূরতাজ আলম
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ