āĻŽāĻ™্āĻ—āϞāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ģ āĻāĻĒ্āϰিāϞ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

469

''দোস্ত একটু খাড়া মুইত্তা লই''
.
(হাসির গল্প)
.
গত ৬মাসে অামি কোন ছবি তুলিনি,
ক্যামেরার সামনেই দাড়াইতাম নাহ্। তবে বন্ধুদের সাথে অাজ ঘুরতে বের হয়েছি, অামরা চারজন অাছি, সাথে একটি D.S.L.R নিয়ে।
দুটি সাইকেলে করে অামরা চার জন যাচ্ছি মনপুরার সব থেকে সুন্দর যায়গাটিতে।
.
সবে মাত্র অাছর অাজান পড়েছে, সন্ধা হতে অনেক দেরি।
তাই কিছু সময় চায়ের দোকানে অাড্ডা দিলাম, অামি রাকিব শৈবাল অার অাবির।
.
অার অাবিরের মুখে ইদানিং অনেক ব্রণ উঠছে,
একদিন অামরা TNT Office এর ছাদে অাড্ডা দিচ্ছিলাম, সাথে ঝাল মুড়ি অার 7up। তখনই অামরা একটি শব্দ শুনি, হঠাৎ করে এত দুর্গন্ধ নাকে বারি দিচ্ছে যার কারনে মুখে মুড়ি দিতে কষ্ট হচ্ছে।
কিন্তু অাবির মুচকি হাসে অার মুড়ি খাচ্ছে।
তখনই বুঝতে পারি অাবির শালায় পাদ মেরে এই সর্বনাশ করেছে।
.
-শালা ভাত খেয়ে জীবনে পানি খাছ? (অামি)
-কেন কি হইছে? (অাবির)
-শালা তোর পাদে এত গন্ধ অাগে জানতাম না তো (শৈবাল)
-অয় যদি হাগু করতে যায় তাইলে ওর যাওয়ার এক ঘন্টার ভিতরে অার কেউ যেতে পারবে না শিওর পুরাই অন্ধকার কইরা রাখবো। (অামি)
-বাল এই জন্যই তোর মুখে ব্রণ উঠে (শৈবাল)
-হুমম, পানি খাইছ বেসি করে পাদের গন্ধও থাকবে না, সাথে ব্রণও উঠবে না (অামি))
.
এরপর থেকেই অাবির বেশী বেশী পানি পান করে অার সারাদিন মুতে।
.
চায়ের দোকানে অাড্ডা দিচ্ছি, হঠাৎ অাবির বলে।
-দোস্ত তোরা খাড়া অামি মুইত্তা লই (অাবির)
-খাড়া অাবির (অামি)
-কেন? (অাবির)
.
অামি ১মিনিট খুঁজাখুঁজির পর একটা পলিথিন খুঁজে পেলাম।
অার সেটা অাবিরের হাতে ধরিয়ে দিলাম,
-দোস্ত ধর এটা (অামি)
অাবির অবাক হয়ে প্রশ্ন করে পলিথিন দিলি কেন? (অাবির)
-তুই না কইলি মুইত্তা লইবি, তাইলে এই পলিথিনে ল, পলিথিনে ফুটা অাছে কিনা দেখিস।
-কেন?
-তাইলে তো মুত পইড়া যাইবো কেমনে লবি?
.
অাবির রাগ হয়ে  হিসু করতে চলে যায়।
অন্য দিকে শৈবাল হাসতে হাসতে মাটিতে চিত্বই পড়ে।
-কিরে তর অাবার কি হইলো? (অামি)
-অারিফ তুইও পারস রে (শৈবাল)
-হুরররররর
-দোস্ত চল অামরাও মুইত্তা লই,
-হ রে অামারো ধরছে, কিন্তু মুতেরে অামি চাইপ্পা ধইরা রাখতে পারি (অামি)
-হুররর বাল, চল তো নাইলে প্যান্টেইই মুইতা দিমু (শৈবাল)
-হুরর খেচ্চর, চল (অামি)
.
অতঃপর অামি অার শৈবাল হিসু করতে গেলাম, প্যান্ট পড়া ছিলাম তাই বসে হিসু করতে পারিনি, দাড়িয়েই চোখ বন্ধ করে কাজ শেষ করতেছি।
হিসু করা শেষ করে যখন চলে অাসবো তখনই অামি খেয়াল করলাম দুইটা মেয়ে হাসতে হাসতে পাসের ধান খেতে পইড়া যাইবো এমন অবস্থা, কিন্তু হাসে কেন এত
.
তখন অামি শৈবালকে বলি
-হায় হায় মাইয়া দুইটা তো অামগো সামনে অাছিলো (অামি)
-কস্কি (শৈবাল)
-হ বাল, দেখ হাসতে হাসতে ধান খেতে পইড়া গেছেগা
.
তখনই শৈবাল দৌড় দিয়ে ভাগছে যাতে শৈবালকে চিনতে না পারে।
কিন্তু অামি রেহাই পেলাম না, মেয়ে দুটো অামাকে ভালো করেই চিনে ফেলছে।
.
-এইযে মিঃ Silent Writer (সেই মেয়ে)
-জ্বি অামি অারিফ (অামি)
-সেটা তো জানিই
-তো হাসলেন কেন?
-ধুর অামরা কিছু দেখি নাই,
-সত্যি?
মেয়েটা মুচকি হাসি দিয়ে বললো 'হুমম সমস্যা নাই'
.
অতঃপর অাবার গন্তব্যে যাওয়ার জন্য সাইকেলের পেডেল মারা শুরু করি অামরা।
কিছু দূর যাওয়ার পরই অাবির সাইকেল রেখে দৌড় দেয়া শুরু করলো,
কোনকিছু না বুঝেই অামরাও সাইকেল রেখে দৌড়ানো শুরু করলাম।
.
কিছুদূর যাওয়ার পর দৌড় দেয়ার কারন টা যানতে চাইলাম
-কিরে অাবির দৌড় দিলি কেন?(অামি)
-অাবির চুপ...
-কিরে ভূত দেখলি নাকি? (শৈবাল)
-না (অাবির)
-তাইলে কি দেখলি? (অামি)
-দুইটা মেয়েকে দেখছি (অাবির)
-মানে?????? (শৈবাল)
-মেয়ে দেখে দৌড়ানোর কারন কি? (অামি)
.
-অারে ঐদিন নদিতে গোছল করতে গেছিলাম, লুঙ্গি পরে গোছল করছিলাম, ঢেউ এর সাথে অামার লুঙ্গি নদির মাঝে চলে যায়, এক ঘন্টা ধরে সেটা কাছে অানির চেষ্টার পরও ব্যর্থ হয়েছিলাম, তাই ভর দুপুরে লুঙ্গি ছাড়াই বাড়ি যাওয়া শুরু করি,
এই দুইটা মাইয়া অামাকে সেই অবস্থায় দেখে সেখানেই মাথা ঘুইরা পইরা যায়, (অাবির)
.
-হাহাহাহা, নেংটা ফ্যাক্ট :p (শৈবাল)
-হাহাহাহাহা, নেংটা বাবা কবে থেইক্কা হইলি অাবির? (অামি)
-উপরে নিচে সবই তো দেখছে তাইলে দৌড় দিলি কেন হ্রামী? (শৈবাল)
-বাদ দে এখন বাড়ি যেতে হবে (অাবির)
-অাচ্ছা চল ফিরে যাই।
.
ফিরে অাসার পথে কিছু প্রাকৃতির ছবি তুলেছি, অপরুপ এই মনপুরার অসাধারন দৃশ্য গুলো দেখলে সত্যি পর্যঠক রা হারিয়ে যায় প্রাকৃতির মাঝে।
অার মেঘনার সুর্য ডুবার দৃশ্য টা অসম্ভব সুন্দর লাগে।
.
ইচ্ছে করলে ঘুরে যেতে পারেন মনপুরা থেকে,
মনপুরা এমন এক যায়গা যারা এখানে এসেছে তারা কোনদিন ভুলবে না এই মনপুরা দ্বীপে ঘুরতে অাসার মুহুর্ত গুলো
.
লেখা: Arif Mahamud
          (Silent Writer)

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ