āĻŽāĻ™্āĻ—āϞāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ģ āĻāĻĒ্āϰিāϞ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

240

পেয়িং গেস্ট...

রবিন উত্তরার একটা বাসায় পেয়িং গেস্ট হিসেবে উঠেছে প্রায় ছয়মাস হল,

বেস ভালই যাচ্ছে..
যে ভদ্র লোকের বাসায় উঠেছে,তিনি হলেন রিটায়ার্ড কর্ণেল...
আর উনার বউ ছিলেন একটা সরকারি মহিলা কলেজের প্রিন্সিপাল,
আপাতত দুজনেই অবসর....
বাসায় কোন প্রবলেম হলে দেখার কেউ নাই বিদায় পেপারে বিজ্ঞাপন দিয়ে অনেক যাচাইবাচাই করে রবিন কে থাকতে দিয়েছেন,অবশ্য শর্ত শাপেক্ষে...
তার মাঝে একটা ছিল উনার মেয়ে দেশে এসে যদি তার থাকাটা অপছন্দ করে তাহলে বিনা নোটিশে চলে যেতে হবে...

রবিন এসব মেনেই উঠেছে এই বাসায়...
তারা জানে যে রবিন একটা প্রাইভেট কোম্পানি তে ভাল জব করে,তার কথাবার্তা ভাল আর অসম্ভব ভদ্র হওয়ায় আর ঘাটাঘাটি করেনি...কর্ণেল সাহেব...

উনার একমাত্র মেয়ে নিলা,থাকে লন্ডন,এমবিএ করছে,
এই সপ্তাহেই দেশে আসবে...
তারা অবশ্য বলেছিল রবিন কে, এয়ারপোর্ট এ যাবে কিনা তাদের সাথে,সে কাজের অজুহাত দেখিয়ে কোন ভাবে বেচে গেছে...

রবিন ভোরে উঠে ব্যায়াম করার অভ্যাস,তাই ছাদে গেল,গিয়ে দেখলো একটা মেয়ে উদাস মনে দাঁড়িয়ে প্রকৃতি দেখছে.....
সে ভাবলো এটাই মনে হয় নিলা...
ভাবতে লাগলো কথা বলবে,নাকি বলবেনা...

এর মাঝে নিলা পিছনে ফিরে দেখলো, রবিন কে...

হ্যালো,আপনি নিশ্চয়ই রবিন...?
জি,আমি ভুল না করলে আপনি নিলা....
হুম আমি নিলা...

তো রবিন সাহেব এত সকালে আপনি ছাদে..?
না আসলে একটু আধটু ব্যায়াম করার অভ্যাস,
তাই ছাদে আসা,অবশ্য আপনি আছেন জানলে আসতামনা...

কেন আমি থাকলে কি সমস্যা...?
না যদি আপনি কিছু মনে করেন...!
হা হা হা,কি মনে করব..?
না আসলে আমি বাসায় উঠার সময় প্রথম ও প্রধান শর্ত ছিল আপনি এসে না চাইলে আমি থাকতে পারবো না...
ব্যাচেলর হলে যে কি জ্বালা সেটা আমিই বুঝি...
ওহ এই কথা,তো বিয়ে করে ফেলেন তাহলেইতো লেটা চুকে যায়..

আল্লার হুকুম তো আগে হোক...

তো আপনি কি করেন মি. রবিন....?
এই তো ছোট একটা জব করি,কোন ভাবে চলে যায়...
ওহ আচ্ছা,কোন কাজকেই ছোট করে দেখতে নেই....
ধন্যবাদ আপনাকে অন্যের কোন কিছুকে ছোট করে না দেখার জন্য.....
তো মিস নিলা,কি ভাবছেন এখন,কি করবেন..?
আপাতত সপ্তাহ খানেক রেস্ট নিবো, তারপরে,আমার বান্ধবীর একটা অফিস আছে সেখানে জয়েন্ট করব,অবশ্য আমি লন্ডন থাকতেই সে অফার করেছিল...

হুম খুব ভাল লাগলো, আপনি শিক্ষা গ্রহন করে দেশ ও জাতিকে কিছু দেয়ার চিন্তা দেখে,যদিও কাজ না করলেও আপনার জীবন আরাম আয়েসে চলে যেতো....

ওকে ভাল থাকেন আমি বেরুবো, আজকের মত আসি...বাই

ওকে বাই, ভাল থাকবেন....

নিলা আজ অফিসে জয়েন্ট করছে
বেস ভালই যাচ্ছে,অফিসের সবাই অনেক আন্তরিক...
তো, রবিন হল একজন চাটার্ড একাউন্টেন্ট, সে তার টিম দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় অডিট করে থাকে,তার পার্সোনাল অফিস ধানমন্ডিতে,

সে অনেক সিনসিয়ার,এবং নীতিবান লোক হিসেবেই পরিচিত ব্যবসাহিক মহলে....

গত বছর নিলার বান্ধবীদের অফিসের অডিট করেছিল রবিনের ফার্ম,আর অনেক দক্ষতার সাথে কাজ করায় এবারও তারই ডাক পরে...

প্রথম দিন সবাই ব্যস্ত অফিসে আজ অডিট ফার্ম থেকে লোক আসবে,আর পুরা অফিসটাকে সাজানো হয়েছে নতুনভাবে....

তো, লোক আসছে ফাইলপত্র নিয়ে তারা বসে গেছে,কাজ চলছে পুরোদমে,
তো এখানকার টিম ম্যানেজার কিছুক্ষন পরই কাকে যেন কল দিয়ে এটাওটা জিজ্ঞেস করে নিচ্ছে...

এই বিষয়টা অফিসের কারোরই চোখ এড়ায়নি...

নিলা তার বান্ধবি থেকে জানলো রবিন নামের কে যেন তাদের বস,আর ওনি নিজে এই ফার্ম টা খুলেছেন,এবং অন্যদের তুলনায় কম পারিশ্রমিক নিয়ে অনেক সততা আর নিষ্ঠার সাথে কজ করে দেন,এবং কখনো একটাকা বখশিশ নেননা,এবং তার ফার্মের সব গুলো লোকই নাকি এই টাইপের.....

তো ঐদিন চলে গেল কাজ করে...
তারা বলে গেছে কাল বস আসবে..
ওনি মেজর প্রবলেম গুলো দেখে দিলে বাকিটা তারাই করে দিবেন....

তো পরদিন যথারীতি নিলা অফিসে গেছে,আর অডিটের লোকেরাও আসছে ঘন্টা খানেক পরে..

নিলার বান্ধবী নিলাকে অবশ্য বলছে আলাপ করিয়ে দিবে,এবং নিজেও পরিচিত হবে...

কারণ এই ডিল টা নিলার বান্ধবির বাবা করেছিল রবিনের সাথে,অবশ্য রবিনকে তার মেয়ের ব্যাপারে হিন্টস দিয়ে রাখছে,সে কোঅপারেট করবে....

রবিন আসছে,এসেই কাজে লেগে গেছে কারো খোজ করেনি....
কিছুক্ষন পরে নিলার বান্ধবি কেমি এসে দেখলো অনেক হ্যান্ডসাম একটা লোক অনেক যত্নসহকারে ছেলে গুলোকে কাজ বুঝিয়ে দিচ্ছেন....

হুম আসতে পারি,রবিন পিছনে ফিরে দেখে,বুঝে নিল সেই হবে ইন্ডাস্ট্রির মালিকের মেয়ে,

জি আসেন,অনুমতি চাওয়ার কি আছে...
হুম আমি কেমি,বাবা মনে হয় আপনাকে...
জি ওনি বলেছেন আপনি কোঅপারেট করবেন কোন দরকার হলে...
আচ্ছা কোন দরকার হলে আমাকে ডাকবেন,আমি কপি দিতে বলি...

কেমি তো রবিনকে দেখেই ক্রাশ খাইছে,গিয়ে নিলাকে বলল আমি তো ভাবলাম ব্যাটা মনে হয় টাকলো,বা বিশাল ভুরি ওয়ালা লোক হবে এখন তো দেখি পুরা বম্বের হিরো...

চল তোকে পরিচয় করিয়ে দেই...
হুম ওকে চল তোর বম্বের হিরোকে দেখে আসি...

গিয়ে দরজা ঠেলে দুজনই ঢুকলো,মি. রবিন,জি বলেন বলে পিছনে ফিরে নিলাকে দেখে তো পুরাই অবাক...

এই হল নিলা,আমার বান্ধবি
লন্ডন থেকে সদ্য এমবিএ শেষ করে আমার এখানে সময় দিচ্ছে.....
নিলা যখন নিজে থেকে পরিচয়ের কথা বলেনি তাই রবিনও বলেনি...

দুজনই নতুনভাবে পরিচিত হয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করে চলে গেল...

নিলা বাসায় এসে কিছু খায়নি,খালি উদাস লাগছে
যাকে ছোট কোন অফিসের কর্মচারী ভেবে নিয়েছিল,সে কিনা এত বড় মাপের একটা দায়িত্বের হেড....

সে কিছু না ভেবে ঝটপট নেটে বসে চার্জ দিল রবিনের ফার্ম সম্পর্কে,সে তার বিবরন দেখে মাথা ঘুরে পরার মত অবস্থা....

কারণ তার ফার্মে অনেক সিএ পাস করা ছেলেরা আসে ইন্টার্ন করার জন্য,আর তাছাড়া আন্তর্জাতিক ভাবে তার ফার্মে এশিয়ার অনেক দেশ থেকে স্টুডেন্ট আসার প্রক্রিয়া চলছে....ইন্টার্ন করতে...

তারপর হোমপেইজে রবিনের বর্ণনা দেখলো,ঢাকা ভার্সিটি থেকে ফিনান্সে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট,এর পরে জাপান থেকে স্কলারশিপ নিয়ে সিএ করে আসছে....

এর পরে তার ফেসবুক পেইজে চার্জ দিয়ে দেখলো সে যতটা উপরের লেভেলের তার কিছুই লেখা হয়নি,তার অনেক একাডেমীক পুরস্কার আছে,জাতীয় পুরস্কার আছে,ইত্যাদি...

মি. রবিন আসবো, আরে নিলা যে,
প্লিজ আসেন,এমনভাবে অনুমিত চাইলে নিজেকে অপরাধী লাগে...
তো কেমন আছেন বলেন,আমি ভাল নাই,আর সেটা আপনার জন্য.....
নিজের বিবেকের জন্য...

চলবে.....

পেয়িং গেস্ট,
শেষ পর্ব.....
মানে ঠিক বুঝলামনা,হঠাত এমন কথা বলার কারণ কি...
একটা প্রশ্ন করব,মি. রবিন...?
জি অবশ্যই,বলেন কি বলবেন...
আপনি এমন হাই কোয়ালিফাইড হয়ে পেয়িং গেস্ট হিসেবে কেন আছেন...?
ইচ্ছে করলে তো বাড়ি বা ফ্লাট কিনে থাকতে পারেন....!
ওহ,আচ্ছা এই কথা....
আসলে আমার বাবা মা কেউ নেই,আর পারিবারিক কি এক প্রবলেমের জন্য দাদু,বা নানু বাড়িতে কখনো যাওয়া হয়নি,বা চিনিওনা...
আর আমি পেয়িং গেস্ট থাকার মূল কারন হল বাবা মায়ের মত দুজন লোককে পাশে পাওয়া,আর তাদের মাঝে নিজের বাবা মাকে খুঁজে নেয়া....!

নিলা হতভম্ব হয়ে রবিনের কথা শুনছে,আর ভাবছে লোকটার ভিতরে এতটা শুন্যতা, বাহির থেকে দেখলে বুঝাই যায়না...

একটা রিকোয়েস্ট করব রাখবেন..?
জি অবশ্যই আপনি বলেন...
আপনি আর ক্যামি দের অফিসে যাবেননা,আর কাজ শেষ হয়ে গেলে সে কখনো যোগাযোগ করতে চাইলে, তা করবেননা..
রাখবেন আমার এই কথাটা...?
নিলার চোখ ছলছল করছে,রবিন বুঝতে পেরেছে ব্যাপার টা.....

হুম না রাখলে কি, বের করে দিবেন এটা বলে মিটিমিটি হাসছে....

আপনি এভাবে বলতে পারলেন,মানুষের অভ্যন্তরীণ চাওয়াটা স্বার্থের সাথে মিলালেন...?

ওহ সরি,আমি মজা করেছি,আর হুম এমন অনেক ক্যামি আছে যারা আমার সাথে কন্টাক্ট করতে চায়,কিন্তু এমন চিন্তা নিয়ে চলিনা,মিস নিলা...

আর আপনি যখন বলেছেন,সেটাতো স্পেশালি দেখা হবে...

হুম অনেক সুন্দর কথা বলতে পারেন...
জি তা পারি বটে....

আজ নিলা অনেক খুশি,কেমি কে বলে দিয়েছে দুই দিন অফিস যাবেনা...
প্লান করে নিল ঝটপট, আজ সে নিজে রান্না করবে তার মা থেকে সাহায্য নিয়ে....

মা কি কর তুমি,এই তো মামনি রান্না করতে হবে,
রেডি করছি,
আজ মা আমি নিজের কিছু রেসিপি করে তোমাদের খাওয়াবো,
বাব্বা আমাদের মেয়ে তো অনেক কাজের হয়ে গেছে,
কি যে বল না মা,ওখানে তো নিজের রান্না নিজেই করতাম,তাই না...

আজ দুপুরে বাসায় লাঞ্চ করবেন,একসাথে খাবো নিলা.....টেক্সট করে দিছিল নিলা

রবিন তো পুরা অবাক,
এই মেয়ে বলে কি....
শত ব্যস্ততা বাদ দিয়ে আসলো দুপুরে বাসায়,সবাই মিলে একসাথেই খেল,

রবিনের প্রতি নিলার যত্ন দেখে তার মা মিটিমিটি হাসছে....

সবাই খেয়ে নিজেদের রুমে চলে গেল,আর রবিন আবার চলে গেল অফিসে...
কি রে মা কি করিস,এই তো মা শুয়ে আছি,একটা আর্টিকেল পড়ছি,একজন সফল লোকের,

কি আর্টিকেল, আর কে এই সফল লোক,যার লেখা আমার মেয়ে এতটা মনোযোগ দিয়ে পড়ছে...

নিলা কিছু না বলে আইপ্যাড টা তার মায়ের হাতে দিল,
তিনি নিয়ে পড়তে পড়তে চোখ ছানাবড়া হয়ে যাওয়ার মত অবস্থা,
কিরে নিলা,
এসব কি দেখছি,রবিনের মত ছেলে আমাদের এখানে পেয়িং গেস্ট হিসেবে থাকে...!
হুম মা থাকে,কারণ তার বাবা মা কেউ নাই,আর তোমাদের মাঝে তাদের খুজতেই সে পড়ে আছে এখানে...

সে তোমাদের অনেক ভালবাসে,বাবা হয়তো রাশভারী লোক তাই ঘেসেনা ততোটা,
তুই কি রবিন কে পছন্দ করিস...?
ইয়ে মানে মানে..মা...

আরে পাগলি আমি শুধু তোর মা না,বন্ধু, বুজেছিস...?

কিন্তু বাবা যদি কিছু বলে রবিনকে..
তাহলে আমি এই মুখ তাকে দেখাতে পারবো না,আর রবিন এখনো এসবের কিছুই জানেনা...

ওহ আচ্ছা,তার মানে আমরা গ্রীন সিগনাল দিলে তুই এগুবি..?
হুম মা...
আচ্ছা ওর পেইজটা ওপেন করে দেয়,আমি তোর বাবাকে সব পড়তে বলবো, এর পরে তোর কথা বলবো.....

কি কর তুমি,এই তো পেপার দেখছিলাম.....

পেপার রেখে এটা পড়...
কি এটা..?
আরে পড়ই না,
নিলার বাবা তো পুরা অবাক,এই ছেলে আমাদের এখানে পড়ে আছে...!
সব বুঝলাম,এখন বল হঠাত এটা দেখানোর কারণ কি...?
কারন তো আছেই,তোমার মেয়ে রবিন কে খুব পছন্দ করে,কিন্তু আমাদের মতামত এর জন্য তাকে কিছু বলেনি...

ওহ এই কথা...
আচ্ছা আমি কথা বলবো... রবিনের সাথে...
সকালে নাস্তার টেবিলে,
রবিন তোমার সাথে কথা ছিল,
জি স্যার বলেন...
আমরা নিলার বিয়ের কথা ভাবছি,তোমার যদি অন্যকোন পছন্দ না থাকে,তাহলে আমরা নিলাকে তোমার হাতেই তুলে দিতে চাই...

কথা বলার সময় নিলা বেরিয়ে গিয়ে আড়াল থেকে সব শুনছে...

জি অইরকম কিছু নাই আমার,
আপনারা যেটা ভেবেছেন এতে নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে,
কিন্তু নিলা কি জানেন এই ব্যাপারে...?
হুম সে আমাদের মতের বাইরে যাবে না,আর এখন থেকে নিলার মত তুমিও আমাদের বাবা মা বলেই ডাকবে....

জি এখন আসি,আসসালামু আলাইকুম..
ওয়ালাইকুম...

আপনার বাবা মা তো....
হুম বলতে হবেনা আপনাকে পার্মানেন্ট গেস্ট বানাতে চাচ্ছেন...
এতে আপনার কি মত,
আরে বুদ্ধুরাম,তুমি করে বল...
আর আমিই মা কে দিয়ে সব করিয়েছি,
প্রথমত আমি তোমাকে ভালবাসি,২য় হল আমি চাইছি,তোমার বাবা মায়ের অভাবটাও যেন আর না থাকে...

কিন্তু আমি চাচ্ছিলাম,বাবা মায়ের নামে বাড়ি করে ওখানে থাকতে,এখানে তো ঘর জামাই বলবে আমাকে...
ওলেবাবালে....
আচ্ছা আমি বলবো বাবা মাকে তোমার ইচ্ছার কথা..
নিলার বাবা এই কথা শুনে সব কিছু নিলার নামে উইল করে দিয়েছেন...
নিলাকে বললেন এখন থেকে আমরা তোদের বাসায়,বুঝলি পাগলি মেয়ে...

অবশেষে বিয়ে টা করেই ফেললে...
কেন, তোমার কি ইচ্ছা নাই,
না, তা না,
আসলে নিলা,আমি চাচ্ছিলাম তুমি চাকরি করার দরকার নাই,বাবা মার সেবা কর,বাসায় থেকে,
আমি চাইনা তাদের কোন কিছুতে বিন্দুমাত্র ত্রুটি হোক...
জোর হুকুম জাহাপনা...
শুরু হল নতুন একটা অধ্যায়...

(পাগলির রবিন)

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ