" স্টুপিড ও মায়াবতির গল্প"
.
A Romantic Story of Love-
ব্যস্ততার এই শহরের কিছু মানুষের
ভালোবাসার গল্প।
.
.
.জোর করেই তিশাকে বিয়ে করি।
মেয়েটা দেখতে তেমন সুন্দর
না,কিন্তু কি জানি ভালো লাগতো।।।
আমি যখন খালার বাসায় থাকতাম
তখন অামার জানালা দিয়ে ওর রুম
দেখা যেতো।কতো ইশারা করেছি
মেয়েটা কোনো দিনও ফিরে
তাকাইনি,হয়ত না তাকানোই আমার
ভালোবাসাটা বাড়িয়ে দিয়েছে,,সারা
দিন রুমে থাকতো।। কি জানি কেমন
টাইপের মেয়ে,উদাসিনও বটে,,,আমার
ফ্যামিলি থেকে বিয়ের প্রস্তাব দেই,
ওর ফ্যামিলির সবাই রাজি ছিল,
রাজি হবেই না কেনো আমি সুন্দর ও
ভালো জব করতাম।কিন্ত আমার
নায়িকা সে তো রাজি না।তার নাকি
বিয়ের করার ইচ্ছে নেই, তখন
ভাবলাম হয়তো প্রেম করে। নাহ সে
রেজাল্ট ও শূন্য,,এবার ও কেনো
বিয়ে করবে না তাই জানার চেষ্টা
করলাম। কিছুই পাইলাম না,চিন্তা
করলাম ওর সাথে দেখা করি,,, সে
নাকি কারো সাথে দেখা করতে পারবে
না, এগুলো তার পছন্দ না, কি আর
করার, এতো দিনে ওর ফ্যামিলির
সাথে ভালো সম্পর্কও গড়ে উঠেছে,
ওদের বাসায় যাতায়াতও করি কিন্তু
ওকে কখনো দেখিনি রুম থেকে বের
হতে, কি আজব মেয়ে। ইতিমধ্যে
আমি বাসা বদলি করি, জব এর জন্য
বাসা বদলি,কিন্ত ওকে মাঝে মাঝে
দেখে আসতাম রাস্তায় দাড়িঁয়ে,
তিশার ভাইয়ের সাথে আমার সম্পর্ক
ভালো ছিল, ওর সাহায্য নিয়েই
তিশাকে তুলে নিয়ে আসি,সিনেমার
মতো!!!!!
এখন বাসর ঘরে যাচ্ছি আর ভাবছি
কাজটা টিক হলো কিনা এর আগে
দুইটা প্রেম করে বিফল হইছি, তাই
এবার,,,,,,,,,
ভেবেছিলাম ঘরের ভিতরে গেলে
কতো কি শুনবো।কিন্ত সে আশায়
বালি, বউ তো দেখি চুপচাপ ড্রেস
পরিবর্তন করে, সুন্দর মতো ঘুম।।।।।
কি আর করার, হাতে আন্টিটা পড়িয়ে
দিয়ে আমিও ঘুম!
সকালে দেখি পাশে নাই, হঠাত আমার
মনে হলো তিশা বোবা না তো?????
তিশা বারান্দায় দাড়িঁয়ে ছিল, কফির
মগ হাতে দিয়ে জিগাসা করলাম
কেমন আছো, ভালো না খারাপ কিছুই
বললো না। আমার দিকে তাকিয়ে
থাকলো। কিছুসময় পর আমাকে
জিগাসা করলো এ বাসায় রুম কয়টা?
প্রশ্ন শুনে এবার আমি ওর দিকে
তাকিয়ে আছি,আর ভাবছি বউ কি
বাসা ভাড়া দিবে নাকি????
দুটো বেড বলতেই তিশা বললো
আমি কোন রুমে থাকবো? মেজাজটা
এবার খুবি খারাপ হচ্ছে বউ তো
স্বামীর রুমে থাকবে নাকি?
তিশা:- সরি, সেটা আমার পক্ষে
সম্ভব না
আমি:- কেনো?
তিশা:- উত্তর না দিয়ে চলে গেল।
একটি বাসায় দুজন থাকি অথচ কারো
সাথে কারো দেখা হয় না, এখন মনে
হচ্ছে বিয়েটা করা টিক হয়নি, তিশা
হয়ত অন্য কাউকে ভালােবাসে।
আজ ওর জন্মদিন ভেবেছিলাম আজ
ওর সাথে দেখা হবে না। কিন্তু
সকালেই দেখি ওর রুম খোলা, তাই
দেরি না করে টপ থেকে গোলাপ ফুল
ছিড়েঁ ওকে শুভেচ্ছা জানাতে ওর রুম
যাই।
আজ ওকে অন্য রকম লাগছে, খুব
কাছে যেতে ইচ্ছে করছে, শুভ
জন্মদিন তিশা।
তিশা আমার দিকে তাকিয়ে একটা
হাসি দিল। মনটা জুরিয়ে গেল,এতো
মিষ্টি হাসি,
একটা কথা বলি, জী বলেন। আমরা কি
আজ ঘুরতে যেতে পারি? ভেবেছিলাম
বলবে না, কিন্ত বললো হ্যা।
আজ ও শাড়ি পড়েছে ওকে অসাধারণ
দেখতে লাগছে, তিশাকে নিয়ে এই
প্রথম বের হলাম। তিশা আমার পাশে
বসতে কেমন জানি সংকোচবোধ
করছে। তা দেখে আমার খুবি হাসি
পেল। সারাদিন আমরা বাইরে ঘুরলাম।
তিশা অনেকটা স্বাভাবিকভাবে কথা
বললো।
আস্তে আস্তে আমাদের মেলামেশা
স্বাভাবিক হয়ে গেল। একদিন ওকে
জিগাসা করলাম তুমি কি কাউকে
ভালোবেসে ছিলে? তিশা কথাটা শুনার
পর দৌড়ে গিয়ে রুমের দরজা লাগিয়ে
দিল।
আমি তো অবাক। যা বোঝার বুঝে
নিলাম।
পরদিন সকালে ওকে সরি বলার জন্য
ওর রুমে যাই, ওকে দেখে বুঝলাম ও
সারারাত ঘুমাইনি। ওকে দেখে কি
বলবো বুঝতে পারছিলাম না , ও
নিজে থেকেই বললো :-
ক্লাশ নাইনে থাকতে ওকে পড়াতে
এক ছেলে শিক্ষক আসতো, প্রায়ই
আমাদের বাসায় কেউ থাকতো না,
স্যারের সাথে একটা প্রণয় গড়ে
ওঠে, কিন্ত স্যারের কাছে আমি শুধু
ভোগ বস্তু ছিলাম, এটা যখন বুঝতে
পারলাম ততোদিনে যা হবার তাই হয়ে
গেছে। এরপর ছেলেদের শুধু ঘৃণা
করতাম।আপনাকে কথা গুলো বলতে
চেয়েছি কিন্ত আমার মনে ভয় জন্ম
নেয় যদি আপনি আমায় ছেড়ে চলে
যান।
তাহলে আজ বললে কেনো? আমি
এই কষ্টটা আর নিতে পারছিলাম না,
জানেন আজ অনেক হালকা লাগছে।
তিশা আমার উত্তরের আশায় আছে,
তাই দেরি না করে ওকে জড়িয়ে ধরে
বললাম, ভালোবাসি তিশা, যা হোক
তোমার জীবনে আমি তোমায়
ভালোবাসি আর বাসবো।
তিশা আমায় জড়িয়ে ধরে হাউমাউ
করে কান্না শুরু করলো। না করলাম
হালকা হোক।
এরপর ও আর কোনদিন কাদঁবে না।
( ভালো থাকুক ভালোবাসা)
.
Md Miraj Hossin Mridha(ইরফান ও আধোরির মামা)
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻŽāĻ্āĻāϞāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ģ āĻāĻĒ্āϰিāϞ, ⧍ā§Ļā§§ā§
163
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§§:ā§Ģā§Ē AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ