4875

::: বুড়ো দাদুর গল্প :::
এক দাদু ছিল আমার এলাকায় । সর্ম্পকে আমার দাদীর ভাই হয় ।তার বয়স যখন ৪৫ কিংবা ৪৭ হবে , আমার বয়স তখন ৭ বা ৮ হবে।
তার বাড়ির পাশে এক গরিব লোক থাকতো , নাম কবির (ছদ্মনাম ) ।তার জমিজমা ছিল না বলে সেই দাদুর বড় ভাইয়ের জমির এককোণে কুড়ে ঘর করে থাকতো।
কবির দিন মজুরের কাজ করতো , তার বৌ গার্মেন্টসের চাকরি করতো।কবিরের তিন মেয়ে ছিল , মেয়ে তিনটা ৪ বছরের ছোট হবে এক এক করে।
দাদুর বাড়ির পাশে একটা ছোট মাঠ ছিল , আমরা সেখানে খেলতাম । একদিন দাদু কে দেখলাম লঙ্গি উচ্চু করে নিচ থেকে কি একটা ভেজা জিনিস ফেলে।আমাদের ক্রিকেট বল তার পাশে উড়ে পড়ে , সেখানে গিয়ে দেখি সেটা কনডম ছিল।সময়টা ছিল দুপুর । তার যখন বৌ আছে ।
বলে রাখা ভাল , আমি তখন কনডম কে বেলুন হিসাবে চিনতাম।দাদুর বৌ অর্থ্যাৎ আমার দাদী , প্রায় অসুস্থ থাকতেন।আর আমি যতটুকু জানি ৪০ পর থেকে মেয়েদের যৌন ক্ষমতা কমতে থাকে।
পরে এক সময় জানতে পাড়ি কবিরের বড় মেয়ের সাথে তার শারীরিক সর্ম্পক ছিল , মেয়েটির বয়স হবে ১৩ কি ১৪।দাদুর বৌ অসুস্থ থাকায় ঐ মেয়েটি কে দাদু তার ভোগ পণ্য বানায় । মেয়েটি গরিব হওয়ার কারনে দোকানের চকলেট , বা অন্য কিছু খেতে পাড়তো না , আর দাদু এই সুযোগে ঐসবের লোভ দেখিয়ে সেক্স করতো।এসব খবর কেউ তখন জানতো না।মেয়েটি আস্তে আস্তে বড় হয় এবং এক সময় তার বিয়ে হয়ে যায়।
এই বার দাদুর টার্গেট হয় ২য় মেয়েটি । তাকেও ঠিক একই ভাবে ভোগ করে।যেহেতু তাদের মধ্য নানা নাতনীর সর্ম্পক ছিল , তাই কেউ সন্দেহ করতো না।এক সময় সে মেয়েটির বিয়ে হয়ে যায়।কথায় আছে গরিবের মেয়ের তাড়াতাড়ি বিয়ে হয় , নয়তো অনেক বয়সের পর।কারন গরিব মেয়েরা সংসারে থাকলে নানা রকম সম্যসা হয়।
যাক এইবার দাদু ৩য় মেয়েটি কে টার্গেট করে এবং লোভ দেখিয়ে সেক্স করে।কিন্তু সেটা বেশি দিন স্থায়ী হতে পাড়ে নাই।কারন মেয়েটি ছোট হওয়ার কারনে সেক্স করার সময় চিৎকার করে যা একজন শুনে । কথায় আছে চোরের ১০ দিন , মালিকের ১ দিন।
এক কান দুই কান করে এলাকায় সবাই জেনে যায়।যেহেতু দাদু এলাকায় নাম ডাক ছিল এবং প্রতাপশালী , তাই কেউ কিছু বলে নাই।
কবির তার পরিবার কে নিয়ে অন্য জায়গায় ভাড়া থাকে।কিন্তু এখনো প্রায় সময় তাকে ঐ মেয়েটির বাড়ির আশেপাশে দেখা যায়।সে মেয়েটি কে মোবাইল কিনে দিছে , ঈদে টাকা দেয় । কবির নিরহ বলে কিছু কইতেও পাড়ে না সইতেও পাড়ে না।মেয়ে কে বুঝাতে পাড়ছে না তার বাবা মা , কারন মেয়েটি তার উঠতি বয়সে যৌন চাহিদা সহ টাকা পয়সা পাচ্ছে ।
এখন শুনছি মেয়েটি কে বিয়ের জন্য পাত্র দেখছে তার বাবা মা।এক সময় মেয়েটির বিয়ে হয়ে যাবে , আর দাদুর টার্গেট হতে পাড়ে নিরহ কোন গরিব মেয়ের উপড় ।
এই হচ্ছে বর্তমান আমাদের প্রতাপশালী লোক দের কাজ।তাদের কাছে আমরা কি শিখবো ন্যায় না অন্যায় ?
সত্যি খুব অবাগ লাগে ৬০+ একজন ব্যক্তির যৌন ক্ষুধা মিটায় ১৩ বা ১৪ বছরের মেয়ে দিয়ে।
নিন্দা জানাই ঐসব ধনী প্রতাপশালী মানুষ কে।
#M_H_Shawon_Khan