āĻŽāĻ™্āĻ—āϞāĻŦাāϰ, ā§§ā§­ āĻāĻĒ্āϰিāϞ, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4866

আমি বুঝতে পারছিলাম, যে সমাধান খুঁজতে এতদূর আসা তার নিয়ন্ত্রণ পুরোটাই আমার হাতে। উনার কথায় একদিকে মাথা হেলিয়ে ম্লান হাসি ঝুলিয়ে দিলাম ঠোঁটে। চেয়ার টেনে উঠে দাঁড়াতে যাচ্ছিলাম, তখনই ইশারায় বসতে বললেন আমাকে। ডেস্ক ছেড়ে আমার পাশে এসে দাঁড়ালেন তিনি। কোনো এক অজানা কারণে মুহূর্তেই পাথরের মতো জমে গেলাম। পরক্ষণেই আমার কাঁধে চাপড় দিয়ে তিনি বললেন, 'শোনো, অনেক তো ভাইয়া ভাইয়া করলে। এবার বাকিদের দিকে নজর দাও।'
আমি চোখ তুলে চাইতেই হেসে উঠলেন তিনি। বললেন, 'হ্যাঁ, আমি জানি এই কথাটা অনেকবার শুনতে হয়েছে তোমাকে। কিংবা হয়তো আরও কঠিন কোনো মন্তব্য। আমি তোমাকে যতটা জানি, তুমি তার চেয়ে অনেক বেশি জানো নিজের সম্পর্কে। যেই গল্পের শুরুটা তুমি করেছো, তার সমাপ্তিও তোমাকেই লিখতে হবে।'
কেন জানি না ডাক্তারের শেষের কথাটা শুনে হেসে উঠলাম আমি। সেটা লক্ষ্য করেই যেন বলে উঠলেন, 'তোমার একাংশ চাচ্ছে এই চক্র থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বেরিয়ে যেতে। অন্য অংশ ঠিক একইভাবে চাচ্ছে, যাতে সবটা আগের মতো হয়। এই অদ্ভুত দোটানায় নিজেকে অসম্পূর্ণ মনে হয় তোমার। যাকে নিয়ে এত উচ্ছ্বাস, তার নিরবতায় মরে যেতে ইচ্ছা করে, শিক্ষা দিতে ইচ্ছা করে সবাইকে। তাই না?' একটু থেমে আবারও বললেন, 'কিন্তু আদৌ কি সেরকম কিছু হবে ভাবছো? তোমার মতো সীমিত গণ্ডিতে বাঁধা নেই তার জীবন। একটা সময় তোমার স্মৃতিও তোমার মতোই সমাধিস্থ হবে। দোষটা কাকে দেবে তুমি?'
'কিন্তু ডক্টর, আমি তো...'
'হ্যাঁ, চেষ্টা করছো', মাঝখানে বলে উঠলেন তিনি। 'কিন্তু কীসের জন্য চেষ্টা করছো? ভুলে থাকতে নাকি ভুলিয়ে দিতে? আদৌ কি দুটোর একটাও চাও তুমি?'
আবারও হাসলাম আমি। এবার আমার গালে আলতো করে চড়ের মতো দিলেন তিনি। বললেন, 'উত্তরটা হচ্ছে, না। তুমি শুধু গুছিয়ে নিতে চাচ্ছো। যাও, সেটাই করো, গুছিয়ে নাও সবকিছু।'
উঠে দাঁড়িয়ে আয়নার সামনে থেকে সরে এলাম আমি। ঢকঢক করে গিলতে লাগলাম টেবিলে রাখা পানির গ্লাস থেকে। ঘড়ির কাঁটা তখন রাত দেড়টা পেরিয়ে গেছে।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ