āĻŽāĻ™্āĻ—āϞāĻŦাāϰ, ā§§ā§­ āĻāĻĒ্āϰিāϞ, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4856

সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই দেখি ফোনে ৩১ টা মিসড কল। নম্বরটা চেক করে দেখি এটা মামার নম্বর। অামার মামা হলো এক নম্বারের বিয়ে পাগল। গত তিন বছর ধরে মেয়ে দেখেই যাচ্ছে কিন্তু কোন কাজ হচ্ছে না। অাজও মনে হয় কোন মেয়ে দেখতে যাবে তাই অামায় ডাকার জন্য ফোন দিচ্ছে।
.
---মামু, সকাল সকাল এতবার ফোন দিছলা কেন ?
---অাপা তোরে কিছু বলে নি..!!..
---বলছিলোতো, তোমার সাথে কোথায় নাকি যাওয়া লাগবে।
---কোথায় না ব্যাডা, তোর মামির সাথে দেখা করতে যাওয়া লাগবে।
---অার মামি, গত তিন বছর থেকে শুনে অাসছি কিন্তু দিনশেষে তুমি ব্যাচেলর ব্যাচেলর ই অাছো, কোন প্রোমশন হচ্ছে না..
---দেখ রাতুল সকাল বেলা বাজে কথা বলবি না।
---সরি, এবার বলো অামার টুকটুকে হবু হতেও পারে অাবার নাও পারে মামির সাথে কখন দেখা করবে।
---এইতো বিকেল তিন টায়।
---দেখা করবে বিকেল তিনটায় অার অামায় ফোন দেয়া শুরু করছো ভোর ৫ টায়। তুমি যে কি মামা..!!...
:
মামার সাথে কথা বলে অাবার ঘুমিয়ে পরলাম। ঘুম থেকে উঠেই দেখি মামা হাজির। মামাকে নিয়ে বেড়িয়ে পরলাম মামার হবু বউ কে দেখার জন্য। কিছুক্ষণ পর একটি মেয়ে অাসলো, মামা মেয়েটির সাথে কথাবার্তা শুরু করলো। অামার বুজতে বাকি রইলো না এটাই হবু মামি তবে মামার শরীরের জন্য মেয়েটাকে ঠিকমত দেখতে পারছিলাম না। তাদের কথাবার্তা শেষে মামা অামায় ডাক দিলো।
:
---পরিচয় হও, অামার বোনের ছেলে রাতুল.. (মামা অামায় দেখিয়ে দিয়ে মেয়রটিকে বললো)
[অামি হবু মামি কে দেখে টাস্কি খেয়ে গেলাম। অারে এতো রিয়া, অামার এক্স গার্লফ্রেন্ড]
---রিয়া, অামার হবু মামি (অামি ভয়ে ভয়ে বললাম)
---কুত্তা !! অামি তোর হবু মামি লাগি (রাগে গিজ গিজ ভাব নিয়ে)
অতঃপর রিয়া অামার গায়ে এক গ্লাস পানি ছুড়ে মারলো।
:
মামা রিয়ার অাচরণ দেখে অাশ্চার্য হয়ে গেলো। অামি মামাকে বললাম তাড়াতাড়ি বাহিরে চলো, এখানে থাকলে মার খেতে হবে।
:
---তুই রিয়া কে অাগে থেকে চিনিস ?
---চিনি মানে, ভালোভাবে চিনি...
---কিভাবে ?
---মামু রিয়া অামার এক্স গার্লফ্রেন্ড!!
---বলিস কি !! এই সেই ঐতিহাসিক রিয়া, যার জন্য তুই রাতের বেলা অাকাশে তারা গুনিস।
---বাজে কথা রাখো অার অাল্লাহর শুকরিয়া অাদায় করো, ভাগ্য ভালো বেঁচে ফিরেছি..
:
কিছুদিন কেটে গেলো, এর মধ্যে অার কোথাও পাত্রী দেখতে যাইনি। হটাৎ একদিন মামার ফোন...
:
---তোকে মেসেজে একটা ঠিকানা দিয়েছি, দেখেছিস ?
---হুম, কিন্তু ঠিকানা দিয়ে কি করবো...?
---অাপু-দুলাভাই কে নিয়ে ওই ঠিকানায় চলে অায়...
---মাফ চাই, অার মেয়ে দেখতে যেতে পারবো না..!!...
---দেখা দেখির কাজ শেষ, অাজ বিয়ে...
---তোমার উপর কোন বিশ্বাস নেই..
---এবার সবি ঠিক ঠাক, তুই অাজ পাঞ্জাবি পরে অাসবি কিন্তু। অার শোন সময় সল্পতার জন্য রিং বানাইতে পারি নি তাই অাসার সময় তোর ড্রয়ারে একটা রিং দেখেছি সেটা নিয়ে অাসবি...
---মামা ওই রিংটা তো রিয়ার জন্য...
---বললাম তো অামি সময় করে তোকে অাবার অমন একটা বানিয়ে দিবো...
:
মামার দেওয়া ঠিকনা মত অাব্বু অাম্মুকে নিয়ে পৌছে গেলাম। বাড়িটা দেখেই বোঝা যাচ্ছে এটা বিয়ের বাড়ি তবে একটা জিনিস বড়ই অদ্ভুত লাগছে, সবাই মামাকে নয় অামায় নিয়ে টানাটানি করছে।
:
ফলশ্রুতিতে মামার নয় অামার বিয়ে হয়ে গেলো। জীবনের প্রথম বাসর রাত অাজ তাই ঘরে ঢুকতে ভয় লাগছিলো কিন্তু মামা জোড় করে ঢুকিয়ে দিলেন। ঘরে ঢুকেই দেখি অামার বউ মানে যাকে এইমাত্র বিয়ে করলাম সে দেখতে হুবহু রিয়ার মত। অামি দৌড়ে ঘর থেকে বের হয়ে অাসলাম।
:
---মামু এসব কি হচ্ছে, এতো দেখতে পুরোপুরি রিয়ার মত..!!...
---গাধা !! রিয়ার মত না, এটা রিয়া নিজেই..
---তুমি এটা কি করলে...
---সেদিন তোর বিছানায় রাখা তোর ডাইরিটা হটাৎ অামার চোখে পরে। অামি একটু পড়েই জানতে পারি তোর ভিতরে পুষিয়ে রাখা কষ্টের কথা। তাই অাপু-দুলাভাইকে বলে এসবের ব্যবস্থা করছি।
:
মামার সাথে কথা শেষে অামি অাবার বাসর ঘরে ফিরে অাসলাম। এসে দেখি রিয়া রেগে অাগুন। অামি ভয়ে ভয়ে বিছানার এক কোনায় বসলাম, রিয়া দড়জা লক করে অাসলো..
:
---তোমার খুব সাহস বেড়েছে...(রিয়া)
---মানে ?
---অামার জন্য তৈরি করা রিং অন্য মেয়ের জন্য নিয়ে গিয়েছিলে কেন ?
---অাসলে মামা...
---থাক অার সাজিয়ে মিথ্যা কথা বলতে হবে না...
:
কথাটি শেষ করে রিয়া মাথা থেকে শাড়ির অাচল ফেলে দিয়ে অামার দিকে এগিয়ে এসে অামার পাঞ্জাবির কলার ধরে দেয়ালের এক কোনায় নিয়ে গেলো।
:
||অতঃপর শাস্তি স্বরুপ অামি বাবা হয়ে গেলাম||
.
গল্প: সিনেমাটিক বিয়ে
লেখায়: সুখি মানুষ

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ