āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Šā§§ āĻŽে, ⧍ā§Ļā§§ā§­

617 {1}

পাগলের প্রেম
.
লেখক : Sopner Akash
.
পর্ব এক
.
বাসা থেকে ব্যাগটা নিয়ে কলেজে যাওয়ার জন্য রাস্তায় এসে দাড়ালাম, এখনো কোনো গাড়ি বা রিক্সা আসছে না, উফফফ আর কত সময় যে লাগবে কপালে জানে। ঐ তো এক রিক্সা আসছে, এতো সময় পর তাহলে এক রিক্সা পেলাম, বাচা গেল। তারপর রিক্সায় উঠে কলেজের দিকে যেতে লাগলাম।
.
আমি তানিশা। কেবল ডিপ্লোমায় ভর্তি হলাম। আমার এলাকা ছেড়ে এখানে বাসায় উঠেছি, শুধু পড়াশুনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য নিজের বাসা ছেড়েছি। এখানে এসেছি প্রায় মাস দুয়েক হলো, আর এই দুই মাস প্রতিদিনই আমি ক্লাস করতেছি, একদিনও মিস দেইনি। আর দিবও না। কারণ, নিজের জ্ঞানে পড়াশুনা করে একদিন নিজের পায়ে দাড়াবো এটাই আমার লক্ষ্য।
.
অতঃপর রিক্সা করে ঠিক সময় মতো কলেজে এসে পড়লাম।
কি হলো আজ সে ছেলেটাকে দেখছি না কেন? প্রতিদিনই তো গেটের পাশে ওই বড় কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে বসে থাকে কিন্তু আজ দেখছি না কেন?
.
এই দুই মাস ধরে ক্লাস করছি প্রতিটি দিনই ওই ছেলেটাকে ওই গাছের নিচে বসে থাকতে দেখেছি কিন্তু আজ দেখছি না কেন? কই গেল।
.
ছেলেটাকে চিনি না, নামটাও জানি না, ফর্সা চেহারা। সুন্দর মুখ, একটা হ্যান্ডসাম ভাব আছে, কিন্তু ছেলেটার পোশাক আর চুল গুলো খুব অদ্ভুত, পোশাকে ময়লা পরে গেছে আর চুল গুলো অগোছালো। এত্তো কিউট একটা ছেলে কিন্তু এমন ভাব ধরে থাকে কেন? এই প্রশ্ন গুলো আজ মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে।
.
এগুলো আজ মাথায় আসতো না, যদি ওই ছেলেটাকে আজ এখানে দেখতাম।
যেদিন থেকে এই কলেজে আসছি সেদিন থেকেই দেখে আসছি ওই ছেলেটাকে আজ না দেখার জন্য কেন জানি মনে প্রশ্ন জাগলো ও কই গেছে। প্রতিদিনই গাছতলায় বসে থাকে, আর একটু পরপর কি যেন ভাবে আর মাথা চুলকায়।
.
ছেলেটার সম্পর্কে এর বেশী জানি না, কারও কাছে কোনো দিন ওর কথা জানতেও চাইনি।
ধ্যাত্, আমি ওই অচেনা ছেলের কথা ভাবছি কেন? ও আমার কে? আমি ক্লাসে চলে যাই।
.
তারপর গেট দিয়ে ঢুকে ক্লাসে চলে গেলাম।
কিন্তু আজ কেন জানি ক্লাসে এসেও পড়ায় মন বসছে না, সবসময় শুধু ওই অগোছালো চুলওয়ালা ছেলেটার কথা মাথায় আসছে,,, কি হচ্ছে এসব, আমি ওর কথা মাথা থেকে সরাতে পারছি না, ও কে? একদিন না দেখে ওর জন্য আমার এতো অস্থির লাগছে কেন? কি করি এখন?
.
না, ক্লাসে আর মন বসলো না আজ, সারা ক্লাস কেমন যেন এক আনমনা ঘোরে কেটে গেল।
তারপর, ছুটির সময় কলেজ ছুটি হয়ে গেল। ছুটির সময় যখন গেট দিয়ে বেরুতে লাগলাম কেন জানি তখন চোখটা জোর করেই ওই গাছতলায় চলে গেল, যেখানে ওই ছেলেটা রোজ বসে থাকে আর এদিক ওদিক তাকিয়ে কেমন যেন ছটফট অনুভূত করে।
.
আমি আর এ বিষয় নিয়ে না ভেবে বাসার দিকে গেলাম।
বাসায় আমি আর এক সিনিয়র আপু থাকি। একই কলেজে পড়ি, কিন্তু ওনি আমার সিনিয়র। ওনিই আমাকে এখানে থাকতে দিছে, নয়তো হোটেলে থাকতে হতো। সে আপু আগে এখানে একাই থাকতো আর এখন আমি আসার পর দুজন হই । ওনার নাকি একা থাকতে আগে ভয় করতো না। মনে হয় ওনার খুব সাহস আছে।
.
আমি আর সেই বড় আপু একসাথেই কলেজে যাই, শুধু একেক দিন মিস হয়ে যায়, কারণ ওনার আবার এক্সট্রা ক্লাস আছে তাই একেক দিন আমার আগেই যায়।
.
পরের দিন,,,,
আজ আর সেই আপু দুজনে মিলে কলেজে যাচ্ছি।
আজ কলেজ গেটের সামনে আসতেই কেমন যেন ভালো লাগা কাজ করতে লাগলো মনের ভেতর, কারণ আজ ওই ছেলেটাকে সেই গাছের নিচে বসে থাকতে দেখছি।
.
ওর জন্য আমার এমন হয় কেন? কিছু বুঝতে পারছি না,,
একটু কথা বললে কি হয় ওর সাথে, একটু কথা বলি, দেখি কি হয়!!! অনেক ভয় আর লজ্জা নিয়ে ছেলেটার দিকে এগিয়ে গেলাম আর সেই আপু ওখানে দাড়িয়ে ছিলো,,, আমিই তাকে ওখানে দাড়াতে বলছিলাম।
ছেলেটার কাছে এসে গেলাম,, তারপর ভয়ে ভয়ে বললাম,,,
.
- এই শুনুন,,
-,,,,,,,,,
- এইযে শুনতে পাচ্ছেন? ( জোরে বললাম)
-,,,,,,,,,
- কি হইছে? কথা বলছেন না কেন?
-,,,,,,,,,
.
উফফফ, চলে এলাম ওখান থেকে, যত্তোসব। যেইনা চেহারা তার আবার এতো ভাব, দেখলেই শরীর জ্বলে যায়। আমার মতো একটা মেয়ে ওর সাথে কথা বলতে গেল আর ও ভাব দেখিয়ে টু শব্দ পর্যন্ত করলো না। কে জানে এতো ভাব নিয়ে রাতে ঘুমায় কেমনে?
.
তবুও আজ ওকে দেখে মনটা কালকের চেয়ে অনেক ভালো, একটা ফুরফুরে মেজাজ। ওকে নিয়ে বড় আপুকে আর কিছু বললাম না।
ভেতর চলে গেলাম।
.
রাতে বিছানায় শুয়ে শুয়ে ভাবছি,,,
ওর মতো এতো সুন্দর মুখের অধিকারী ওখানে ওভাবে বসে থাকে কেন? একটা চাকরি করলেও তো পারে। ওর চেহারা দেখেই মনে হয় সবাই চাকরি দিয়ে দিবে, এমন সুন্দর। কিন্তু এমন উদ্ভুত আচরণ করে কেন? এতো চুপচাপ স্বভাবের, ওখানে কোনো দিন কারও সাথে কথা বলতেও দেখলাম না।
.
আমি তো ওর সম্পর্কে কিছু জানি না, আমার ধারণা তো ভুলও হতে পারে। কারও কাছে জিগেস করতে হবে। বড় আপুকে কি জিগেস করবো? না থাক, পরে বলবো ওনাকে।
.
তার পরের দিন,,,
আমি আর আপু যথা সময়ে কলেজে চলে গেলাম। আজও দেখি ছেলেটা ওখানে বসে আছে তাই আজও গেলাম ওর কাছে, আজ ভয় বা লজ্জা নয়, বুক ভরা সাহস নিয়ে গেলাম।
.
- এই এদিকে তাকান ( ধমক দিয়ে বললাম)
-,,,,,,,,, ( মাথা উচুঁ করলো)
- অভদ্রদের মতো এভাবে মাটিতে বসে আছেন কেন?
- জানি না তো,,
- মানে!!!!! আপনি জানেন না, এখানে আপনি কেন বসে আছেন, হাউ ফান?
-,,,,,,,,,
- এই এভাবে চুপ করে থাকেন কেন? আপনার নাম কি?
- আমার নাম। আমার নাম আবার কি?
- উফফফ,, এ কার পাল্লায় পড়লাম রে বাবা? আপনার নাম, বুঝছেন? আপনার নামটা কি?
- আমার নাম কি? হ্যাঁ, মনে পরছে, আমার নাম হইলো, ময়নার মার হবু জামাই।
- হোয়াট, পাগল নাকি!!! আরে কই যান?
.
যা বাবা,, মাথা চুলকাতে চুলকাতে ওদিকে চলে গেল। এটা কি হলো? এমন একটা ছেলে এরকম আচরণ করলো কেন?
- এই তানিশা ক্লাসে যাবি না?
- হ্যাঁ, আপু আসছি।
- ওখানে ওই পাগলটাকে আবার কি বললি?
- পাগল মানে!!! কে পাগল?
- আরে ওই ছেলেটাই পাগল।
- কি বললে? ও পাগল।
- আরে হ্যাঁ,,
- কিন্তু ওকে দেখে তো মনে হয়, সুস্থ স্বাভাবিক কোনো বড় ঘরের ছেলে।
- ওটা ওমনই, চল এখন।
- আপু ছেলেটার কি হইছে? বা এমন হলো কেমনে?
- আমি জানি না, শুধু এটা জানি ও পাগল। বাইরে থেকে সুস্থ মনে হলেও ও একটা পাগল।
- উফফফ, আপু তুমি বারবার ওকে পাগল কেন বলছো চুপ করো তো।
- তোর কি হলো আবার?
- কিছু না, কলেজে চলো।
.
তারপর ক্লাসে চলে গেলাম। আমি কি দেখছি, এটা সপ্ন না বাস্তব? ওর মতো এমন একটা ছেলে পাগল।
উফফফ, আমি কাঁদছি কেন? আমার চোখ দিয়ে কেন জল পড়ছে। ওই পাগলটার জন্য আমি কাঁদবো কেন? ভাল্লাগেনা,,
তাহলে কি আমি ওই পাগলটাকে একটু হলেও আমার মনে ভুল করে জায়গা দিয়ে দিছিলাম।
.
তাই হবে হয়তো,, কিন্তু এই অল্প সময়ে ও আমার মনে জায়গা করলো কেমনে, কিচ্ছু বুঝতে পারছি না।
আমাকে যেভাবেই হোক ওর খবর নিতেই হবে। ও কই থাকে, কি করে?
.
পর্ব, দুই
.
কয়েক দিন পর,,,,
.
আজকে কলেজ বন্ধ, তাই ভাবলাম একটু হাটতে বের হই। কথা অনুযায়ী আমি আর আপু মিলে রাস্তার পাশ দিয়ে একটু হাটতে বের হলাম। হাটতে হাটতে অনেক দূর এসে পড়লাম। আর তখনই দেখি সেই ছেলেটা। ওর সাথে একজন মহিলাও আছে, রিক্সা করে কই যেন গেছিলো।
.
এখন ওই মহিলা, হয়তো ওর মা হবে, ওনার সাথে যাচ্ছে, আজকেই সুযোগ, যা জানার আজকেই জানতে হবে। তাই আপুকে বাসায় পাঠিয়ে দিয়ে আমিও এক রিক্সা নিয়ে ছুটলাম তাদের পিছে। কলেজের সামনে দিয়ে আরও কিছুদূর যাওয়ার পর এক বাড়ির সামনে এসে তারা থামলো। বাড়ির অবস্থা অনেক ভালো। দেখলেই মনে হয় কোনো ধনী বাড়ি। চারপাশ অনেক সুন্দর করে সাজানো।
.
তারপর ওনারা নামলো তাই আমিও নেমে ওনার পিছে পিছে যেতে লাগলাম, আর ভদ্র মহিলা খুব শিঘ্রই ওকে নিয়ে ঘরে চলে গেল, আমি গিয়ে ধরতে পারলাম না। তাই দরজার সামনে গিয়ে কলিং বেল বাজালাম। কিছুক্ষণ পরই সেই ভদ্র মহিলা এসে দরজা খুলে দিল।
.
- কাকে চাই মা?
- জ্বী, আন্টি কাউকে না, আমি কি আপনার সাথে একটু কথা বলতে পারি?
- আচ্ছা, ভেতরে আসো।
.
তারপর ঘরের ভেতর ঢুকলাম। ওয়াও, এত্তো সুন্দর ঘর আমি আগে কখনো দেখিনি। ঘরের ভেতরটা অনেক সুন্দর সুন্দর জিনিস দিয়ে সাজানো। এত্তো সুন্দর আমি কি বলবো বুঝতে পারছি না। আর তখনই চোখ পড়লো সেই ছেলেটার উপর, একটা বাচ্চাদের গাড়ি নিয়ে বাচ্চাদের মতো করে খেলছে।
.
- মা তুমি এখানে বসো তোমার জন্য চা নিয়ে আসছি তারপর যা বলার বলো।
- আচ্ছা, আন্টি।
কিছুক্ষণ পর তিনি চা নিয়ে আসলো দুই কাপ, একটা তার জন্য আরেকটা আমার জন্য।
.
- মা তোমার পরিচয়টা তো দিলে না।
- আমি তানিশা, এখানেই এক বাসায় থাকি আর এবার ডিপ্লোমায় ভর্তি হইছি।
- ওহ্,, তাহলে তুমি ওই কলেজে নতুন?
- হ্যাঁ, আন্টি।
- কিন্তু হটাৎ আমার বাড়িতে??
- আন্টি, ওই ছেলেটা কে?
- ওটা আমার ছেলে।
- ওর নাম কি?
- তুহিন।
- ও কিছু করে না? সবসময় বসে থাকতে দেখি।
- আগে জব করতো সফটওয়্যার কোম্পানিতে। অনেক উচুঁ পর্যায়ে ছিলো, বেতন ৪০ হাজার টাকার উপরে ছিলো।
- এখন করে না?
- না।
- ওহ্,, ও এমন কেন? ওর সম্পর্কে একটু বলবেন?
- ওই পাগলটার সম্পর্কে জেনে তুমি কি করবে?
- আন্টি আপনি আপনার ছেলেকে পাগল বলছেন?
- সবাই বলে, তো আমি বললে ক্ষতি কি? আর আমার ছেলেকে আমি আদর করে আর যেভাবেই হোক বলতেই পারি কিন্তু অন্য সবাই তো ওকে ওর আচরণ গত পাগল বলে।
- আন্টি ওর কি হয়েছিল?
- সে অনেক কাহিনী, তুমি জেনে কি করবে?
- বলুন না আন্টি প্লিজ। খুব জানতে ইচ্ছে করছে।
- এটা একটা ভালবাসার গল্প,
- তবুও বলুন প্লিজ,,,
- তুহিন একটা মেয়েকে ভালবাসতো। খুব ভালবাসতো। যাকে বলে অন্ধ ভালবাসা। আর ও যাকে ভালবাসতো ওর নাম ছিলো মারিয়া।
মারিয়া ওই কলেজে পড়তো আর আমার ছেলে তখন চাকরি করতো।
.
কয়েক বছর আগে,,,,
.
- মা ও মা।
- কি রে, কি হইছে?
- উফফফ, তাড়াতাড়ি খেতে দাও, পেটে ইদুঁর দৌড়াচ্ছে, অফিস যাব।
- পাগল ছেলে, তুই বস আমি এখনই খাবার দিচ্ছি।
.
তারপর খেয়ে নিয়ে অফিসে চলে গেল তুহিন। আমার খুব আদরের ছেলে। যেমন আদর করি তেমন ভালবাসি।
সকালে অফিসে যায় আর বিকেলে আসে। সারাদিন অফিসেই থাকে।
আবার সন্ধ্যা বেলা,,
আমি বসে বসে ওর এক শার্ট ইস্ত্রি করছি।
আর তখনই ওর ঘর থেকে এসে আমার গলা জড়িয়ে ধরে বসলো।
.
- মা শুনো,
- বল,,
- ইয়ে কিভাবে যে বলি?
- আমি না তোর বেস্ট ফ্রেন্ড, বলে দে।
- আজকে না একটা মেয়েকে দেখছি কলেজের সামনে।
- অফিসে যাওয়ার সময় তাহলে কলেজের সামনে গিয়ে মেয়ে দেখার জন্য বসে থাকিস?
- আরে আরে, সেটা না।
- তাহলে কি?
- আমি অফিসে যাওয়ার সময়, কলেজের সামনে দিয়ে যখন যাচ্ছিলাম তখন আমার বাইকের সামনে একটা মেয়ে এসে পড়ছিল।
- তো, চাপা দিয়ে দিছস?
- উফফফ, মা তুমি যে কি? আরে ওই মেয়েটা আমার কাছে হেল্প চাইছিল,
- কি হেল্প?
- ও আজ ক্লাস করবে না, তাই কলেজ থেকে চলে আসছিল, তাই আমাকে বলছিল একটু সামনে নামিয়ে দিতে।
- তাতে কি হইছে?
- মেয়েটা না অনেক সুন্দর।
- পছন্দ হইছে?
- খুব।
- বিয়ে করবি?
- হিহিহি,,, তারজন্যই তো তোমার কাছে আসছি।
- বাদর কোথাকার,, খোঁজ খবর নিয়ায় আগে যা।
- তাহলে আমি এখন ওই মেয়ের পেছনে ঘুরবো নাকি?
- বিয়ে করবি তুই। তুই ই তাইলে ঘুরবি।
- আচ্ছা ঠিক আছে,, দেখি খবর নিয়ে।
.
তারপরের দিন থেকে অফিসে যাওয়ার সময় রোজ ওই কলেজের সামনে কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে বাইক নিয়ে একটু করে অপেক্ষা করতো ও, শুধু ওই মেয়েটার জন্য।
.
একেক দিন মেয়েটার দেখা পেতো আবার কোনো দিন অফিসের দেরী হয়ে যায় বলে দেখা না করেই অফিসে চলে যেতো।
একদিন অফিসে যাওয়ার সময়  মেয়েটার সাথে কথা বলার সুযোগ হয় তুহিনের। কারণ মেয়েটা রাস্তার পাশেই দাড়িয়ে ছিল

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ