āĻŽāĻ™্āĻ—āϞāĻŦাāϰ, ā§Šā§Ļ āĻŽে, ⧍ā§Ļā§§ā§­

602

❤#_পাগল_তোর_জন্য_রে_#❤
__---__আবির হোসেন__---__

-- হঠাৎ পেছন থেকে হিমিকা রাকিবকে জড়িয়ে ধরতেই, রাকিব ভয়ে কেপে উঠলো। হিমিকা রাকিবের মুখ চেপে ধরে সামনে এসে দাড়াতেই, রাকিব নির্বাক হয়ে গেলো। হিমিকা আজ শাড়ি পরেছে, লাল পেরে সাদা শাড়ি, পৃথিবীর সমস্ত সৌন্দর্য যেন লেপ্টে আছে হিমিকার সর্ব অঙ্গে, হিমিকার মিষ্টি হাসির মায়ায়, চাঁদ তারা যেন দ্বিগুণ করে জোৎস্না ছড়াচ্ছে। রাকিব কিছুতেই চোখ ফেরাতে পারছে না। নিরবতা ভেঙ্গে হিমিকা বলে উঠলো,- এই যে নির্বাক চলচ্চিত্র, এবার তো কিছু বলেন"।
-- সত্যিই তুমি অপূর্ব,
-- প্রসংসা করতে বলিনি!
-- তবে ?
-- এখন আমাকে মেলায় নিয়ে জাবে কিনা বলো!
-- এই রাত্রে !
-- হুম, না হলে আর জাওয়া হবেনা।
-- আমার ইচ্ছে করছে তোমাকে নিয়ে অচিন কোনো দেশে পালিয়ে জাই!
-- ঠিক আছে যেও, এখন তো মেলায় নিয়ে চলো।

রাকিব হিমিকাকে জড়িয়ে ধরে, চোখে চোখ রেখে গুণ গুণিয়ে গেয়ে উঠলো,-
সুধু ভালোবাসা দিও, আর কিছু নয়,
রেখো আপন করে, বুকেরই মাঝে,
ওপারের ডাক যদি আসে এখনই,
বিদায় তুমি না দিলে, জাবোনা যে"।

দুজন হাতে হাত রেখে এগিয়ে চললো। আসলে রাকিবের পারিবারিক অবস্হা তেমন একটা ভালোনয়, আর হিমিকার বাবা চেয়ারম্যান। ধনী গরীবের এই ব্যাবধান ওদের ভালোবাসার মাঝে প্রবল বাধা হয়ে দাড়িয়েছে। এর আগে হিমিকার বাবা রাকিবের বাবাকে হুমকি-ও দিয়েছে,- পারলে ছেলেকে ফেরাও, নইলে কিন্তু ছেলেকে হারাবে। রাকিব ভাবে, হিমিকা-ই তো তার জীবন মরণ, হিমিকাকে ভুলে যাওয়ার একমাত্র উপায় মৃত্যু, মৃত্যু ব্যাতিত কিছুতেই রাকিবকে সরাতে পারবেনা হিমিকার জীবন থেকে। মেলায় এসেই হিমিকা বললো,- চলো, আগে নাগর দোলায় চড়বো। দুজনে নাগর দোলায় উঠে বসলো। রাকিব অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে হিমিকার দিকে, হিমিকা মুচকি মুচকি হাসছে। হঠাৎ রাকিবের মনে হলো, " হিমিকার সৌন্দর্যে কিছু একটা কমতি আছে, আর সেটা হলো, কপালে একটা টিপ, আর হাতে চুড়ি। নাগর দোলা থেকে নেমে, চুড়ি আর টিপ কিনে এনে, নিজের হাতেই পরিয়ে দিলো হিমিকাকে। হিমিকার চোখে আনন্দে জল এসে গেলো। রাকিবের চোখে চোখ রেখে হিমিকা বললো,- এতেই আমার শুখ, আমি আর কিছুই চাইনা, সারা জীবন সুধু এমনি করেই তোমার বুকের ভেতরে ভালোবাসা দিয়ে আগলে রেখো"। দুজনে এবার বাড়ি ফেরার উদ্দেশ্যে পা বাড়ালো। কিছুদূর যেতেই হিমিকা বললো,- আমার পায়ে খুবই ব্যাথা করছে, আর হাটতে পারছি না। রাকিব হিমিকাকে কোলে তুলে নিয়ে বললো,- বাকিটা পথ এভাবেই তোমাকে নিয়ে জাবো। রাকিব হাটছে, হিমিকা অপলক দৃষ্টিতে রাকিবের মুখের দিকে চেয়ে আছে। হঠাৎ পেছন থেকে কেউ রাকিবের মাথায় লাঠি দিয়ে প্রচণ্ড আঘাত করলো। রাকিব থমকে দাড়ালো, হিমিকা রাকিবের কোল থেকে মাটিতে পরে গেলো। রাকিবের মাথা ফেটে গলগল করে রক্ত ঝরে পরছে। হিমিকা দেখলো, তার ভাই দলবল নিয়ে এসেছে। হিমিকা ভাইয়ের পা জড়িয়ে ধরে বললো,- তোমার পায়ে পরি ভাইয়া, তুমি আমাকে মেরে ফ্যালো, তবু রাকিবকে বাচতে দাও"। রাকিব নিস্তেজ হয়ে মাটিতে পড়ে আছে। হিমিকাকে টেনেটুনে নিয়ে জাচ্ছে তার ভাই। রাকিব উঠে, দৌড়ে গিয়ে পেছন থেকে হিমিকার হাত ধরে বললো,- বলেছিলাম না, জীবন থাকতে আমার হাত থেকে কেউ তোমাকে ছিনিয়ে নিতে পারবেনা"। হিমিকার ভাই তার চাইনিজ কুড়ালের এক কোপে রাকিবের হাতটা কেটে ফেললো। হিমিকা প্রচণ্ড এক চিৎকার দিয়ে জ্ঞান হারালো। রাকিব যন্ত্রণায় মাটিতে গড়াগরি খাচ্ছে আর ছটফট করছে। রাকিবকে মেরে নদীতে ফেলে দিয়ে আসা হলো। পরদিন হিমিকার জ্ঞান ফিরলো, কিন্তু কাউকে চিনতে পারছেনা, স্মৃতি হারিয়ে আজ হিমিকা পাগল। সুধু রাকিব নামটা সুনলেই চমকে ওঠে হিমিকা। তখন পূর্বের স্মৃতি মনে করার প্রচণ্ড চেষ্টায় নিজের চুল ছিড়ে, নিজেকে নিজেকে আঘাত করে, প্রচণ্ড উত্তেজনায় জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পরে হিমিকা।।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ