āϰāĻŦিāĻŦাāϰ, ā§¨ā§Ž āϜাāύুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

3962

"অনুগল্প"
লেখাঃতৌফিক আহমেদ(মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে)
..................
সোনিয়া নিতান্তই গরীব ঘরের একটি মেয়ে।কিন্তু অনেক মেধাবী ছাত্রী।ছোটবেলা থেকেই তার লেখাপড়ার প্রতি অনেক আগ্রহ।ভাল ছাত্রী হওয়ায় স্কুল ও কলেজে উপবৃত্তি পায়।
এতে তার লেখাপড়ার খরচ কমে যায়।এভাবে খুব ভালভাবেই সে ইন্টার পাশ করে।
ইন্টার পাশ করার আগে থেকেই তার জন্য বিয়ের প্রস্তাব আসে।কিন্তু সে না করে দেয়।
কিন্তু ইন্টার পাশ করার পর তার বাবা তাকে বলে এখন তাকে বিয়ে দিয়ে দিবে।
কিন্তু সোনিয়া তার বাবাকে বোঝায় সে শহরে গিয়ে ভার্সিটিতে পড়বে।সেখানে গিয়ে টিউশনি করবে।এতে নিজের খরচ নিজেই চালাতে পারবে।বাড়ি থেকে শুধু কিছু টাকা দিলেই হবে।
অনেক বুঝিয়ে সে তার বাবা,মাকে রাজি করিয়ে শহরে ভাল একটা ভার্সিটিতে ভর্তি হয়।
এখানে সে ভার্সিটির হোস্টেলে থাকে আর তার বাড়ি থেকে যত টুকু পারে খরচ দিতে থাকে।কিন্তু এভাবে তার চলছিল না।সে বুঝতে পারে শহরের জীবন সহজ না।
এখানে অন্য সবার সাথে মিলিয়ে চলতে গেলে অনেক টাকা দরকার আর ভার্সিটির খরচতো আছেই।
তারপর তার এক সিনিয়র আপু তাকে বলে তার সাথে থাকতে।তিনি একটা বাসায় রুম ভাড়া নিয়ে থাকে।তার সাথে রুম শেয়ার করে থাকলে দুজনেরই খরচ কমবে।এটা শুনে সে কিছুটা ভেবে পরে রাজি হয়।
পরে সোনিয়ার সেই সিনিয়র আপু তাকে ১টা টিউশনির ব্যবস্থা করে দেয়।কিন্তু বাড়িতে তার মা অসুস্থ হয়ে পরায়  বাড়ি থেকে তাকে কোন খরচ দিতে পারছে না।
এতে সে খুব জটিল অবস্থায় পরে যায়।সামনে ভার্সিটিতে পরীক্ষার জন্য টাকা লাগবে আবার রুম ভাড়াও লাগবে।তখন সোনিয়া খুব চিন্তিত হয়ে পরে।
তখন তার সেই সিনিয়র আপু তাকে একটা কাজের কথা বলে আর বলে সে নিজেও নাকি এই কাজ করে মাঝে মাঝে।যখন তার টাকার দরকার হয়।
সোনিয়া প্রথমে অনেক রাগ করে আর না করে দেয়।কিন্তু পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে সে রাজি হয়।
এরপর থেকেই সোনিয়া ভার্সিটিতে তার সব বন্ধু বান্ধবের সাথে আড্ডা দেয়,ঘুরাফেরা করে আর ভার্সিটির খরচও নিজেই চালায়।বাড়ি থেকেও কোন টাকা নেয়না।অনেক আধুনিক ভাবে চলাফেরা করে শহরের আধুনিকতার সাথে তাল মিলিয়ে।
কিন্তু রাতের বেলা শহরের মেইন রোডের ল্যাম্পপোস্ট গুলোর হলুদ আলোর থেকে দুরে অন্ধকার গলির ভেতরে মাঝে মাঝেই সে তার মত কিছু মেয়েদের সাথে সেজেগুজে দাড়িয়ে থাকে।
.
এভাবেই কত শত মেয়ে যে শহরের আধুনিকতার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে এবং পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে এরকম বিপথগামী হয়ে যাচ্ছে।এর হিসাব হয়তো কোথাও কারো কাছেই নেই।কিন্তু এসব হচ্ছে।এমনকি প্রতিনিয়তই হচ্ছে।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ