āĻļāύিāĻŦাāϰ, ⧍⧭ āϜাāύুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

3958

চুরি করে রস খেতে গিয়েছিলাম। ধাওয়া খেয়ে বাড়ি ফিরলাম।
এতো রাতে এই ঠাণ্ডার মদ্ধো পাহারাদার কাকুর কি ঘুম আসে না। নাকি ঘরে বউ নাই বুঝি না।
হাড়িটা নামিয়ে, হাড়ির মদ্ধো পাট কাঠি ঢুকিয়ে নিয়ে চুমুক দিলাম। (বিঃদ্র:- আমাদের কাছে কোনো পাইপ ছিলো না। আমার মনে হয় এইটাই সবথেকে মজার।)
.
হঠাৎ ওইদিক থেকে টর্চ লাইট নিয়ে চিল্লানি দিতে দিতে আমাদের দিকে আসলো।
আল্লাহ মাবুদ জানে কি কি গালি বাদ রেখেছিলো। সুধু এতোটুকু মনে আছে "খাড়া হা*রপো হা*রা খাড়া"।
কাকু অবশ্য জানেনা, খাদ্যদ্রব্য কখনো চুরি হয় না।
আমাদের অবশ্য এতে কিছুই যায় আসে না, আমাদের এতে কোনো দোষ নেই। আমরা আমাদের মতো দৌড়াচ্ছিলাম।
.
আমি জীবনে কখনো কোনো দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছি বলে আমার মনে পরে না। এমন তুখড় দৌড় আমি কিভাবে দিয়েছি তাও ভেবে পাচ্ছি না। আমার মনে হচ্ছে অলিম্পিকে যদি আমাকে দৌড় প্রতিযোগিতায় সুযোগ করে দেয়া হয়, সোনা আমিই জিতব।
দৌড়াতে, দৌড়াতে অনেকদূর এসে পিছনে তাকিয়ে দেখি পাহারাদার আর তার টর্চ লাইট কোনোটাই আর নেই।
.
অতএব পর, নিচে তাকিয়ে দেখি আমার পায়ে স্যান্ডেল নেই।
দৌড়ানোর সময় স্যান্ডেল কাদার মদ্ধো গেড়ে গিয়েছিলো। আমি দৌড়ে চলে আসতে পারলেও স্যান্ডেল জোড়া আমি সাথে করে আনতে পারিনি। তা মনে হয় পাহারাদারের আমার বয়সী কোনো ছেলের পায়েই জুটবে।
.
কাদামাখা খালি পায়ে বাড়ির সামনে আসলাম।
আর আমি চুরি করতে যাওয়ার আগে দরজা লক করে গিয়েছিলাম। কারন আম্মু তখন ঘুমাচ্ছিলো।
চাবি হাতে দরজা খুলতেই দেখি সামনে আম্মু।
আর তারপর, বাকিটা ইতিহাস। বিছানার ঝাড়ুর বাড়ি যে জীবনে খেয়েছেন একমাত্র সেই বুঝবেন এই ইতিহাস।
(বাস্তব কাহিনী অবলম্বনে)
লেখা :Maruf H. Tayeem (Lázy Làd)

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ