āĻļāύিāĻŦাāϰ, ⧍⧭ āϜাāύুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

3955

জুনিয়ার স্বামি
.
#Writer :- #Paran_Kokila ( বুড়ি লেখিকা)
১ম পর্ব
.
আমি উম্মে হাবিবা আক্তার মায়া। আমি অনার্য ৩য় বর্ষের ছাত্রী। তেমন মন মত বিষয় পাইনি তবে যা পেয়েছি তা দিয়ে নাকি ভবিষ্যতে বড় কিছু করতে পারবো। ভাবছেন কি বিষয়ে পড়তেছি তাহলে বলি "পদার্থ বিদ্যা নিয়ে পড়তেছি। যদিওবা বিষয়টি অনেক কঠিন কিন্তু আমি বেশ ভালোই পড়ি।
.
যাই হক, আমি ঢাকা মিরপুরে থাকি। এখানে থেকে নিজের লেখাপড়া চালিয়ে জাইতেছি।
.
ইদানিং বাবা থেকে খুব বিয়ে দেওয়ার জন্য ছেলে দেখতেছে। যেহেতু আমি প্রেম করিনা। তাই তেমন কিছু বলিনা। চুপচাপ পরিবারের সবার আলোচনার পাত্রী হচ্ছি দিন দিন।
.
অবশেষে আমার বিয়ে ঠিক হলো।
ছেলে ভালো একটি সরকারি চাকুরি করে। মাসিক বেতন ৫৫ হাজার টাকার মত। পরিবারিক অবস্থায় নাকি বেশ। মোট কথায় ভালো।
.
আমাকে কয়বার ছেলেকে দেখতে বলেছে কিন্তু আমি বলেছি আপনাদের যা ভালো মনে হয় তাই করেন। আমি তো আপনাদের মাথার বোঝা হইছি ইত্যাদি।
.
দেখতে দেখতে বিয়ের দিন কাছে চলে আসলো। আমার দিন দিন ভয় জেনো পেয়ে বসেছে। হাজারও চিন্তা নিয়ে সবসময় ভাবি বর্তমানে এটাই আমার একমাত্র কাজ যেনো।
.
আজ বুধবার,
আজ আমার শুভ বিবাহ। কথাটি বলতে যেমন সহজ তেমনি ভয়েও কারণ নতুন পরিবেশে জাবো। তারা কি আমাকে মেনে নিতে পারবে। নানা রকমের চিন্তা করতেছি।
.
দেখতে দেখতে রাত ৮ টা বাজলো আর মাত্র কয়েক ঘন্টা এরপর আমি আর..... আর কিছু ভাবতে পারলাম না।
.
৯ টায় আমার বিয়ের কাজ শুরু হবার কথা ছিলো  কিন্তু তা হয়নি কারণ ছেলে তাঁর খালাতো বোনকে নিয়ে ফুরুত!
.
আরে ভাই বিয়ে করবি না তা আগে বলেই পারতি এমন কারণ করার কি কোনো প্রয়োজন ছিলো।
.
আমাদের বাসার আসে পাশের লোকদের মুখে নানা রকমের কথা এর মধ্যেই শুরু হয়েছে।
.
রাত ১২:৪৫ মিনিট আমি বাসর ঘরে বউ সেজে বসে আছি অবাক হচ্ছে, হবাই কথা আমি বিয়ে হয়েছে তবে সেই ছেলের সাথে নয় আমার চাচাতো ভাইয়ের সাথে। আমার থেকে ২ বছরের ছোট।  এবার অনার্য ১ বর্ষের ছাত্র সে।
.
যখন চাচা জানতে পারছে তখন তিনি এমন কাজ করেছেন। রাত ১ টার কিছু পর বর আসলো।
.
---তুই আমাকে বিয়ে করলি কেন নুর (আমি)
.
আমার যার সাথে বিয়ে হয়েছে তাঁর নাম মোঃ নুর হাসান।
.
--- আমি তো তোমাকে বিয়ে করতে চাইনি! আমাকে জোর করে বিয়ে দিয়েছে? (নুর)
---তুই কি পুরুষ নাকি অন্যকিছু জোর করে বিয়ে দিলো আর তুই নাচতে নাচতে বিয়ে করছি হুম (আমি)
--- তুমি যখন শুনছো আমার সাথে বিয়ে হচ্ছে তখন তুমি নিশেষ করতে পারোনি। (নুর)
---তুই কি আমাকে ভালোবাসতে পারবি নুর (আমি)
--- তুমি আমাকে তুই করে বলছো কেন? (নুর)
---তোর আমি বড় না রে গাধা তাই তুই তুই করে বলতেছি? (আমি)
---সম্পর্কো কখনো ছোট হয়না।(নুর)
--- হয়েছে অনেক রাত হয়েছে এখন ঘুমা।আর শুন তুই আমাকে স্পর্শও করবি না এই বলে দিলাম। আগে আমার পাওনা বুঝে দিবি তার পর স্বামি গিরি দেখাবি।(আমি)
.
---পাওনা মানে কি বুঝলাম না? ( নুর)
--- পাওনা মানে হলো আমার দেন-মোহর কোথায় দিবি তারপর আমাকে স্পর্শ করবি।(আমি)
.
কিছু না বলে আলাদা বিছানা করে ঘুমাতে গেলো। আমি বিছানায় ঘুমিয়ে পড়লাম।
.
আজ ৬ দিন পর ভার্সিটিতে আসলাম।আর এসে যা দেখলাম তাতে পায়ের রক্ত মাথায় উঠে দেখো।
.

#জুনিয়ার_স্বামি
.
২য় পর্ব
.
#Writer:- #Paran_Kokila(শনি গল্পকারের বোন)
..
বিয়ের বাড়িতে অনেক কাজ থাকে। বর কিংবা কনের প্রত্যেকের বাড়িতে।  সব কাজ  শেষ করতে করতে ৫ দিনের মাথায় শেষ হল।
.
৫ম দিনের মাথায়..... রাতে খাবার হয়ে দুইজনে ঘুমাতে গেলাম। তবে দুইজন আলাদা আলাদা। সবার সামনে কথা বলি কিন্তু রাতে আলাদা থাকি। থাকবো না কেন বিয়ে করতে পারছে কিন্তু আমার মোহরানার টাকা দিতে পারবে না সে।
.
ফযর ৪:৩৭ মিনিটে ঘুম থেকে উঠলাম। উঠে নুরকে ডেকে দিলাম কিন্তু যখন  ডাকছি তখন উঠতে চায় না। পরে আর কি থাপ্পড় দিয়ে তুলে দিলাম।
.
--উঠো... (আমি)
--পারবো না, আমার শীত করে? (নুর)
--তাই না, দাঁড়া দেখি কতখন ঘুমিয়ে থাকিস। (আমি)
--তুমি আমাকে তুই তুই করছে কেন? (নুর)
--এখন না উঠলে আরও অনেক কিছু হবে? বুঝছি! (আমি)
--উঠে কি করবো? এখন তো ৫ টায় বাজে নি! (নুর)
--নামাজ পড়তে জাবি? (আমি)
--...............।
.
তাঁরপর আর কোনো কথা বলেনি। চুপ করে শুয়ে আছে। তাড়াতাড়ি গায়ের কম্বলটা টেনে নিয়ে গালের মধ্যে ঠাসস,ঠাসসস করে দুইটা দিলাম।
.
--উঠবি কি না বল! না উঠলে এবার কোলে করে নিয়ে বাথরুম পানিতে চুবাবো বুঝছি? (আমি)
.
পরে আর কিছু বলে নি, ভালো ছেলের মত উঠে বাথরুম ঢুকে ফ্রেশ হয়ে ওযূ করে নামাজ পড়তে গিয়েছে।
.
সকাল ৮:১২ মিনিট.....
.
--উঠ... নুর... এই নুর উঠ না...(আমি)
নামাজ পড়ে এসে আবার ঘুমিয়েছে। পড়তেও বসেনি। কপাল ভালো যে আমি রান্না ঘরে ছিলাম। এখন আর চাচিকে রান্না করতে দেয় না। বলে দিয়েছি তিন বেলা পাবেন নামাজ পড়বেন আর বাকি সময় কোরআন তেলাওয়াত  করবেন। আর বাকি সব কাজ আমি করবো।
.
তবে চাচিকে বলিনি পাশাপাশি চাচা কেও বলে দিয়েছি। তবে তারা সুন্দর ছেলে -মেয়ের মত আমার কথা গুলো শুনতেছে কিন্তু তাঁর এই বান্দর ছেলে কোনো কথা শুনতেছে না।
.
আজ ভার্সিটিতে যেতে হবে বেশ কয়দিন থেকে ক্লাসগুলো অনেক মিস করেছি। আর নুরও ক্লাস করছে না তাই এত ডাকা ডাকি।
.
--...............( কোনো উত্তর দিলো না চুপ করে আছে)
--আর ডাকতে পারবো না। যদি মন চায় তবে উঠেন না চাইলে শুয়ে থাক। (আমি)
.
আমার একটু কম বেশি হলেই রাগ মাথায় উঠে যায়। আমার এমন চিৎকার দেখে চাচি এসে নুরকে ডাকতে লাগলো পরে কিছুখন পর উঠেছে।
.
গাধা একটা বুঝেই না, আমি যে ওটাকে কতভালোবাসি কিন্তু প্রকাশ করতে পারি না । আসলে কেউ কেউ ভালোবাসলে তা প্রকাশ করতে পারে না। তেমনিই মনে হয় আমি।
.
সবাই মিলে নাস্তা শেষ করে। থালাবাসন পরিষ্কারে করে রেখে ভার্সিটিতে যায় দুইজনে। তবে চাচি বেশ অনেক বার বলেছে তোদের লেট হবে তোরা যা আমি এগুলো পরিষ্কার করবো।  পরে যখন রাগ দেখাছি তখন একবারে চুপ।  আমি কাজ করতেছি আর ওনার গা ঝলছে।
.
ভার্সিটিতে এসে একটা ক্লাসে করে নুরকে খুঁজতেছি কিন্তু কোথায়ও পাইতেছি না। পরে জানতে পারলাম কোন মেয়ের সাথে নাকি গল্প করতেছে। মাথায় রক্ত উঠে গেলো। কিছুখন পর খুঁজে বের করলাম আর সাথে প্রমাণও পাইলাম যে সে মেয়ের সাথে বসে গল্প করছে।
.
--কি হচ্ছে এখানে জানতে পারি? (আমি)
--আপু আমরা গল্প করতেছি আপনি কি কেউকে খুঁজতেছেন? (মেয়েটি)
.
আহারে আমি আছি আমার দুঃখে আর এনি আমার স্বামিকে নিয়ে গল্প করছে আর গাধার ডিমটা মাথা নিচু করে আছে। আর এটা মেয়ে না অন্যকিছু কাকে প্রশ্ন করছি আর এ নক ঢুকে কথা টেনে নিতেছে।
.
--এই মেয়ে কোন বর্ষে তুমি পড়তেছো (আমি)
--আপু ১ম বর্ষ!  আপনি কিন্তু আমাদের  বিরক্ত করছেন আপু? (মেয়েটি)
.
কিছু না বলে নুরের হাত ধরে কাছে নিলাম। নিয়ে মেয়েটাকে বলাম তুমি জানো নুর বিবাহিত আর আমি নুরের বিয়ে করা স্ত্রী।
.
--নুর তুমি আগে কেনো বলো নি ছিঃ! দুঃখিত আপু আমি জানতাম না। (মেয়েটি)
--ঠিক আছে(আমি)
.
নুর চুপ করে আছে এখনো। বুঝছি ফয়রের সময় যে থাপ্পড় দিয়েছি তাই কথা বলছে না। কিছু বলছি না, দেখতেছি।
.
--চল বাসায় জাবো! আমার আর ক্লাস নাই। আর তোমারও তো ক্লাস নাই? (আমি)
--..............(চুপ করে আছে।)
.
ইচ্ছা করতেছে একবার বুকে জরিয়ে ধরে বলি আমার ভুল হয়েছে কিন্তু আমার ভয় করতেছে।
.
--কি হলো চলো । (আমি)
.
বলে হাত ধরে টেনে নিয়ে আসতে লাগলাম। আর বলতে লাগলাম।
.
--আরে আমি তো জানি ঐ মেয়েটা তোমার সাথে আগে এসে গল্প করতে লাগছে আর তাঁরপর তুমি কথা বলছো। কথা বলবে না? (আমি)
--আমি এখন বাসায় জাবো না। (নুর)
--তো কি করবেন স্যার এখন? (আমি)
--...................
--কি হল..... বল? বাসায় গিয়ে আমি নামাজ পড়বো আর তোমাকেও নামাজ পড়তে হবে অতএব চলুন এখন(আমি)
.
পরে আর কিছু বলেনি।  চুপ চাপ বাসায় আসছে। নামাজও পড়েছে।
.
সন্ধ্যা ৭:২৬ মিনিট......
.
--কোথায় যাও জানতে পারি? (আমি)
--বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে? (নুর)
--আড্ডা তো নয়, বান্দরগুলো সাথে বসে সিগারেট খাবেন তা তো আমি জানি?  (আমি)
--আমি সিগারেট খাই না? (নুর)
--যাই হক, রুমে আসেন আমি সোহাগ আঙ্কলকে দিয়ে সিগারেট আনাছি? আর রুমে বসে দুই জনে একসাথে খাবো এখন ঠিক আছে।তোমাকে আর বাইরে  যেতে হবে না।(আমি)
--মানে? (নুর)
--কিছু না, রুমে যান।
.
সোহাগ আঙ্কল হল। আমাদের বাড়ির একজন সদস্য প্রায় সবকাজে সাহায্য করে এই মাত্র।
.
রুমে এসে দেখছি........
.

#জুনিয়ার_স্বামি
.
শেষ পর্ব
.
#Writer :- #Paran_Kokila (শনি গল্পকারের বোন)
.

সোহাগ আঙ্কলকে পাঠিয়ে দিয়ে রুমে দিকে পা বাড়ালাম। রুমে এসে দেখতেছি নুর শুয়ে আছে। কিছু না বলে আবার রান্না ঘরে গিয়ে রান্নায় নিজেকে ডুবিয়ে রাখলাম।
.
রাত ৮:৫০ মিনিটের আগেই সবাইকে নিয়ে রাতের খাবার খেতে টেবিলে বসলাম। রাতে খাবার খেয়ে চাচা-চাচিকে নিয়ে সিনেমা দেখলাম সাথে কিছুখন নুর ছিলো কিন্তু পরে রুমে চলে আসছে।
.
রাত ১০:৪৫ মিনিটে আমি সব গুছিয়ে শুইতে আসলাম এসে দেখি নুর ঘুমিয়ে গিয়েছে। সোহাগ আঙ্কলের কাছ থেকে সিগারেট গুলো নিয়ে রুমে অনেক আগেই রাখছি।
.
--নুর এই নুর..... নুর... (আমি)
--হুম বলো (নুর)
--উঠে বস তো!  (আমি)
--সকাল তো হয়নি! কেনো উঠবো বলবে?(নুর)
--উঠতে বলছি উঠো? (আমি)
.
অনেক কষ্ট করে উঠালাম। সিগারেট আনিয়ে নিয়েছি খাবে না।
.
আমার কথা শুনে নুর রাগে আগুন হয়ে আমার উপরে হাত তুলে কিছু না বলে আমি ওর পাশে শুয়ে পড়লাম। অনেকখন বসে থাকলো তাঁর আমার পাশে শুয়ে পড়লো।
.
--এই তুই আমার কাছে শুইতে পারবি না উঠ!! (আমি)
--স্যারি, আমি ইচ্ছা করে হাত তুলিনি তো! (নুর)
.
কিছু না বলে মুখ ঘুড়িয়ে নিয়ে শুয়ে পড়লাম।বেশ কয়মিনিট পর কপালে একটা ঠান্ডা কিছুর স্পর্শ পাইলাম।
.
কিছু না বলে চুপ করে আছি। পরে বুঝতে পারলাম আমাকে জরিয়ে ধরতে চাইতেছে কিন্তু হাত দিয়েও দিতে পারছে না।
.
ওদিকে মুখ ঘুড়িয়ে নিয়ে বলাম।
.
--কী হচ্ছে এসব জানতে পারি? (আমি)
.
ওকিছু বলনা, হঠাৎ করে শক্ত জরিয়ে ধরে একবারে চুপ।
.
সকাল ৬:৪৫মিনিট ঘুম থেকে উঠে রিতিমত সব কাজ করে নিলাম প্রতিদিনের মত।
.
এভাবে প্রায় ২০ দিন চলে গেলো। আমাদের আজ পয়ন্তো বাসর রাত ভালো করে হয়নি।
.
তবে দিন দিন নুরের সাহসী হচ্ছে। তবে আমি যে ওকে ভালোবাসি গাধাটা তা বুঝছে।
.

হঠাৎ করে ঘুমটা শেষ হল। আমি একবারে যেনো কিছু ভাবতে পারছি না।আমি এতখন ধরে কি এসব দেখলাম। তাঁর মানে আমি কি তাহলে সপ্ন দেখলাম নাকি। সপ্নের মাঝে আমার বিয়ে হয়েছে। তাও আবার জুনিয়ার সাথে। ও আল্লাহ্ বাঁচলাম বাস্তবে এমন কিছু হয়নি।
.
পাঠকগন আপনারা বুঝতে পারেনি আরে আমি এতখন ঘুমিয়ে ছিলাম।আর আমি ঘুমের মাঝে সপ্ন দেখছিলাম।
.
এমন হওয়ার কারণ হল আমার প্রতিদিন বিয়ে ঘর আসে মানে প্রায় প্রতিদিনই ছেলে পক্ষ আমাকে দেখতে আসে আর একসময় এসব নিয়ে সারাদিন হাজার চিন্তায় থাকতে হয়। আর এসব চিন্তা করতে করতে আমার এমন সপ্নের কাজ হও।
.
ফ্রেস হতে গেলাম। ফ্রেস হয়ে আম্মুর হাতের সেই চির চেনা ডিম আর রুটি খেয়ে ভার্সিটি তে গেলাম।
.
সময় কারও জন্য অপেক্ষা করে না, সময় তার আপন গতিতে চলে কখনো একটু কম বা বেশি হয়না।
.
কিছুদিন পর আমাকে আবার ছেলে পক্ষ দেখতে আসে এবং পরে বিয়েও হয় তার সাথে কিন্তু সে আমাকে অনেক ভালোবাসে।
.
মজার বেপার হল আমার কিন্তু বর জুনিয়ার না, আমার থেকে ৪ বছরে বড় এবং আমাকে খুব ভালোবাসে।
.
দেখতে দেখতে ২০ বছর চলে গেলো। আজ আমি দুই সন্তানের জননী।
বড় মেয়ে ভার্সিটিতে পড়তেছে আর ছোট ছেলেটা দশম শ্রেনিতে।
.
তবে আজও আমার সপ্নের কথা মনে পড়ে যায় যদি সপ্নটি বাস্তবে হত তাহলে কেমন হত? সেই নুরের সাথে কি আমার সব সময় ঝগড়া হত নাকি আমাকে সে খুব ভালোবাসতো?
.
.

.
গল্পে ভুল-ক্রটি থাকলে ক্ষমা করবেন।

#______সমাপ্ত

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ